লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
সমগ্র মুস্লিম উম্মার কাসে নবী অবমাননার বিসার সাই।
কনটেকটারের সোটো ভাই আজ আমার গলা সিবি (টিপে দেয়া) দেছে।
আসলে হইসে কি, আজান দিবার আগে দিয়া আমি গেলাম টাট্টিখানায়। সেখানে গিয়া দিখি কি, কনটেকটারের কতিফয় শ্রমদাস ময়লাক্ত হইয়া এসেসে মসজিদে। আমি তাদের মুখের দিকে তাকাইয়া তাহাদিগের পেটের অবস্তা সন্দেহ করি ফেলি। অর্থাত, আমি বুঝি ফেলি যে, এরা কিসুক্ষনের ভিতর মসজিদের ভিতর নিজেদের ফেট খালি কোইত্তে যাইতেসে।
কিন্তুক মসজিদ ত হয়েসে মুসুল্লিদের জন্য, সেখানে ত কুনো পুজিবাদি কনটেকটারের বা তার কর্মিদের ফায়খানার যায়গা হতে ফারে না।
তাই আল্লাহর মসজিদের অবমাননা ফ্রতিহত কোইত্তেই আমি টাট্টিখানার বদনাটা লুকিয়ে পেলি। এতে করি শ্রমিক অসন্তোস দিখা দেয়। এবং অসন্তোস বশত শ্রমিকদের ভিতর নেতা শ্রেনির একজন বলে, এক্কেরে দারি টানি সিড়ে ফেলব।
সোটোলুক শ্রমিকের বেয়াদফিতে আমার মনে হইল, সে ধর্মাবমাননা কারাসে। তাই তাকে "নাস্তেক" বলিয়া ধ্বাক্কা মারি মসজিদের মিম্বরের উফর ফেলি দেই।
একটু ফরে সে কন্টেক্টারের সোটো ভাইকে নিয়া আসলে আমি এই পপুজিবাদের কাসে কৈফিয়ত দেই এই বলি যে, এরা জায়গাটা ময়লা করি রাখে, তাই যাকে তাকে এটা বেবোহার কোইত্তে দেতে ফারি না।
তখন, এই সোটোমিয়া আমায় বলে, বাথরুম সাফাই করি রাখতে যুদি তাদের লুকেরা ময়লা করি রাখে।
একজন মুয়াজ্জিন হয়ে আমি কেনো পায়খানা সাফ কোইরব! তাই আমি বলি, এটা মুয়াজ্জিনের কাজ না। এ কথাটি বলার সাথে সাথেই সে আমার গালে চড় মারল, তারফর গলা চাপি ধরি ধাক্কা মারি ফেলে দেয়।
এই ঘটনায় প্রথমতঃ একজন মুয়াজ্জিনকে টাট্টিখানা সাফাই কোইত্তে বলিয়া সে নবী অবমাননা কারাসে।কারন একজন মুয়াজ্জিন ত হযরত বিল্লালের উত্তরসূরী। আর বিল্লাল ত নবিজির সাহাবি। সাহাবি অবমাননা মানে নবিজি অবমাননা।
দ্বিতিয়তঃ এই "সোটোমিয়া" একজন নিরিহ গরিব মুয়াজ্জিনের গায়ে হাত তুলিয়া সারা দুনিয়ার মজলুমের উফর আবারো নিফিড়ন সালালো।
এখন মুসলিম ভাইয়েরা তুমরাই বলো, এই নাস্তেক "সোটো পুঁজিবাদ"-এর কী শাস্তি হওয়া উসিত?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন