লিখেছেন কবীর উদ্দীন
৪১৬.
রাখাল-পুরুষ নবীজি এতোগুলি উট-দুম্বা-মেষ রেখে রূপকথার প্রাণী বোরাকে চ'ড়ে আসমানে গেলো কেন? উট-দুম্বা-মেষ এসকল বাস্তব প্রাণীরা কি মহাব্যাডের রূপকথার চরিত্র হ'তে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল?
৪১৭.
গৌতম বুদ্ধ তার স্ত্রী ও নবজাত শিশুকে ফেলে চরম কাপুরুষের মতো ঘর ছেড়ে রাতের নির্জনতায় চুপিচুপি পালিয়েছিলেন। তিনি পুরুষজাতির প্রতি আহবান করেছেন, তারা সকলে যেন রমণীসঙ্গ ত্যাগ করে। তাতেই নাকি প্রকৃত মনুষ্যত্ব, পুরুষত্ব ও সুখ নিহিত। নরনারীতে প্রেম, ভালোবাসা, দেহমনের টানে তার ঘোর আপত্তি ছিল। তাহলে বোঝা গেলো, বুদ্ধের অনুসারী পুরুষ হতে হলে তাদেরকে নপুংশক বা খোজা হতে হবে। নরনারীর দেহমনের সম্পর্ক হারাম। তার মানে বংশবৃদ্ধি বন্ধ। মানব সম্প্রদায়ের বিলুপ্তিই কি চেয়েছিলেন মহামানব বুদ্ধ?
৪১৮.
আল্যাকে এতো বিদ্রূপ করি, তবুও তার কোনো টুঁ শব্দ নেই কেন? ম'লো নাকি?
৪১৯.
হিন্দুরা শিবলিঙ্গের পূজা করে। তাই এর খুধা-তৃষ্ণার প্রতিও তারা সর্বদা সজাগ ও সদয়। খুধা-তৃষ্ণা নিবৃত্তির জন্য ওরা শিবের লিঙ্গকে দুধ খেতে দেয়। মুছলিমরা আল্যার লিঙ্গ, হাজরে আসওয়াদের পূজা করে। আল্যার লিঙ্গে চুমু খায়। কিন্তু কোনো খাদ্য-পানীয় দেয় না তাকে । বেচারি খুধা-তৃষ্ণায় সব সময় হাঁ করে থাকে। এ কেমন অমানবিকতা? আল্যার লিঙ্গের গঠন অনুযায়ী তাকে উট পাখির ডিম কিন্তু খেতে দেওয়া যায়।
৪২০.
যখন আল্যা খ্রিষ্টান ছিল তখন সে পুরুষ ছিল। মেরীর সাথে ব্যভিচার করে যিশু নামের একটা জারজপুত্রও জন্ম দিয়েছিল। মহাবদ এসে আল্যাকে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে মুছলমান বানালো,ও তাকে খোজা করে দিলো। আল্যার পূর্ব ধর্মের সাথে সাথে তার পুরুষত্বও হরণ করলো মরুদস্যু মহাবদ নবী। তাই বেচারী আল্যাপাক পরে আর নারীসঙ্গ করতে পারেনি, এবং কোনো জারজসন্তানের জন্মও দিতে পারেনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন