আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০১৪

ফাল দিয়া ওঠা কথা - ০১

লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু

১.
বিশ্বাস নিয়ে কটাক্ষ করলে ইসলামের পিলার নড়বড়ে হয়ে যায়। এই পিলার আবার ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে মেরামত করা যায় না। রক্ত প্রয়োজন হয়। নাস্তিক, মুরতাদদের রক্ত...

২. 
বিশ্বাসীদের দাবী নাস্তিকরা শুধু বেছে বেছে ধর্মগ্রন্থগুলোর নেতিবাচক বাণীগুলো তুলে ধরে, অথচ অনেক ভাল ভাল কথা আছে, তা তাদের চোখে পড়ে না।

কিন্তু ধর্মগ্রন্থগুলোতে ভাল ভাল কথা লেখা থাকলেও বাস্তবে এগুলোর উপযোগিতা কী? একজন ব্যক্তি যদি ভাল কাজ করতে চায়, তার জন্য তাঁকে ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স দেখাতে হয় না; স্রষ্টার দোহাই দেওয়া ছাড়াই যে কোনো ভাল কাজ করা যায়।

অপরদিকে কোন পুরুষ যদি একাধিক বিয়ে করতে চায়, দাসী সহবত করতে চায়, পালক পুত্রের বধূকে বিয়ে করতে চায় অথবা সমাজের প্রতাপশালী একটি অংশ যদি আরেকটি অংশকে নিম্নবর্ণের অস্পৃশ্য হিসেবে আখ্যায়িত করতে চায়, কাউকে ডাইনী বলে পুড়িয়ে মারতে চায়, তাহলে তার বা তাদের জন্য ধর্মগ্রন্থই সবচেয়ে বড় সহায়।

৩.
বিপক্ষ মতকে অসম্মান প্রদর্শনের জন্য যদি হত্যা বৈধ হত, তাহলে মুসলিম সম্প্রদায় বলতে কিছু থাকত না। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন