আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৪

ইসলাম এবং পশু-ছহবত

লিখেছেন দাঁড়িপাল্লা ধমাধম

বিষয়টা নিয়ে স্পষ্ট দুইটা হাদিস আছে। আর একাধিক থাকা মানেই ইসলামের সেই বিখ্যাত পরস্পরবিরোধিতা। দেখা যাক: 

দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৪৯
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত - নবি বললেন , যে কেউ কোন পশুর সাথে যৌন সঙ্গম করবে তাকে ও সেই পশুকে হত্যা কর। আমি বললাম , আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম , পশুর প্রতি কি অপরাধ আরোপিত হবে ? তিনি উত্তর দিলেন - আমি মনে করি , নবী সেই পশুর মাংস খাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করেছিলেন।
তার মানে কেউ পশুর সাথে সেক্স করলে সেই লোক এবং পশুকে হত্যা করতে হবে, এবং সেই পশুর মাংস খাওয়া যাবে না।

ঠিক পরের হাদিসেই আবার ডিগবাজি:

দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৫০
আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত - পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই।
শাস্তি নাই মানে পশু সেক্স নিষিদ্ধ না।

ইসলামে এরকম ব্যাপার, মানে কোনো কিছুতে স্ববিরোধিতা থাকলেই তখন দরকার হয় মোল্লাদের ফতোয়া। এইখানে ফতোয়া নিয়া আগাই আইছিলেন মোল্লা খোমেনি। তিনি ফরমাইছিলেন:
মুসলমানরা গরু-ছাগল হাঁস-মুরগি কেঁচো-অজগর গোলাপি-লইট্টা-ফিস বাঘ-ভাল্লুক উট-ভেড়া ইত্যাদি পশুপক্ষীর সাথে ছহবত করতেই পারে। [তয় ঘরের মধ্যে কুত্তা ঢোকা কেন নিষিদ্ধ এবং কুত্তা দেখলেই কেন মাইরের উপর রাখতে বলা হইছে, সেই ব্যাপারটা অন্ধকার, ঠিক যেমন অন্ধকারে রাখা হইছে নবীর জন্মের পর থেকে আবার তাকে কাছে পাওয়ার আগের কয়েকটা বছর নবীর আম্মাজানের গতিবিধি।] তবে কাম শেষ হইলে উক্ত পশুপক্ষীটারে হত্যা করতে হবে। আর তার মাংস নিজ গ্রামবাসীদের কাছে বিক্রি করা যাবে না, তবে পাশের গ্রামে বিক্রি করলে সমস্যা নাই। 
(সূত্র)
এইবার "এসো নিজে করি" পর্ব।

ইন্টারেস্টিং মনে হইলে "US ARMY Camera Catches Afghans gang banging a goat" দিয়ে গুগল করতে পারেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন