লিখেছেন গোলাপ
পর্ব ১ > পর্ব ২ > পর্ব ৩ > পর্ব ৪ > পর্ব ৫ > পর্ব ৬ > পর্ব ৭ > পর্ব ৮ > পর্ব ৯ > পর্ব ১০ > পর্ব ১১ > পর্ব ১২ > পর্ব ১৩ > পর্ব ১৪ > পর্ব ১৫ > পর্ব ১৬ > পর্ব ১৭ > পর্ব ১৮ > পর্ব ১৯ > পর্ব ২০ > পর্ব ২১ > পর্ব ২২ > পর্ব ২৩ > পর্ব ২৪ > পর্ব ২৫ > পর্ব ২৬ > পর্ব ২৭ > পর্ব ২৮ > পর্ব ২৯ > পর্ব ৩০ > পর্ব ৩১ > পর্ব ৩২ > পর্ব ৩৩ > পর্ব ৩৪ > পর্ব ৩৫ > পর্ব ৩৬ > পর্ব ৩৭ > পর্ব ৩৮ > পর্ব ৩৯> পর্ব ৪০ > পর্ব ৪১ > পর্ব ৪২ > পর্ব ৪৩ > পর্ব ৪৪ > পর্ব ৪৫ > পর্ব ৪৬
স্বঘোষিত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর হুকুম ও অনুমোদনক্রমে উদ্বুদ্ধ হয়ে তাঁর এক অনুসারী কী ভাবে ১২০ বছর বয়েসি ইহুদি কবি আবু আফাক-কে সন্ত্রাসী কায়দায় রাতের অন্ধকারে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিলেন, তার বর্ণনা আগের পর্বে করা হয়েছে।
এই খুনের পর মুহাম্মদ আসমা-বিনতে মারওয়ান নামক এক পাঁচ সন্তানের জননীকে খুন করার আদেশ জারি করেন। এক মুহাম্মদ অনুসারী রাতের অন্ধকারে ঘুমন্ত নিরস্ত্র এই জননীকে নৃশংসভাবে খুন করেন। ঘাতক যখন এই জননীকে খুন করেন, তখন এই হতভাগ্য মা তাঁর এক সন্তানকে বুকের দুধ পান করাচ্ছিলেন।
খুন করার পর প্রত্যুষে এই খুনি তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহর সাথে সকালের নামাজ (ফজর) আদায় করেন এবং নবীকে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা পেশ করেন। প্রিয় অনুসারীর সাফল্যে মুহাম্মদ আনন্দিত হন। তিনি তাঁকে সাহায্য করার জন্য এই ঘাতকের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর এই কর্ম দক্ষতায় মুগ্ধ হয়ে তাকে “বসির (চক্ষুস্মান) নামক উপাধি” প্রদানে সম্মানিত করেন।
আদি বিশিষ্ট মুসলিম ঐতিহাসিক মুহাম্মদ ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ সাল) ও মুহাম্মদ ইবনে সা'দের (৭৮৪-৮৪৫ খৃষ্টাব্দ) বর্ণনায় ঘটনা টি ছিল নিম্নরূপ:
পাঁচ সন্তানের মা আসমা-বিনতে মারওয়ান কে খুন
মুহাম্মদ ইবনে ইশাকের বর্ণনা:
'তিনি [আসমা-বিনতে মারওয়ান] ছিলেন বানু উমাইয়া বিন জায়েদ গোত্রের। আবু আফাক-কে হত্যার পর তিনি তাঁর বিদ্বেষ প্রকাশ করেন।
আবদুল্লাহ বিন হারিথ বিন আল-ফাদায়েল < তাঁর পিতা বলেছেন যে, তিনি বানু খাতমা গোত্রের ইয়াজিদ বিন জায়েদ নামক এক ব্যক্তিকে বিবাহ করেন। ইসলাম ও তার অনুসারীদের নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেছেন:
আমি ঘৃণা করি বানু মালিক ও নাবিতএবং আউফ ও বানু খাজরায গোত্রদের।তোমারা মান্য করো এক বিদেশীকে কেউ নয় যে তোমাদেরনয় সে কেউ মুরাদ বা মাধহিজের। [1]কি ভালো আশা কর তোমরা তার কাছে যে করে নেতাদের খুনক্ষুধার্ত মানবের অপেক্ষা রাঁধুনির মাংসের ঝোলে যেমন?নাই কি কোনও গর্বিত জন যে পারে করতে তারে আক্রমণ অতর্কিতেছিন্ন করতে আশা তাদের যারা করে কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা সেই জন হতে?
আল্লাহর নবী যখন তাঁর কথাগুলো জানতে পান, তখন তিনি বলেন, "কে পারে. যে আমাকে মারওয়ান কন্যার হাত থেকে পরিত্রাণ দেবে?"
উমায়ের বিন আদি আল-খাতমি তাঁর সাথেই ছিলেন এবং এই কথাটি শোনেন। সেই একই রাত্রে তিনি তার বাড়িতে যান এবং তাকে হত্যা করেন। পরের দিন সকালে তিনি আল্লাহর নবীর কাছে আসেন এবং তিনি কী করেছেন তা তাঁকে খুলে বলেন।
তিনি [মুহাম্মদ] বলেন, "হে উমায়ের, তুমি আল্লাহ ও তার নবীকে সাহায্য করেছ!"
যখন তিনি [উমায়ের] জানতে চান যে, এই কর্মের ফলে তার কোনো অমঙ্গলের সম্ভাবনা আছে কি না, আল্লাহর নবী বলেন,
"তার জন্য কোনো ছাগলও ঢুসান করবে না [‘two goats won't butt their heads about her’]"।
অতঃপর উমায়ের তাঁর লোকজনদের কাছে প্রত্যাবর্তন করেন।
মারওয়ান কন্যার খুনের ঘটনায় সেইদিন বানু খাতমা গোত্রের লোকজনদের মধ্যে বিশাল মানসিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর ছিল পাঁচটি পুত্র সন্তান। উমায়ের আল্লাহর নবীর কাছ থেকে ফিরে তাদের কাছে যান এবং বলেন, "হে খাতমার বংশধর, আমি মারওয়ান কন্যাকে খুন করেছি। তোমরা পারলে আমাকে ঠেকাও; আমাকে অপেক্ষায় রেখো না।"
ঐ দিনটিই ছিল প্রথম যেদিন বানু খাতমা গোত্রের লোকদের মধ্যে ইসলাম ক্ষমতাবান হয়েছিল; তার আগে যারা মুসলমান হয়েছিলেন, তাঁরা তাদের প্রকৃত পরিচয় গোপন রাখতেন। তাদের মধ্যে প্রথম যাঁরা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, তাঁরা হলেন উমায়ের বিন আদি যাকে বলা হতো "পাঠক", এবং আবদুল্লাহ বিন আউস ও খুজেইমা বিন থাবিত।
মারওয়ান পুত্রী খুন হওয়ার পরের দিন বানু খাতমা গোত্রের লোকেরা মুসলামানিত্ব বরণ করেন কারণ তাঁরা ইসলামের ক্ষমতা প্রত্যক্ষ করেছিলেন।’ [2]
>>> ইসলাম প্রচার ও প্রতিষ্ঠার পিছনে "তরবারির গুরুত্ব যে কত বিশাল" তার সাক্ষ্য হয়ে আছে কুরান, সিরাত ও হাদিসের এ সকল প্রাণবন্ত বর্ণনা!
মুহাম্মদ বিন সা'দের বর্ণনা:
‘তারপর (সংঘটিত হয়) আসমা বিনতে মারওয়ানের ওপর উমায়ের ইবনে আদি ইবনে খারাশাহ আল-খাতমির হামলা (Sariyyah); সেটি ছিল আল্লাহর নবীর, তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হউক, হিজরতের ১৯তম মাসের প্রারম্ভে যখন রমজান মাসের পাঁচ রাত্রি অবশিষ্ট।
আসমা ছিল ইয়াজিদ ইবনে জায়েদ ইবনে হিসন আল-খাতমির স্ত্রী। সে ইসলামের বিরুদ্ধে কঠোর কটূক্তি করতো, নবীকে পীড়া দিত এবং (লোকজনদের) নবীর বিরুদ্ধে উত্তেজিত করতো। সে কবিতা লিখেছিল।
উমায়ের বিন আদি এক রাতে তার কাছে আসেন এবং তার বাড়িতে ঢুকে পড়েন। তার সন্তানরা তার আশেপাশেই ঘুমচ্ছিল। সে তার সন্তানের একজনকে স্তন পান করাচ্ছিল। তিনি [উমায়ের] ছিলেন অন্ধ তাই তাঁর হাত দিয়ে তিনি তাকে খোঁজেন এবং তার সন্তানদের তার কাছ থেকে আলাদা করেন। তিনি তাঁর তরবারি তার বুকের মধ্যে জোরে ঢুকিয়ে দেন যতক্ষণ না তা তার পিঠ পর্যন্ত পৌঁছে।
তারপর তিনি আল্লাহর নবীর, তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হউক, সাথে মদিনায় সকালের নামাজ আদায় করেন।
আল্লাহর নবী, তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হউক, তাঁকে বলেন, "তুমি কি মারওয়ান পুত্রীকে হত্যা করেছ?"
তিনি বলেন, "হ্যাঁ। আমার আরও কিছু কি করতে হবে?"
তিনি বলেন, "না। তার জন্যে দুটো ছাগল গুঁতা মারবে (No. Two goats will butt together about her) না।" এই বাক্যটি আল্লাহর নবীর, তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হউক, কাছ থেকে প্রথম শোনা যায়।
আল্লাহর নবী, তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হউক, উমায়ের কে “বসির (চক্ষুস্মান)” নামে অভিহিত করেন। [3]
[ইসলামী ইতিহাসের ঊষালগ্ন থেকে আজ অবধি প্রায় প্রতিটি ইসলাম বিশ্বাসী প্রকৃত ইতিহাস জেনে বা না জেনে ইতিহাসের এ সকল অমানবিক অধ্যায়গুলো যাবতীয় চতুরতার মাধ্যমে বৈধতা দিয়ে এসেছেন। বিষয়গুলো অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিধায় বাংলা অনুবাদের সাথে মূল ইংরেজি অনুবাদের অংশটিও সংযুক্ত করছি – অনুবাদ, লেখক।]
Narration of Muhammad Ibn Ishaq (704-768 A.D)
UMAYR B. ‘ADIY’S JOURNEY TO KILL ‘ASMA’ D. MARWAN
‘She was of B. Umayya b. Zayad. When Abu Afak had been killed she displayed disaffection. Abdullah b Al-Harith b al-Fudayl from his father said that she was married to a man of B. Khatma called Yazid b Zayd. Blaming Islam and its followers she said:
I despise B. Malik and al-Nabit
And Auf and B. al-Khazraj.
You obey a stranger who is none of yours,
One not of Murad or Madhhij. [1]
Do you expect good from him after the killing of your chiefs
Like a hungry man waiting for a cook's broth?
Is there no man of pride who would attack him by surprise
And cut off the hopes of those who expect aught from him?
When the apostle heard what she had said he said, "Who will rid me of Marwan's daughter?"
Umayr b. Adiy al-Khatmi who was with him heard him, and that very night he went to her house and killed her.
In the morning he came to the apostle and told him what he had done and he said,
"You have helped God and His apostle, O Umayr!"
When he asked if he would have to bear any evil consequences the apostle said,
"Two goats won't butt their heads about her".
So Umayr went back to his people.
Now there was a great commotion among B. Khatma that day about the affair of bint Marwan. She had five sons, and when Umayr went to them from the apostle he said, "I have killed bint Marwan, O sons of Khatma. Withstand me if you can; don't keep me waiting."
That was the first day Islam became powerful among B. Khatma; before that those who were Muslims concealed the fact. The first of them to accept Islam was Umayr b. Adiy who was called the "Reader", and Abdullah b. Aus and Khuzayma b. Thabit.
The day after Bint Marwan was killed the men of B. Khatma became Muslims because they saw the power of Islam.’ [2]
Narration of Muhammad Ibn Sa’d (784-845 A.D)
SARIYYAH OF ‘UMAYR IBN ‘ADI
‘Then (occurred) the Sariyyah of Umayr ibn adi Ibn Kharashah al-Khatmi against Asma Bint Marwan, of Banu Umayyah Ibn Zayd, when five nights had remained from the month of Ramadan, in the beginning of the nineteenth month from the Hijrah of the apostle of Allah.
Asma was the wife of Yazid Ibn Zayd Ibn Hisn al-Khatmi. She used to revile Islam, offend the Prophet and instigate the (people) against him. She composed verses.
Umayr Ibn Adi came to her in the night and entered her house. Her children were sleeping around her. There was one whom she was suckling. He searched her with his hand because he was blind, and separated the child from her. He thrust his sword in her chest till it pierced up to her back.
Then he offered the morning prayeers with the Prophet at al-Medina.
The apostle of Allah said to him: "Have you slain the daughter of Marwan?"
He said: "Yes. Is there something more for me to do?"
He [Muhammad] said: "No. Two goats will butt together about her.”
This was the word that was first heard from the apostle of Allah.
The apostle of Allah called him Umayr, "Basir" (the seeing).’ [3]
>>> ১২০ বছর বয়সী অতি বৃদ্ধ আবু আফাকের মতই এই পাঁচ সন্তানের জননী আসমা বিনতে মারওয়ান মুহাম্মদের নৃশংস কর্মকাণ্ডের "মৌখিক প্রতিবাদ" করেছিলেন।
তাঁরা মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীদের কোনোরূপ শারীরিক আঘাত করেননি। তাঁরা ছিলেন আদি মদিনাবাসী। ভিনদেশী এক মানুষ তাঁদের এই জন্মভূমিতে পালিয়ে এসে মরুদস্যুবৃত্তি, লুণ্ঠন, ত্রাস, হত্যা-গুপ্তহত্যাসহ যাবতীয় আক্রমণাত্মক নৃশংস ঘটনা ঘটিয়ে চলেছেন; তারই প্রতিবাদে তাঁরা তাঁদের মাতৃভূমির মানুষদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য কলম ধরেছিলেন।
তাঁরা মুহাম্মদ ও তাঁর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কবিতা লিখেছিলেন। এই অপরাধে মুহাম্মদ তাঁদেরকে হত্যার আদেশ জারি করেন; তাঁর অনুসারীরা এই মানুষদের নৃশংসভাবে হত্যা করেন; হত্যা করার পর প্রত্যুষে গিয়ে এই খুনি-ঘাতকরা তাঁদের দল নেতার সাথে "ফজরের নামাজ আদায় করেন"; দল নেতা মুহাম্মদ তাঁর এই খুনি অনুসারীদের কর্মদক্ষতায় মুগ্ধ হয়ে তাঁদের ভূয়সী প্রশংসা ও "খেতাব প্রদান" করেন।
ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দলিল হলো "কুরান"। যে গ্রন্থের রচয়িতা হলেন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বঞ্চিত সপ্তম শতাব্দীর এক আরব বেদুইন মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ। মুহাম্মদের এই স্বরচিত ব্যক্তিমানস জীবনচরিতে (Psycho-biography) "বিষয়ের” পূর্ণাঙ্গ তথ্য অনুপস্থিত। আর তাঁর এই অ-পূর্ণাঙ্গ ব্যক্তিমানস জীবনচরিতটি অত্যন্ত এলোমেলোভাবে সংকলিত হয়েছে তাঁর মৃত্যুর ১৯ বছর পরে। সংকলনের সময় তাঁর জীবনের ঘটনার ধারাবাহিকতা অনুসরণ করা হয়নি। তাঁর জীবনের কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে (শানে নজুল) কোন বক্তব্য তিনি প্রকাশ করেছেন, এ ব্যাপারে কোনোরূপ টীকা-টিপ্পনী-মন্তব্য কোনো কিছুই এ সংকলিত কিতাবের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। তাই শুধুমাত্র কুরান পড়ে "মুহাম্মদ"-এর জীবন ও তাঁর কর্মকাণ্ডের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়।
মুহাম্মদ কে জানার সবচেয়ে সহজ ও নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি হলো - নিরপেক্ষ মানসিকতা নিয়ে "সবচেয়ে আদি উৎসে গিয়ে" মুহাম্মদ অনুসারীদেরই লেখা মুহাম্মদের জীবনী এবং মুহাম্মদের স্বরচিত ব্যক্তিমানস জীবনীগ্রন্থের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা। ইসলাম হলো "একটি মাত্র ব্যক্তির" মতবাদ ও উপাখ্যান। ইসলামকে জানতে হলে এই ব্যক্তিটিকে জানতেই হবে। এর কোনোই বিকল্প নেই।
যে মুহাম্মদ কে জানে সে ইসলাম জানে। যে মুহাম্মদ কে জানে না সে ইসলাম জানে না।
[1] মুরাদ বা মাধহিজ - ইয়েমেনে বংশোদ্ভূত দুই গোত্র
[2] “সিরাত রসুল আল্লাহ”- লেখক: ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ খৃষ্টাব্দ), সম্পাদনা: ইবনে হিশাম (মৃত্যু ৮৩৩ খৃষ্টাব্দ), ইংরেজি অনুবাদ: A. GUILLAUME, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, করাচী, ১৯৫৫, ISBN 0-19-636033-1, পৃষ্ঠা ৬৭৫-৬৭৬
[3] কিতাব আল-তাবাকাত আল-কাবির – লেখক: মুহাম্মদ ইবনে সা'দ (৭৮৪-৮৪৫ খৃষ্টাব্দ), অনুবাদ এস মইনুল হক, প্রকাশক কিতাব ভবন, নয়া দিল্লি, সাল ২০০৯ (3rd Reprint), ISBN 81-7151-127-9(set), ভলুউম ২, পার্ট - ১, পৃষ্ঠা - ৩১
http://kitaabun.com/shopping3/product_info.php?products_id=4170
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন