আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁতভাঙা জবাব - ৩৭

লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু

আসুন, নাস্তিকদের কটূক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেই...


কটূক্তি ৭৩:
ধর্মে নৈতিকতা সম্পর্কিত যেসব সাধারণ বাণী আছে, তা মানুষ নিজেদের বিবেচনা বোধ থেকেই জানতো। এ ক্ষেত্রে ধর্মের কৃতিত্ব কী?

দাঁতভাঙা জবাব:
দেখুন, ভালো-মন্দের তফাত সম্পর্কে মানুষের ধারণা থাকলেও তা মানার বাধ্যবাধকতা ছিলো না। ধর্মের কারণে সৎ পথে চলার ঐশী বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি হয়, যা চিরন্তন। এইজন্যই ধর্মকে নৈতিকতার উৎস বলা হয়।


কটূক্তি ৭৪:
ধর্মে অনেক বর্বর প্রথা আছে, যা নৈতিক দৃস্টিকোন থেকে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে ধর্মান্ধরা এসব পালন করে এবং অন্যকেও পালন করতে বাধ্য করে।

দাঁতভাঙা জবাব:
দেখুন, এসব প্রথা আগে থেকেই প্রচলিত ছিলো। যুগের প্রয়োজনে সেগুলো বহাল রাখলেও বর্তমানে সেসবের প্রয়োজনীয়তা নেই। ধর্ম কখনোই অন্যায় কাজে বাধ্য করে না। নিজের বিবেচনাবোধ কাজে না লাগিয়ে কেউ ধর্মের নামে অন্যায় করলে তাতে ধর্মের দোষ কোথায়?

[বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে ভার্চুয়াল মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...]















কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন