আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০১৪

বন্য গাধার বংশধরেরা

লিখেছেন এম এস নিলয় 

আমরা সবাই জানি; দুনিয়ার যত আকাম কুকাম আর হাউকাউ, তা মুসলমানদের দ্বারাই সর্বাধিক কৃত হয়।

কিন্তু আপনি কি জানেন, বাইবেলে মুসলমানদের সম্পর্কে মুহাম্মদ জন্মের ৩-৪ হাজার বছর আগেই মুসলমানদের স্বভাব সম্পর্কে নিখুঁত বর্ণনা দেয়া হয়েছে।

আসুন দেখি, বাইবেলে কী লেখা আছে:

আদিপুস্তক ১৬, অধ্যায় ১২ পদ
ইসমাইল স্বাধীন এবং উদ্দাম হবে যেমন উদ্দাম হয় বন্য গাধা। সে সবার বিরুদ্ধে দাঁড়াবে এবং সবাই হবে তার প্রতিপক্ষ। সে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়াবে এবং ভাইদের বসতির কাছে তাঁবু গাড়বে।
মোহাম্মদ যে ইসমাইলের বংশধর ছিলেন এবং মুসলমানদের যে ইসমাইলের বংশধর বলা হয়, সেটা, সম্ভবত, কারো অজানা নয়। মানে বাইবেল অনুযায়ী মুসলমানেরা বন্য গাধার স্বভাবের ইসমাইলের বংশধর - মানে আরও উৎকৃষ্ট (!!!) স্বভাবের বন্য গাধা  


এখন আসুন, দেখি, বন্য গাধারা স্বভাবে কেমন হয়, এবং তাদের সঙ্গে মুসলমানদের (সব মুসলমানের কথা বলা হয়নি কিন্তু! বলা হয়েছে ফাল-পাড়া টাইপগুলোর কথা।) সত্যিই মিল আছে কি না।

# বন্য গাধা হয় অবাধ্য; যেখানে যায়, সেখানেই গ্যাঞ্জাম লাগায়।

# বন্য গাধা অযথা কর্কশ কণ্ঠে ডাকাডাকি করে।

# অকারণে আক্রমন করে; অল্পতেই রেগে উঠে লাথি ঝাড়ে। 

# অন্য প্রাণীরা এদের তাড়িয়ে দেয় অযথা উৎপাত করে বলে।

# সারাদিন যাবর কাটে তসবি গোনার ধাঁচে।

# বন্য গাধা অন্য গাধার সঙ্গীকে ধর্ষণ করে।

আরও কোন বৈশিষ্ট্য আছে কি?...

আপনাদের কী মনে হয়, বাইবেলের ভবিষ্যৎবাণী কি সঠিক প্রমাণিত হয়েছে?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন