আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৪

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৭৭

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

৩৮১.
বায়তুল মোকাররমের খতিব মাওলানা ছালাউদ্দীন বলেছে, বাংলাদেশে আল্লার গজবের কারণেই এতো গরম পড়ছে দোজখের মত। তার যুক্তি অনুযায়ী নবীর জন্মস্থান সৌদি আরবে আল্লার গজব সবচেয়ে বেশি ও তা চিরস্থায়ী। তাই সেখানে বাংলাদেশের চাইতে অনেক বেশি গরম পড়ে।

৩৮২.
মানুষের গায়ের রঙ সাদা, কালো ও বাদামি হয়ে থাকে বলে জানি। আপনারা কেউ কি কখনো কোনো মানুষের গায়ের রঙ ঘননীল হতে দেখেছেন? শ্রী কৃষ্ণ নামে হিন্দুদের এক দেবতা আছে। তার গায়ের রঙ ঘননীল। সে খুব অস্বাভাবিক চর্মরোগে আক্রান্ত ছিল। সে যুগে তার কোনো চিকিৎসা হয়নি। আহারে বেচারি! এ যুগে হলে চিকিৎসা করিয়ে তার সে ভয়াবহ চর্মরোগ সারান যেতো হয়ত।

৩৮৩.
আল্যার হুকুমে উহুদের যুদ্ধে এক কাফেরের প্রস্তরাঘাতে নবীজির একজন দন্ত মোবারক ন্যাক্কারজনকভাবে শহীদ হন। আমীন।

৩৮৪.
পৃথিবীতে ধর্মের সংখ্যা অগণিত। সে অনুযায়ী ধর্মগুলির প্রবর্তকদের দ্বারা স্রষ্টার সংখ্যাও অগণিত। স্রষ্টাদের পারস্পরিক সম্পর্ক আবার খালেদা-হাসিনার মত। প্রতিটি ধর্মের স্রষ্টা ও তার অনুসারীরা অন্য ধর্ম, তার অনুসারী ও স্রষ্টাকে পেলে চিবিয়ে খায়। কেউ নাস্তিক হলে তখন তাদের পিত্ত জ্বলে যায়। নাইকে নাই বললে নাই-র অনুসারী ও পূজকদের তামাশা দেখার মত হয়ে দাঁড়ায়। তবুও পৃথিবীতে নাস্তিকের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। স্রষ্টারা সবাই সমবেতকণ্ঠে বলতে থাকে, হইস না, হইস না। তাদের সেই প্যানপ্যানানি অগ্রাহ্য করেই মানুষ নিত্য নাস্তিক হয়ে চলেছে।

৩৮৫.
ফাতেমাকে মা ফাতেমা ডাকে মমিনরা। ফাতেমার স্বামী কাম কাকা আলিকে আব্বা আলি বা নানা আলি ডাকে না কেন ওরা?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন