হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
- সহীহ আল-ধর্মকারী
এখন গ্রীষ্মকাল, কী যে ফাটাইন্যা গরম পড়সে দেশে! প্রকৃতির এই লীলার প্রকৃত কারণটা জানতে হইলে একটা হাদিস জানা থাকতে হবে। ইছলামের মহামূর্খ নবীর গ্যানের পরিচয়ও পাওয়া যায় এতে।
সে বলসে, একবার দোজখের আগুন আল্যাফাকের কাছে গিয়া কমপ্লেইন করলো এই বইলা যে, তার আগুনের একাংশ আরেক অংশরে খাইয়া ফালাইতেসে (এখনই হইসেন না); তখন আল্যাফাকে তারে দুইবার শ্বাস (মনে হয়, নিঃশ্বাস ও প্রশ্বাস) টানা-ছাড়ার অনুমতি দিলো। দোজখের প্রশ্বাসের সময় দুনিয়ায় শীতকাল নামে, আর দোজখ নিঃশ্বাস ছাড়লে (পুরাই ড্রাগন!) গ্রীষ্মকাল নাজিল হয়।
সে বলসে, একবার দোজখের আগুন আল্যাফাকের কাছে গিয়া কমপ্লেইন করলো এই বইলা যে, তার আগুনের একাংশ আরেক অংশরে খাইয়া ফালাইতেসে (এখনই হইসেন না); তখন আল্যাফাকে তারে দুইবার শ্বাস (মনে হয়, নিঃশ্বাস ও প্রশ্বাস) টানা-ছাড়ার অনুমতি দিলো। দোজখের প্রশ্বাসের সময় দুনিয়ায় শীতকাল নামে, আর দোজখ নিঃশ্বাস ছাড়লে (পুরাই ড্রাগন!) গ্রীষ্মকাল নাজিল হয়।
অর্থাৎ দোজখে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়, আর তার প্রভাবে দুনিয়ায় ঋতু বদলায়!
দুম্বা চরাইন্যা বোকাচোদা নবী জানতো না, দুনিয়ার সব জায়গায় একসাথে শীত বা গ্রীষ্ম হইতারে না। আরব জাহানটাই গোটা দুনিয়া না। চৌদি আজবে যখন গরমকাল, তখন অষ্ট্রেলিয়ায় শীত, সেই জ্ঞান তার আল্যাফাকেরও আছিলো না।
Narated By Abu Huraira:
The Prophet said, "In very hot weather delay the Zuhr prayer till it becomes (a bit) cooler because the severity of heat is from the raging of Hell-fire. The Hell-fire of Hell complained to its Lord saying: O Lord! My parts are eating (destroying) one another. So Allah allowed it to take two breaths, one in the winterand the other in the summer. The breath in the summer is at the time when you feel the severest heat and the breath in the winter is at the time when you feel the severest cold."
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন