আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৪

ঈমানদীপ্ত কাহিনী ১ (ঢিলা-কুলুখ)

(ধর্মকারীর পুরনো পাঠকরা জানেন, কমবয়সী লেখকদের লেখা আমি বিশেষ আগ্রহ নিয়ে প্রকাশ করে থাকি। আজকের এই নতুন লেখক ধর্মকারীর ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ। কঠোর ধর্মীয় পরিবেশে বেড়ে ওঠা তিনি লিখেছেন, "আমি যত ধর্মীয় গালগল্প পড়েছি, তাতে করে ধর্মান্ধদের ধোঁকা দিয়ে অনেক টাকা কামাতে পারি। ... আমার যুক্তিমনা তৈরির পেছনে কারো অবদান নেই। অনেক তফসীর-হাদীস পড়েছি। তবুও আল্লাহ বা ঈশ্বরের অস্তিত্বের কোনো ধারণা মনে ঢোকাতে পারিনি।")

লিখেছেন জল্লাদ মিয়া

তখনও ঢিলা-কুলুখের উপকারিতা এবং এইডা যে একটা সওয়াবের কাজ, তাহা আবিষ্কৃত হয় নাই। একদা রাসুলে ফাক ইছলাম প্রচারে বাহির হইলেন। সঙ্গে অনেক সাহাবী আছিল। তাহারা গল্প করিতে করিতে যাইতেছিলেন। সব কিছু ঠিকঠাক চলিতেছিল। কিন্তু মুহাম্মাদের মাথা ঠিক আছিল না। কারণ সাহাবীরা তাহারে বেডরুম হইতে ইছলাম প্রচার করিবার লাইগা ধরিয়া আনিয়াছে। ইদানীং তাহারা একটু বেশি কাবিল হইয়্যা গেছে। মুহাম্মদের মাথাটাই গরম হইয়্যা রহিয়াছে। কিন্তু সেইডা তো আর প্রকাশ করা যায় না। ইছলাম প্রচার বলে কথা!

এদিকে পথ চলিতে চলিতে মুহাম্মদের ঈমানদণ্ড আরও বেশি খাড়া হইয়্যা গেছে। আর পারা যায় না। একটা বুদ্ধি বাহির করিতে হইবে। হডাত্‍ করি মুহাম্মদের উর্বর মস্তিষ্কে একটা বুদ্ধি খেলিয়া গেল। তিনি তার সাহাবীগণকে বলিলেন, "তোমরা ইয়ানে খারাও। আমি একটু মুতিয়া আহি।" সাহাবীরা সকলে উচ্চস্বরে কহিলেন, "জ্বে, ঠিকাছে। তয় তারাতারি আহিয়েন। শুভ কামে দেরি করা ঠিক না।" 

মুহাম্মদ উত্তেজনা প্রশমনের লাইগা একটু আড়ালে চলিয়া গেলেন। তাঁহার শরীরে ৩০জন পুরুষের যৌনশক্তি আছিল। তাই স্খলন হইতে একটু দেরি হইতেছিল। তবুও আল্লাফাকের রহমতে তিনি কামিয়াব হইলেন। তিনি সুখে চোখ বুঁজিয়া ফেলিলেন। কিন্তু চোখ খুলিয়াই চিন্তায় পড়িয়া গেলেন। এইসব এখন কোথায় মুছিবেন?

আশে পাশে পানি আছিল না। তিনি ভাবিতে লাগিলেন। মুছিতে না পারিলে ঈমানদণ্ড কাপড়ের সাথে আটকাইয়্যা থাকিবে। তাইলে আবার বে-সময়ে পাজামা ফাটিয়া যাইবার আশংকা আছিল। কারণ আগেও বলা হইয়্যাছে, একজন মুহাম্মদ ৩০জন পুরুষের শক্তি রাখিতেন। পাজামা ফাটিয়া গেলে সবার সামনে নবীর প্রেস্টিজ পাংচার হইয়্যা যাইবে। তাঁহার দুঃখ দেখিয়া সাথে সাথে আল্লাফাক গিব্রাইলরে দিয়া বুদ্ধি সেন্ড করিয়া দিলেন। ঢিলা!!!

এইদিকে মুহাম্মদের আসিতে দেরি হইতেছে দেখিয়া সাহাবীরা উশখুশ করিতে লাগিলেন। একজন বলিল, "আমি মুহাম্মদরে ডাকিয়া লইয়্যা আহি?" 

অন্যরা কহিলেন, "যা। তয় তারাতারি আইবি। ইছলাম প্রচার করিতে হইবে।"

সাহাবী মুহাম্মদরে ঈমানদণ্ডের সাথে ঢিলা ঘষিতে দেখিয়া জিজ্ঞাইলেন, "ওহে মুহাম্মদ, কী করিতেছেন?"

মুহাম্মদ খানিক চিন্তা করিয়া বলিলেন, "ইহা একটা সওয়াবের কাম। মূত্রত্যাগের পর এইরাম করিলে সওয়াব হয়। তাই আমি এইরাম করিতেছি।"

মুহাম্মদের এই হাদিস ওই সাহাবির দ্বারা সকলে শুনিল এবং পালন করিতে লাগিল।

এই হাদিছটা মুহাম্মকের উম্মকরা আজও পালন করে থাকে। আপনি করেননি?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন