লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
রাসূল সাল্লাল্লাহি ওয়া সাল্লামের বিয়ে নিয়ে অনেক দিন ধরি মিথ্যাসার করি আইশতেসে একটি নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের প্রাক্তন মেম্বর শাফিউর রহমান ফারাবি।
এই ফেতনাবাজ বলে কি, রাসূলের পথম ধনাঢ্য ও প্রভাবশালী বউ বিবি খাদিজা মারা যাওয়ার ফর নবীজি যখন একের ফর এক বিয়ে করা শুরু করেন, তখন নাকি উনি যৌন সংক্রান্ত বেফারে দুর্বল হই সিলেন... নাউজুবিল্লাহ! পারাবী বুজাতে সায়, নবীজির যৌনতা যেহেতু শুকিয়ে যায়, সেহেতু উনার ক্রমাগত বিয়ে করি যাওয়ার বিষয়টা যৌন কেন্দ্রেক সিলো না... হাহাহাহা! এই বলদা পারাবি কয় কি! ওরে পারাবি তুই কি হাদিসে ফড়িস্ নি যে, নবীজির গায়ে ৩০ জন সক্ষম পুরুষের মতন শক্তি আছিলো? নকল করি ফাশ করিসিস রে তুই? একজন বীর্যহীন ফুরুষের বউ অবদমিত যৌনতাকে বিকৃত রুপে ফ্রকাশ কৈরবে এবং এটাই প্রাকৃতিক। সে হিসাবে নবীজিকে যুদি আমরা যৌবন হারানো বৃদ্ধ হিশাবে ধরি নেই, তবে ত ‘সূরা নূর’ এ বিবি আয়েশার স্কেন্ডালটি সত্যি হই যায়, যে স্কেন্ডালটি রটেসিলো তখন সেটিতে দিখা যায়, বিবি আয়েশা কুনো এক আলো ছায়ার আঁধারিতে জনৈক তাগড়া-যুবক সৈনিক সাফওয়ান’কে নিয়া ক্যারাবান থিকা সবার অলক্ষ্যে উধাও হই যায়। এবং আফনেরা অনেকেই জানেন, ঐ গটনার ফরিফেক্ষিতে নবীজি এই সুরাটি রচনা করেন।
এখন ফারাবী যুদি বলে, ফঞ্চাস (৫০) বছর ফর নবীজি যৌনক্রিড়ায় অক্ষম ছেলেন, তবে ত সে মন্দ লুকদিগকে উস্কাই দিতেসে, কেননা মন্দ লুকেরা বলি বেড়াবে যে, হাঁ দামফোত্য জীবনে যৌন অতৃপ্ততায় জীবনের একটা সময় বিবি আয়েশা ভুল করি ফেলচে বা যুবক সাফওয়ানকে দেখি কামাতুর হয়ে ফড়েসে, তাই তারা সেদিন সবার থিকা বিচ্ছিন্ন হই নির্জনে সোলি গিয়েসিলো!
অতসো, আমরা ইসলামের ইতিহাসে পড়িয়া থাকি যে, নবীজি ১১ জন বা ১২ জন অথবা হইতে ফারে ১৩ জন বা মতান্তরে আরো বেশি সংখ্যক বৌ নিয়ে সুখী দামফোত্য জীবন গুজারি গেছেন, অতএব, হাদীসে বর্নিত ৩০ জন সক্ষম পুরুষ = ১ নবী মোহাম্মদঃ সুখি দাম্পত্য জিবান। প্রমাণিত।
মুসলিম ভাইদের ফ্রতি আমার আহ্বান - আজি থিকা যুদি কুনো নাস্তেক অভিযুগ করে যে, নবী মোহাম্মদ কামাতুর সিলো, তাই এত এত বিবাহ কারাসে। তখন তমরা বুলেও বলিও না যে, ৫০ বছর ফর নবীজি যৌন সক্ষম সিলেন না, তাই কামাতুর হওয়ার ফ্রশ্ন উঠে না।
আর ফারাবি তমায় বলসি, রাসুলের বিবাহের কৈফিয়ত নিয়া তমার ঐ ৪০ বছরের প্রাচীন আবুল মার্কা নোটটা ফেইসবুক থিকা ডিলিট করি দেও। কারন তমার ঐ নোট দ্বারা নবীজিকে ধ্বজভঙ্গ প্রমান করা হইতেসে, যা হাদীসের পরিপন্থী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন