নিশ্চয়ই মোমিন মুসলমানগণ কোরান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখেন। বেয়াড়া নাস্তিকগনও নিজেদেরকে কোরান-অজ্ঞ বলেন না কখনও। তাই মুসলিম-নাস্তিক নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিতে পারেন কোরানের আয়াতভিত্তিক এই ধাঁধা প্রতিযোগিতায়। এই সিরিজের মাধ্যমেই তাঁরা নিজেদের কোরান-জ্ঞান যাচাই করে নিতে পারবেন।
প্রশ্ন ৪৭: মানুষের জান কবচ করে কে?
১. একজন ফেরেশতা
২. কয়েকজন ফেরেশতা
৩. স্বয়ং আল্যা
১. একজন ফেরেশতা
২. কয়েকজন ফেরেশতা
৩. স্বয়ং আল্যা
উত্তর বেছে নিয়েছেন? এবারে মিলিয়ে দেখুন।
..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
সব উত্তরই সঠিক।
১. একজন ফেরেশতা (সুরা ৩২:১১)
২. কয়েকজন ফেরেশতা (সুরা ৪৭:২৭)
৩. স্বয়ং আল্যা (সুরা ৩৯:৪২)
পরম বিনোদনের ব্যাপার এই যে, একজন খাছ মুছলিম কোরানের অজস্র পরস্পরবিরোধী বাণী ও অগণ্য ভুল নিজে চোখে দেখলে বা অনুধাবন করলেও অবলীলায় দাবি করে - এই কিতাবখানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণরূপে নিখুঁত, যাতে কোনও অসামঞ্জস্য নেই। এই জাতীয় চোখ-থাকিতেও-অন্ধ মানুষদের সম্পর্কে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন: a disgrace to the human species.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন