[ধর্মকারীতে হাদিস সংক্রান্ত দুটো সিরিজ ('হা-হা-হাদিস' ও 'হরর হাদিস') ইতোমধ্যেই আছে। প্রথমটি হাস্যকর হাদিস বিষয়ক, আর দ্বিতীয়টি ভীতিজাগানিয়া হাদিস নিয়ে।
এর বাইরেও আরও এক ধরনের হাদিস আছে, যেগুলোর না আছে বিশেষ কোনও অর্থ, না আছে কোনও তাৎপর্য। সেই ধরনের হাদিসগুলো নিয়ে বর্তমান সিরিজ - 'হুদাই হাদিস'। ]
কোরান যাঁরা বাংলায় পড়েছেন, তাঁরা জানেন, কী ভয়াবহ বিরক্তি-উৎপাদক বই সেটা! থেকে থেকেই একই জাতীয় কথার (আমিই শ্রেষ্ঠ, আমি সবজান্তা, আমি মহান, আমার প্রশংসা করো, আমারে ডরাও... ইত্যাদি) পুনরাবৃত্তি আর ধারাবাহিকতাহীনতা তো আছেই, আর আছে ভীষণ আকস্মিকভাবে একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক বাণীর অবতারণা।
হাদিস পড়তে গিয়েও এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই যেমন, নিচের হাদিসটি পড়ে তার অর্থ কোনওমতে বুঝে ওঠা সম্ভব হয় - শেষ বাক্যটি হিসেবে না আনলে। ওটি এসে সব গুবলেট করে দেয়। শেষের ওই বাক্যটির অর্থই বা কী এবং কেনই বা এখানে এ কথার অবতারণা, আমি, সাধারণ এক পাঠক, একেবারেই বুজতারি নাই।
হাদিস পড়তে গিয়েও এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই যেমন, নিচের হাদিসটি পড়ে তার অর্থ কোনওমতে বুঝে ওঠা সম্ভব হয় - শেষ বাক্যটি হিসেবে না আনলে। ওটি এসে সব গুবলেট করে দেয়। শেষের ওই বাক্যটির অর্থই বা কী এবং কেনই বা এখানে এ কথার অবতারণা, আমি, সাধারণ এক পাঠক, একেবারেই বুজতারি নাই।
আদম রহ ……… আবূ হুরায়রা রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলে, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন: প্রত্যেক নবজাতক ফিতরতের উপর জন্মগ্রহণ করে। এরপর তার মাতাপিতা তাকে ইয়াহুদী বা খৃস্টান অথবা অগ্নি উপাসকরূপে রুপান্তরিত করে, যেমন চতুষ্পদ জন্তু একটি পূর্ণাংগ বাচ্চা জন্ম দেয়। তোমরা কি তাকে (জন্মগত) কানকাটা দেখেছ?সহীহ বুখারি, অধ্যায়: জানাযা, হাদিস নাম্বার: ১৩০২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন