১.
সম্ভবত, পৃথিবীর সবচেয়ে ধর্মদুর্গত এলাকা আরব দেশগুলোতেও নাস্তিকদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে।
২.
পশ্চিম ইয়োরোপের অন্যতম ধর্মপীড়িত দেশ আয়ারল্যান্ডে কলেজের ছাত্রদের কুড়ি শতাংশ নিজেদেরকে নাস্তিক বলে পরিচয় দেয়।
৩.
বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য জরিপকারী সংস্থা গ্যালাপ-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০০৫ সালের তুলনায় ধার্মিকদের সংখ্যা কমেছে শতকরা নয় জন।
৪.
প্রবল ধর্মআক্রান্ত আমেরিকাতেই ২০০৫ সালের তুলনায় ধার্মিকদের সংখ্যা তেরো শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
৫.
ধর্মহীনদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে এক ব্রিটিশ ক্যাথলিক বিশপ বলেছে, খ্রিষ্টানেরা সে দেশে অচিরেই সংখ্যালঘু হয়ে পড়তে পারে।
৬.
ফ্রান্সের জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ ও তরুণ-যুবকদের ৬৩ শতাংশ সম্পূর্ণভাবেই নির্ধার্মিক। ধর্মযাজকেরা অভিযোগ করে বলেছে, পেনশনভোগীরা ছাড়া আর বড়ো একটা কেউ আসে না চার্চে। এমনকি ধর্মযাজকও আমদানী করতে হয় অফ্রিকান দেশগুলো থেকে।
৭.
কিশোর-তরুণদের চার্চমুখী করার লক্ষ্যে বিশেষ কোনও পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে আর এক প্রজন্ম পরেই ইংল্যান্ডে খ্রিষ্টধর্ম বিলুপ্ত হয়ে যাবার ঝুঁকিতে পড়ে যাবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রাক্তন আর্চবিশপ।
* আগে ফেসবুকে প্রকাশিত অর্থাৎ সব খবর টাটকা নয়। তবু লিংকগুলো আর্কাইভজাত করে রাখা হলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন