আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

পাঁচ ফোড়ন - ০৯

লিখেছেন সাদিয়া সুমি

৪১.
ঈশ্বর যদি একজনই হবেন, তবে তার ধর্ম কেন ৪৩০০ টি? তার মানে তিনি একটি কথাকে ৪৩০০ প্রকারে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে ৪৩০০ জনকে বলেন?

৪২.
বাইবেল ও কুরআন অনুযায়ী, সৃষ্টিকর্তা আদমকে সৃষ্টি করার পরে তাকে সবকিছুর নাম শিখিয়ে এনজেল/ফেরেশতাদের সাথে বস্তুর নাম বলার পরীক্ষা নেন। ফেরেশতারা ফেল করে, ফলে আদম মানবজাতির যোগ্যতা প্রমাণ করে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা এই পরীক্ষায় আদমকে আগে থেকে সবকিছুর নাম শিখিয়েছিলো, ফেরেশতাদের শেখায়নি। সে আদমকে একটি অসম সুবিধা বা unfair advantage দিয়ে পরীক্ষাটিকে শুরু থেকেই সেট করে রাখে মানুষের পক্ষে যাবার। এরকম প্রতারক ও চাতুরিময় ঈশ্বরের বিশ্বাসীরা কেনে তার প্রতি বিশ্বাস রেখে এত হিংস্র হয়, সেটা চিন্তা করার মত ব্যাপার।

৪৩.
সত্য ও মিথ্যা যেমন কোনদিন মেলে না, তেমনি ৰিজ্ঞান ও ধর্মের সহাবস্থান কখনো সম্ভব নয়।

৪৪.
মোহাম্মদের ক্রীতদাসী স্ত্রী মারিয়া একটি পুত্র সন্তান প্রসব করেছিলেন। যার নাম দেয়া হয়েছিল ইব্রাহিম। হিসেব করে দেখা গেছে, ইব্রাহিম যখন মারিয়ার পেটে আসেন, তখন তার সাথে সম্পর্ক চলছিল এক ছেলেবন্ধুর। মোহাম্মদের সাথে তখনও তার বিয়ে হয়নি। মোহাম্মদ এটা জানতে পেরে ঐ ছেলে বন্ধুকে লোক দিয়ে হত্যা করান।

৪৫.
ঈশ্বর কি তাহলে মানুষকে ভয় পান? তিনি মানুষের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারেন না। তার মাধ্যম বা নবীর দরকার পড়ে। আমার মনে হয় নবীদের 'ঈশ্বর' ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই এই মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবস্থা।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন