আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৪

ইউরুফিয় সভ্যতা কেনো মাইনব!

লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম

হা হা হা! আমার শুদু হাসি ফায়, যখন দিখি নাস্তেকরা মুসলিমদিগকে অফদস্ত কোইত্তেই মূলত নবীজির বহুগামিতা লিয়ে কতা বলে অথবা নবীজির বাইল্য বিবাহ লিয়ে কতা বলে অথবা তারা আমাদের চুক্ষের উফর শাহাদাৎ আংগুল তুলি যখন বলে, তোরা এমুন এক আরব লুকের ধর্ম ফালন করিস, মইধ্যপ্রাচ্যের যেই লুকটা (সাল্লাল্লাহি ওয়া সাল্লাম) তার পূত্রের ওয়াইফকে শাদি করে, তখন নাস্তেকরা মূলত আমাগের ঈমানি শক্তির তেজ কমাইতেই এমন প্রসঙ্গ আনি ফেলে, কেননা তারাও জানে মইধ্যযুগে এইগুলান ঘটা অসম্ভব সিলো না।

কয়দিনই বা হইল এদেশ থিকা বাইল্য বিবাহ উতখাত হই হই করতেসে!

আর তাসাড়া, আমিরিকান বা ইউরুফিয়ান সমাজ বেবোস্থার আইন দ্বারা তমরা নাস্তেকরা যুদি মইধ্যপ্রাচ্য সমাজ বেবোস্থা বিচার খরো অথবা যেমন, ধরো বলো, শিশুবিবাহ বেআইনি - সেই ইউরুফিয় সভ্যতার আইনের কতা আমরা কেনো মাইনব!

যুদি বলো, ফলিগমি বা বহুগামিতাককে কটু দৃষ্টিতে দিখা হয়, তখন দেকতে হবে - কোন দেশের লুকেরা দেখে কটু দৃষ্টির চশমা দিয়া! যুদি সে চশমা মেইড বাই ওয়েস্টার্ন কান্ট্রি হয়, তবে সে গ্লাস পারা দিয়া ভাঙ্গি ফেইলব।

অতএব আমাদিগকে সবকিসু মইধ্যপ্রাচ্যের চশমা দিয়া দেকতে হবে!

হায় রে নাস্তেকরা, সেই মইধ্য যুগের জিবন বেবোস্থাকে এই একুবিংশ শতাব্দির জিবন বেবোস্তার আইন দ্বারা বিচার-আসার করে!

নাস্তেকরা যুদি ধর্ম উতখাত করতে কার্যকর কিসু করতে সাইতো, তবে তারা নিম্নক্ত বিষয়ের দিকে নজর দিত:

- নারী উষ্কানি। নারীদেরকে আত্মনির্ভিরশীল হবার উস্কানি। তাদেরকে অনুধাবন কোইত্তে শিখানো যে, পুরুশ সমাজ বেবোস্থায় ধর্ম দ্বারা তাদের জিবন যে ফ্রেইম এ আবেষ্টিত, সে ফ্রেইমে নারীকে দ্বিতিয় শ্রেনির মানশ হিসেবে গন্য করা হয়। অথস সৃষ্টির মানব-মানবি দুই ই সমান মানুষ।

- হিজড়াদের উস্কানি। হিজড়াদের উস্কানি দেতে হবে এই বলি, আল্লাহর দুনিয়ায় তগো জায়গা নাই, হারামজাদারা, থুক্কু... তগোকে হারামজাদা বোইলব নাকি হারামজাদি বোইলব সেইটা এক দিগদারী! যে পবিত্র কোরানে তদের লিঙ্গের বেফারে আল্লাহ কিসু বলেন নাই, অর্থাৎ পবিত্র কোরানে ত আল্লাহপাক পুরুশদের সাতে কতা বোইলচেন এবং পুরুশদিগকে মিডিয়া বানায়ে নারীদের কানে কথা ফৌঁসিয়েসেন - নারিদের কী কোইত্তে হবে না হবে, সেই দিক নির্দেশনার বেফারে, কিন্তুক হিজরা লিঙ্গের বেফারে ত কিসু বলেন নাই। হিজড়াদের হিজাব করাইতে হবে নাকি টাকনার উফরে ফাজামা পরাতে হবে, এ জাতিয় দিক নির্দেশনা নাই।

যেখানে আল্লাহপাক হিজড়া লিঙ্গের অস্তিত্ব কোরানে স্থান দেন নাই, সেখানে তরা হিজড়ারা ত অনাকাংখিত উনার দুনিয়ায়! এমনকি তদের অস্তিত্বই এক প্রকার কোরান অবমাননা ,কারণ তদের জন্ম, অস্তিত্বের বেফারে কথা না বলা ফ্রমান করে কোরানের অজ্ঞতা ।

সুতরাং হিজড়াদের ফাঁসি সাই! হিহিহি হিজড়া পট্টি দৌড় দিখার মত হইবে!

হাঁ নাস্তেকেরা, নবী অবমাননা না করি এই দুইটা জাতকে উস্কানি দিয়া দেখো কী হয়! নবী অবমাননায় কাঁদে আমাগের মন। প্লিজ আর অবমাননা করি অ না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন