আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০১৪

খণ্ড খণ্ড নানা প্রসঙ্গ - ০৩

লিখেছেন POKEN

৬.
স্বঘোষিত শ্রেষ্ঠ নবী মহাউন্মাদ তার সুদূরপ্রসারী দিব্যদৃষ্টিতে বুঝতে পেরেছিলেন যে, তার মত ভণ্ড আরো আসবে। তাই মহাভণ্ডদের আগমন ঠেকাতে বলে দিলেন যে, তিনিই সর্বশেষ। তার পর আর কোনো নবী-রাসূল আসবে না।

যেই মানবের সামনে ফেরেশতারাও পাছা উব্দা করে, তারা সহজে হার মানবার পাত্র না। তাই মহাউন্মাদের মত মহাভণ্ড হতে না পারলেও খুব একটা পিছিয়ে নেই তারা।

নবী-রাসূল আর আসবে না। তবে বিকল্প হিসেবে আসছে পীর-আওলিয়া। হিন্দু ধর্মে আছে গোঁসাই।

এইসব পীর-ফকির ধর্মকে অবিকল অনুসরণ করে না। তারা ধর্মকে মোডিফাই করে তাদের অপছন্দনীয় অংশ বাদ দিয়ে জুড়ে দেয় মনগড়া নিয়মকানুন। যেমন, নামাজ পছন্দ না বলে তারা আবিষ্কার করেছে আশেকের নামাজ। এই নামাজ নিয়ে প্রচুর গানও আছে।

আশেকের নামাজটা একটু ব্যাখ্যা করি। আশেকের নামাজ হলো, যে কোনো সময় পীরের চেহারা-সুরত কল্পনা করা।

৭.
"নামাজে দাঁড়াইয়া মানুষ কী বলে? আল্যা এক, আল্যার বাপ-মা নাই, আল্যা কাউরে জন্ম দেয় না, আল্যার কোনো আত্মীয় নাই (সূরা এখলাছ) ইত্যাদি। এইসব বলার কোন মানে হয়?"

ভুল করছেন। এটা কোন নাস্তিকের উক্তি না। এক কঠিন আস্তিকের উক্তি। তিনি একজন গুরুধরা লোক (পীরের শিষ্য)। এই কথাটা তার মুখে শুনে বড়ই পুলকিত হলাম। তবে দুঃখের বিষয়, নামাজের মত সকল ইবাদতই যে অর্থহীন, এটা তিনি বুঝতে পারছেন না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন