আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৪

চিন্তা-প্রতিচিন্তা - ০৮

লিখেছেন বুদ্ধ মোহাম্মদ যীশু কৃষ্ণ

২২.
আমাগো দেশের মুমিনেরা চান্দা তুইলা মুফতি মাওলানা ডাইকা ওয়াজ করাইয়া ধর্ম সম্পর্কে হালকা পাতলা জ্ঞান নেয়।

কিন্তু হাতের কাছে থাকা বাংলা কুরান খুইলা এরা ধর্ম সম্পর্কে পুরা জ্ঞান নিতে চায় না।

এর কারণ কী, মুমিন?

২৩.
আর আমরা তো অবশ্যই কুরানকে উপদেশ গ্রহনের জন্য সহজবোধ্য করে দিয়েছি, কিন্তু কেউ কি আছে যে উপদেশপ্রাপ্তদের মধ্যেকার?
(সূরা কামার - ১৭, ২২, ৩২, ৪০)

যেখানে আল্লায় নিজেই এক সূরায় ৪ বার কইছে, সে কুরানরে সহজবোধ্য কইরা দিছে আমাগো বোঝার জইন্যে, সেইখানে তাফসিরকারকেরা কেমনে সাহস পাইলো আল্লার কথার অবাধ্য হইয়া তাফসিরে কুরানের ব্যাখ্যা দেয়ার? আর আল্লায় কি কোরানের এক জাগাতেও কইছে, কোরান বুঝতে তাফসির আর হাদিস লাগবে? তারা কি তাফসির আর হাদিস বানায়া কুরানেরে মিথ্যা বানাইলো না?

২৪.
বেশির ভাগ আস্তিকে আমাকে একটা প্রশ্ন করে থাকে, যে প্রশ্ন টা হয়তো আপনাদেরও অনেক শুনতে হয়েছে: "মানুষ কি একটা মানুষ বানাতে পারে?" বা "বিজ্ঞানীরা কি মানুষ তৈরি করতে পারে?"

উত্তর: আচ্ছা, মানুষ তাইলে কারা বানায়? আমি তো জানি, মানুষেই মানুষ বানায়।

মাঝে মাঝে এইসব প্রশ্ন শুনলে মনে হয়, শুধু মানুষ খালি মানুষই বানায় না, ছাগলও বানায়। আর সেই ছাগলগুলাই এইসব ছাগ্লামি প্রশ্ন করে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন