আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁতভাঙা জবাব - ৩৪

লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু

আসুন, নাস্তিকদের কটূক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেই...


কটূক্তি ৬৭:
আল্লাহ জ্বিন এবং মানুষকে শুধুই তাঁকে সেজদা করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। তাহলে আল্লাহ কেন ইবলিশকে আদমকে সেজদাহ করার নির্দেশ দিলেন? এটা কি শিরকের সাথে তুলনীয় নয়?

দাঁতভাঙা জবাব:
কোরানের ২:৩৪, ২০:১১৬, ১৫:৩০-৩১ অনুযায়ী ইবলিশ ফেরেশতা। আর ফেরেশতাদের আল্লাহর নির্দেশ পালন করার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে।


কটূক্তি ৬৮:
ইবলিশ ফেরেশতা হলে আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করল কীভাবে? ফেরেশতাদের তো আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা নেই।

দাঁতভাঙা জবাব:
কোরানের ১৮ নম্বর সূরা (কাহফ) ৫০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী ইবলিশ জ্বিন। আর জ্বিন এবং মানুষকে আল্লাহ তার নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন।

[বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে ভার্চুয়াল মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...]















কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন