আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০১৪

নাস্তেকদের নিয়ে আমার কিসু বেফারে সন্দেহ

লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম

নাস্তেকদের নিয়ে আমার কিসু বেফারে সন্দেহ লাগে। অর্থাত নাস্তিক হই অ, কেনো তারা আজও আস্তিকদের রিতিনিতি, কালসার পালন করি থাকে !

আমার সন্দেহগুলা নিয়া কতা বলা জাক।

- কেনো নাস্তেকরা এখনো ইসলামি তরিকায় বিবাহ করে?

আমার সন্দেহ: উফায় নাই। অফলাইনে অপ্রকাইশ্যমান-নাস্তিকগন বিয়েসাদিতে এসব জানাজানি করাইলে এই বংগিয় মুসলমান সমাজ বেবোস্তায় তাদেরকে নিগৃহীত হইতে হবে।

নাস্তেকরা হয়ত মুনে করে না, একবার কালিমা ফড়লে বা ঈদের নামাজ পড়ি ফেললেই বা দুই একটা রুজা চিপায় পড়ি রাখি ফেইল্লে তার নাস্তিক্যবাদ এর ঈমান ধ্বংশ হই যাবে। বরঞ্চ এইটা হয়ত তাদের ফরিস্থিতি, সময় ও অবস্তানের সহিত খাপ খাওয়ানির কৌশল! ভন্ডামি না।

উদ্দিপ্ত ফুরুষ তার নারীকে ফাইতে যেখানে তার ভিটে মাটি লিখি দিতে উদগ্রীব, সেখানে আস্তিক্যবাদ নাস্তিক্যবাদের কামরাকামরি তুচ্ছ জ্ঞান করিয়া, নিজেকে হিফাজতে রাখিয়া গোলযোগহিন বিবাহকর্ম পতিষ্ঠা কোইত্তে কালিমা পাঠ করাই ত বুদ্দিমান ফ্রানির কাম্য।

- আইচ্ছা, যুদি আমার মতন কুনো মুসলিম, নাস্তেকদের উদ্দিশ্যে শাহাদাত আংগুল তুলি বিদ্রুপাত্মক বাক্য ছুঁড়ি দেয়, কি হে নাস্তেক তোমাগের কবর কেনো আমাগের মইধ্য যুগিয় কায়দায় সারা হয়, যে মইধ্য যুগ সমাজ বেবোস্তার অন্দকার থিকা ফরিত্রান ফাইতে আলো হাতে আঁধারের যাত্রি হইতে সাও? 

আমার সন্দেহ: নাস্তেকরা বলবে যে, এইটার সাথে আস্তিকতার নাস্তিকতার সম্পর্ক নাইগা। বিশ্বাস অবিশ্বাসের কিসুর উফরও এটা নির্ভরশিল নহে। বরং একটা ফরিত্যক্ত মানবদেহকে সহজ সামাজিক ফ্রথায় বেবস্থা নেয়া হতে ফারে যাতে করি ফরিবেশ দুষনের হাত থিকা সকলেই বাঁসতে ফারে। আর জনগুশঠির ইচ্ছানুযায়ী জানাজা ফড়লে বা না ফড়লে মৃত দেহের কুনো কামে আসে না। সুতরাং যে কুনো বেবোস্থা মইধ্য দিয়া উদারতা ফ্রকাশ এর মাইধ্যমে জিন্দারা মহানুভব চরিত্রের অধিকারি হইতে ফারেন। এবং ঐ অঞ্চলের জিন্দা মানবেরা কেমুন তা চিনা যায় তাদের এসব কর্মের মইধ্য দিয়া। অর্থাত, নাস্তিকের লাশ কুত্তাকে দিয়ে খাওয়ালে, খাওয়াইন্যাআলারা নিজেদেরকে কুত্তাশ্রেনিয় আচরনের অধিকারী বলি চেনাবে, নয়ত মানবিয় বৈশিষ্ট দ্বারা মানবপ্রেমিক হিসাবে নিজেদিগকে চিনাবে।

- তুমরা অপ্রকাশ্যমান কেনো ওহে নাস্তিক?

- মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলামের সন্দেহ হয় যে, এমন ফশ্নের জবাবে, নাস্তেকরা ক্ষোভের সাথে বোইলবে, তোমাদের লজ্জা ফাওয়া উসিত হে আস্তিকসমাজ! কেননা, তুমাগের নিয়ম প্রথা দ্বারা যুদি কারো স্বাভাবিক চিন্তা ও তার বহিঃপ্রকাশ অবরুদ্ধ করি রাখা হয়, তবে তোমরা ত নিজেদেরকে 'আশরফুল মাখকুকাত' বলি দাবী করতে ফারো না। নাস্তেকরা আরো বোইলতে ফারে যে, তাদের এই ছদ্দ ফরিসয় ধারন নিয়া আমাগের মুসলিম মানসে যে পুলক জাগে, সে ত ফাশবিক। কেননা, হত্যা বা নিগ্রহ বা এসবের ইন্দন যুগানো ত কুনো সভ্য মানুশের আচরন নয়।

- কুনো এক মুসলিম জিকগেস করতে ফারে, আইচ্ছা যুদি আল্লাহ না থাকে তবে এই দুনিয়া, আকাশ, সমুদ্র বানাইল কে?


- মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম সন্দেহ করে, নাস্তিকরা এ বেফারে কইতে ফারে যে, "আচ্ছা এই যে তাওয়া ধর্মে, প্যাগান ধর্মে বা হিন্দুরা যে দাবী করে তাদের দেবতারা এই বিশ্ব ভ্রমান্ড সৃস্টি করেছে, সেটাতে কি আপনি বিশ্বাস আনেন? প্রমানের অভাবে আপনি যেমন তাদের দাবী মানেন না, তেমনি ইসলামের দাবীটাও অপ্রমানিত।" এবং নাস্তেকরা আরো বোইলবে, সৃস্টি রহস্য যেহেতু অফ্রমানিত সেহেতু তারা অজ্ঞতা থেকে আমাগের মুসলিমদের মত আন্দাজে বলি দিতে ফারে না - সৃস্টি রহস্য বা সব কিসুর সৃস্টিকর্তা "আল্লাহ"!!কারন এটা ১৪ শ বসর আগে আরব দেশের এক লুকের দাবী। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন