লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
'বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের অবৈজ্ঞানিক উত্তর' নামের একটা ফেইজে লিকেসিল:
ছোট্ট একটা আপেলের জিনের সংখ্যা ৫৭,০০০ কিন্তু মানুষের মত জটিল এবং বুদ্ধিমান প্রাণীর জিনের সংখ্যা মাত্র ৩০,০০০; এইটুকু একটা আপেল বানাতে মানুষের চেয়ে দ্বিগুণ জিনের দরকার হল কেন?প্রাণীদের মাঝে 'মার্বলড লাঙ' নামক মাছের জিনের সংখ্যা সবচাইতে বেশী, ১৩২,০০০; আর উদ্ভিদের মধ্যে প্যারিস জাপোনিকা (বৈজ্ঞানিক নাম) নামে এক প্রকার দুষ্প্রাপ্য জাপানী ফুলের জিনের সংখ্যা ১৫২,০০০; যা কিনা এখন পর্যন্ত জিনোম সিকোয়েন্স করা সকল উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের মাঝে সর্বোচ্চ সংখ্যা। সব প্রাণী কিংবা উদ্ভিদের দেহেই প্রচুর জাঙ্ক dna থাকে। কেন?
নাস্তেকদের কতা শুইনলে আমার হাসি ফায়।
আরে, আল্লাহপাক জ্বীন জাতি আর মানব জাতি সৃষ্টি কারাসেন, এটা কে না জানে! জিনদের বিতর মুসলিম আছে, ইন্দু আছে। জিনেরা কাঁস ভাংগা খায়, মরা মানশের হার খায়।
তাদের ভিতর অ কবি সাহিত্যিক আছে।
যাই হক, আমরা ত জানি, জ্বিন কুথায় থাকে।আমি একবার একটা মেয়ে জ্বিন দেকেসি। সে এসেসিলো মোজজিদে, তার হাজবেন্টকে খুঁজতে। সে রাতে জ্বীনটা মসজিদের ফাশে আমার সোট্ট কুটিরিতে আসি আমায় চা বানাই খাইয়েসিলো। জ্বীনেরা সিনি বেশি খায়। আর চা এর ভিতর অচিন দেশের এক সুগন্দি ঢালি দেয়। তাই চা'তে সিনি বেশি হইলেও খাইতে শোয়াদ হয়েসিলো।
জিনেরা কিন্তুক আছর করে। শুদু যে মানশকে আছর করে, তা না। তারা ফশু ফাখি, ফল মুল, শাক সব্জি সবকিসুতেই আছে। এবং এর বৈজ্ঞানিক সত্যতা ফাওয়া গেসে।
জি হাঁ ভাই, বিজ্ঞানিরা যাবতীয় ফরিক্ষা নিরিক্ষার মাইধ্যমে এই সিদ্দান্তে এসেসেন যে, একটা আফেল এর ভিতর ফ্রায় ৫৭ হাজার জ্বিন ঢুকি একে আছর কোইত্তে ফারে।
বিজ্ঞানিরা এটা অ ফ্রমান কারাসেন যে, শুদু জীব, ফলমুলাদিকে জ্বিনে ধরে তা কিন্তুক না। জ্বিনদের অ ত মন আছে। মন থাকলে মাজে মাজে তা তিরিক্ষি হইতে ফারে। আর তখন তারা বিভিন্ন দেশের উফর অ আছর করে, সেটাই বলেন বিজ্ঞানিরা।
একবার নিকি জাফান আর পেরিস দেশের উফর ফ্রায় ১ লক্ষ ফঞ্চাস হাজার জ্বিন আছর কারাসিলো।
ফাবি আইয়ি আলায়ি রাব্বি কুমা ত কাজ্জিবান। তুমরা আর কুন কুন নিয়ামত অস্বিকার কোইরবে!
এই পেইজে বিজ্ঞানিরা জ্বিন-এর অস্তত্ব ফ্রমান কারাসেন।
নাস্তেকরা, তুমরা ইসলামের সায়াতলে আসি যাও।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন