আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২২ জুন, ২০১৪

ধর্মকর্মকাণ্ডকীর্তিকাহিনী - ১৩

লিখেছেন নিলয় নীল

নামাজ না পড়ায় বৃদ্ধ নানাকে কুপিয়ে হত্যা করলো নাতি!

বরিশালের বানারীপাড়ায় নামাজ না পড়ে শুয়ে থাকায় বৃদ্ধ নানাকে কুপিয়ে ও পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেছে নাতি। 

এক বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের উত্তরকুল গ্রামের ভিক্ষুক হাসেম ওরফে হাসু (৭০) শারীরিক অসুস্থতার কারণে জোহরের নামাজ না পড়ে শুয়ে ছিলেন। এতে তার নাতি সাইফুল ইসলাম ওরফে আলী ঘরামী ক্ষুব্ধ হয়ে বটি ও কাস্তে দিয়ে তাকে কোপায় এবং বুকে পাথর দিয়ে তাকে আঘাত করে।

গুরুতর আহত হাসুকে ওই দিন স্থানীয় বাংলাবাজার গিয়াস উদ্দিনের ফার্মেসীতে চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। শুক্রবার ভোর ৬টায় তিনি মারা যান। স্থানীয় লোকজন ঘাতক আলীকে আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করেছে।

এ ঘটনায় হাসুর একমাত্র মেয়ে জাহানারা বেগম বাদী হয়ে ঘাতক পুত্র সাইফুল ইসলাম ওরফে আলীকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। ঘাতক আলী এ বছর দিদিহার রাজিয়া ইসলাম টেকনিক্যাল স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় এ গ্রেডে উত্তীর্ণ হয়েছে।

পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। জাহানারা বেগম জানান, নামাজ না পড়ায় তার ছেলে ক্ষিপ্ত হয়ে নানাকে হত্যা করেছে। থানায় আটক আলী আল্লাহর নির্দেশে নানাকে হত্যা করেছে বলে দাবি করে।


ধর্মকারীর পক্ষ থেকে আরও দু'টি ইছলামী এলান

১. 
মাদ্রাসার নাম হাফেজিয়া, আলিয়া, ফুরকানিয়া, কওমী নাকি মোহাম্মদীয়া, সব মাদ্রাসাই আসলে সমকওমী। এবং সেসবে পরকালে প্রতিশ্রুত গেলমানদের স্বাদ ইহজগতে লাভ করতে ব্যগ্র হুজুর ও শিক্ষকদের শিকার হয় নিষ্পাপ শিশুরা। 

সর্বশেষ সংবাদ: ৮ বছর বয়সী মাদ্রাসাপড়ুয়া শিশুকে ধর্ষণ করেছে মাদ্রাসার শিক্ষক। শিক্ষকের নাম মোহম্মদ সেলিম। নিরীহ বেড়ালের নামের আগে মোহম্মদ বসালে মুছলিমদের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়। তবে মোহম্মদ ধর্ষক - এটা তাদের বিড়ম্বিত করে না। করার কথাও নয়। কারণ নবীজি নিজেই ধর্ষক ছিলো; সে তো বেড়াল ছিলো না কখনওই!

২.
মুছলিম পুরুষ হিন্দু-খ্রিষ্টান-বৌদ্ধ মেয়েদের ধর্ষণ করলেও মমিনমানসে তা আলোড়ন জাগায় না। সেটাই অবশ্য স্বাভাবিক। কারণ ইছলামের নবী তো নিজেই বিধর্মী নারী ধর্ষণ করেছে। 

তবে মুছলিম মেয়ে হিন্দু ছেলের সঙ্গে প্রেম করলেই উদ্যত ঈমানদণ্ডবান মোমিনদের দাপটে পুরো এলাকার সমস্ত হিন্দু পরিবারকে পড়তে হয় হুমকির মুখে, থাকতে হয় উচ্ছেদের আতঙ্কে, তাদের সম্পদ কেড়ে নেয়া হয়। 

মনে পড়ে যায় হুমায়ুন আজদের বাণী: ধার্মিক কখনোই সম্পূর্ণ মানুষ নয়, অনেক সময় মানুষই নয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন