লিখেছেন ফাতেমা দেবী (সঃ)
১.
- ভূগোলের ইছলামী নাম কী?
- ভূ-সমতল।
২.
নবীজি নাকি তার উম্মতদিগের উদ্দেশে বলেছেন, জ্ঞান অর্জনের জন্য সুদূর চীন দেশে যাও।
আমার কাফের মনে এই বিষয়ে একটা প্রশ্ন জাগে। তা হলো, কোরানের উপরে তো আর কোনো জ্ঞান-বিজ্ঞান নেই। চীন দেশে গিয়ে কী জ্ঞান অর্জনের কথা বলেছেন নবীজি? চীনের জ্ঞান কি কোরানের জ্ঞানের চেয়ে বেশি উচ্চমার্গের? নবীজি একটি কাফের দেশের কাছে কোরান মজিদ তথা এর লেখক আল্লাকে হেয় করলেন কেন? নাকি তখন কোরানের উপর আল্লাত লানৎ পড়ে সব জ্ঞান কোরান থেকে চীনে হিযরত করেছিল?
৩.
আব্রাহামিক ধর্মগুলোর উদ্ভাবকেরা বেশ আনন্দিত ও গর্বিত চিত্তে প্রচার করেছিল যে, তাদের পূর্বপুরুষ স্বর্গ হতে বিতাড়িত একটি লোক ছিল। এ সকল ধর্মে অন্ধবিশ্বাসীরাও বিশ্বাস করে পুলকিত হয়, তাদের পূর্বতম পুরুষ একজন স্বর্গ-বহিষ্কৃত লোক। বেকুব আর কাকে বলে!
৪.
পয়গম্বর ও অবতারগণ আসলে নাস্তিক ছিল। তারা যদি স্রষ্টা ও পরকাল অথবা দুটির একটিও বিশ্বাস করতো, তাহলে জীবনভর এতো অনন্ত অপকর্ম করতে পারতো না, ওই দুটি জিনিসের দোহাই দিয়ে।
৫.
পরিবেশ আবহাওয়া খাদ্যাভাব প্রভৃতি কারণে পৃথিবীর অনেক প্রজাতির প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে, অনেকে বিলুপ্তির পথে। বিলুপ্ত প্রজাতির প্রাণীদের মধ্যে রয়েছে, ডাইনোসর, ডো ডো বার্ড, পয়গম্বর, অবতার প্রভৃতি। বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির প্রাণীদের মধ্যে রয়েছে, পেসেঞ্জার পিজন, উলি ম্যাথাম, য়াল্ল্যা, ঈশ্বর, ভগবান প্রভৃতি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন