আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৪

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৭৪

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

৩৬৬.
মহানবীজি মহানবীজি, খেজুর তুমি খাও?
দাসী গনিমত খাও?
খালা, ভাতিজি খাও?
অবুঝ শিশু, তাও?

৩৬৭.
আল্যা বলেছেন, ইয়া কানা আবুদু ওয়া ইয়া কানা আস্তায়িন।
অর্থাৎ আল্যাপাক কোরানে পাকে নিজেই স্বীকার করেছেন যে, তিনি কানা। চোখে দেখেন না। তাই তো পৃথিবীর এতো ক্ষুধা, অন্যায়, অবিচার, বন্যা, খরা, দুর্ভিক্ষ, খুন, ধর্ষণ ইত্যাদি কিছুই তিনি দেখেন না। দেখবেন কী করে? তিনি তো কানা আস্তায়িন। মানে আস্ত একটা কানা, যে কিছুই দেখে না।

৩৬৮.
মহাবদ নবীর হৃদয় খুবই কলুষিত ছিল। তাই তার চারবার সিনা চাক হয়েছিল। মানে আল্যাপাক চারবার নবীর হৃৎপিণ্ড টেনে বের করে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে দিয়েছিল। প্রথম বার আল্যা তার হৃদয় টেনে বের করে সাবান দিয়ে ডলে ডলে ধুয়ে আবার যথাস্থানে লাগিয়ে দিলো। তারপরও তার কলুষতা গেল না। দ্বিতীয়বার আল্যা তার হৃদয়কে দোজখের ফুটন্ত পানিতে ভাল করে ৭০ দিন ভরে সেদ্ধ করে তারপর আবার লাগিয়ে দিলো। তবুও গেল না তার কলুষতা। তৃতীয়বার বেকিং সোডা দিয়ে সেদ্ধ করলো ও দোজখের আগুনে পোড়ালো। তবুও গেল না কলুষতা। চতুর্থবার মরুভূমির উত্তপ্ত বালু দিয়ে ভালভাবে ঘষে ঘষে মাজলো এবং ভিনেগার ও বেকিং দিয়ে ৭২ দিন সেদ্ধ করলো, তারপর লাগিয়ে দিলো। তবুও আল্যা দেখলো যে, মহাবদের মহাকলুষিত হৃদয় মহাকলুষিতই রয়ে গেল। তারপর আল্যা ক্লান্ত হয়ে মহাবদের সিনা চাকে ক্ষান্ত দিলো। বললো, তুই কলুষিতই থাক। তোরে পাক সাফ করা আল্যারও অসাধ্য।

৩৬৯.
- খাদিজার জীবদ্দশায় নবীজি কোনো বিবাহ করেনি কেন?
- এতে আশ্চর্য হবার কী আছে? পৃথিবীর কোনো চাকরের কি এমন বুকের পাটা আছে?

৩৭০.
একদা গনিমতের মাল ভাগাভাগি হবার পর ফাতেমা মহাবদকে বললো, মহাবদ ভাইজান, আলি কাকাকে গনিমত এত কম দিয়েছেন কেন? সে এত মানুষের কল্লা কাটে, এত ধর্ষণ, এত লুটপাট করে। তারে আরেকটু বাড়িয়ে দেন। মহাবদ কপালে হাত দিয়ে বললো, হায় হায় রে ফাতেমা, তোর কী হলো রে? আমি তোর আপন আব্বা। আমাকে ডাকলি ভাইজান। আলি তোর আপন স্বামী। তাকে ডাকলি কাকা! কী ব্যাপার বল তো! ফাতেমা বললো, আপনি আমার স্বামীর বড় ভাই, মানে আমার ভাসুর। ভাসুরকে ভাইজান ডাকবো না, তো কি খালু ডাকবো ? আলি কাকা আমার আব্বার ভাই, মানে আমার কাকা। তাকে কাকা ডাকবো না, তো কি তালুই ডাকবো?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন