লিখেছেন দাঁড়িপাল্লা
২৮.
ছয় বছরের মাইয়া বিয়া না করাটা আসলে একটা কুসংস্কার ছিল। এর লাইগা তখনকার দিনের কুসংস্কারাচ্ছন্ন আরবেরা ছয় বছরের মাইয়া বিয়া করত না। প্রখ্যাত কুসংস্কার সংস্কারক নিজে ৬ বছরের মাইয়া বিয়া কইরা সেই কুসংস্কার দূর কইরা দিল।
আবার পালিত পুতের বউরে ভাগাইয়া নিয়া বিয়া না করাটাও ছিল কুসংস্কার। তাই প্রখ্যাত কুসংস্কার সংস্কারক ছলে বলে কৌশলে আল্যার নামে আয়াত ফায়াত নাজিল করে নিজের পালিত পুতের বউরে ভাগাইয়া নিয়া বিয়া কইরা সেই কুসংস্কার দূর কইরা দিল।
বউয়ের সম্পত্তিতে অন্যরা ভাগ বসাবে, এইটাও কুসংস্কার। তাই বউয়ের মাইয়ারে (এই মাইয়া সেই সংস্কারকের নিজের ঔরসজাত কি না, সে বিষয়েও সন্দেহ আছে) বিয়া দিতে হবে নিজেগো সাথে। ভাগ্যিস ক্ষমতাধর বউ তখনো বাঁইচা আছে, তাই সেই মাইয়ারে নিজে বিয়া করতে পারে না। তয় নিজে না করতে পারলেও আপন চাচাতো ভাইয়ের লগে বিয়া দিল, যাতে বউয়ের সম্পত্তিতে বাইরের কেউ এসে ভাগ বসাইতে না পারে। সেই সাথে বউয়ের মাইয়ারে আপন চাচাতো ভাইয়ের লগে বিয়া না দেয়াটাও ছিল কুসংস্কার, সেইটাও দূর হইলো।
২৯.
যে ধর্মপ্রচারক যত বেশি চালাক-চতুর, তার অনুসারীরা তত বেশি ভোদাই-বেকুব।
৩০.
হিন্দুদের নামের শেষে যে পদবীগুলা থাকে, সেগুলা একই সাথে তাদের ধর্ম-বর্ণ-জাত-পাত-গোত্র-মূত্র-পায়খানা-আবর্জনা সবকিছুর পরিচয় বহন করে। এত পরিচয় ঠেইলা এরা কোনোদিন মানুষের কাতারে আইসা দাঁড়াইতে পারবে, সেইটা বিশ্বাস করা খুব কঠিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন