শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

কোরানের রসময় তফসির - ০১

তফসির করেছেন খ্যাতিমান চটিপতি রসময় গুপ্ত

কোরান একটি হলেও তার তফসিরের সংখ্যা অগণ্য। সেসব পড়লে দেখা যায়, একজনের তফসিরের সঙ্গে আরেকজনের তফসিরের মিল তো নেইই, বরং সেগুলো প্রায়শই ভিন্ন অর্থবাহী ও ক্ষেত্রবিশেষে পরস্পরবিরোধেও। অনুমান করা দুরূহ নয় যে, তফসিরকারীরা যার যেভাবে খুশি আপন মনের মাধুরী মিশায়ে বিশ্লেষণ করেছে একেকটি আয়াত। তফসিরের সময় আমি অবশ্য মন নয়, তবে প্রায় 'মন'-এর মতোই উচ্চার্য একটি প্রান্তিক অঙ্গ ব্যবহার করি। আর তাই কোরানের কোনও আয়াত পড়ে আমার ধনের ডগায় মাথায় যে-চিন্তাটি আসে, সেই চিন্তার বীজপাত ঘটাই তফসিরে। আমার তফসির আকারে ছোট হলেও দৃঢ় এবং ব্র্যাকেট-পরা অবস্থায় মূল সুরার ফাঁকে ফাঁকে ঢোকানো।


সুরা আল যিলয্যাল

শুরু করছি আল্যার নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। 

যখন পৃথিবী তার কম্পনে (ভাইব্রেটর দ্বারা) প্রকম্পিত হবে, যখন সে তার বোঝা (মাল) বের করে দেবে। 

এবং মানুষ বলবে, এর কি হল () ? 

সেদিন সে তার বৃত্তান্ত (যৌবনজ্বালার বিবরণ) বর্ণনা করবে, কারণ, আপনার পালনকর্তা তাকে আদেশ করবেন (পর্ন দেখার উদ্দেশ্যে) । 

সেদিন মানুষ বিভিন্ন দলে প্রকাশ পাবে, যাতে তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম (কর্ম অর্থ কাম, মানে সেক্স অর্থাৎ সেক্স হিস্ট্রি) দেখানো হয়। 

অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম (বৈধ সেক্স) করলে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম (ধর্ষণ) করলে তাও দেখতে পাবে।

* শিক্ষা: কুরান একখান, অর্থ অনেক।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন