লিখেছেন বুদ্ধ মোহাম্মদ যীশু কৃষ্ণ
৩১.
হে আল্যাপাক, আপনার অস্তিত্ব প্রমাণে কি শুধু গাছের পাতায়, গরুর পাছায় নিজের নাম লিখাইলেই হইবো? পারলে আমারে দুই ঘন্টার ভিত্রে খতম কইরা দেখান যে, আপনে বাস্তবে আছেন।
এতে কইরা আপনার অস্তিত্বেরও প্রমাণ হইলো, আপনার একটা শত্রুও ধংস হইলো। এবং বোনাস হিসাবে আপনার দলে আরো গুটিকয়েক বেধর্মি ছাগলও জুটলো। এক ঢিলে তিন পাখি।
এমন চান্স ফেরাউনেও হয়তো আপনারে দেয় নাই। এমন চান্স মিস কইরেন না। অফার কিন্তু সীমিত সময়ের জন্য।
৩২.
আস্তিক ভাইদের কাছে প্রশ্ন:
আপনারা বলেন যে, আল্লার হুকুম ছাড়া গাছের একটা পাতাও নড়ে না, কিন্তু একটা নিরীহ মেয়ে যখন ধর্ষিতা হয়, তখন সে কার হুকুমে ধর্ষিতা হয়? যখন একটা মানুষকে খুন করা হয়, তখন না হয় শয়তান সেই খুনিদের প্ররোচনা দেয়, কিন্তু সেই মানুষটার জান কবজ করতে আজরাইলকে কে হুকুম দেয়? হয়তো চোর-ডাকাতেরা শয়তানের প্ররোচনায় চুরি করে, কিন্তু সেই চোর ডাকাতের রুটি-রুজি নির্ধারণ করে রেখেছিলো কে?
এইগুলা সব যদি আল্লার হুকুমেই হয়ে থাকে, তাহলে চোর/ডাকাত/খুনি/ধর্ষক/শয়তানের অপরাধ কী? এরা তো আল্লাহর হুকুম আর আদেশ পালন করেছে মাত্র!
৩৩.
যেদিন সারা বিশ্ব বস্তাপচা সব ধর্ম ঝেঁটিয়ে মুক্তচিন্তার বাসিন্দা হবে; সেইদিনও কিছু মুমিন গলা খিচ্চা বলবে:
পৃথিবীর সব বড় বড় নাস্তিকেরা মুসলমান ছিলো!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন