লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ৩২ কোটি টাকার জমিতে নাস্তিক কতলের আয়োজন করা হয়। এতে তেঁতুল শফি সহ সকল আলেম-ওলামা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল, বুদ্ধিজীবী, মডারেট, হেফাজতি, ছাগু, সিপি, কে-ফোর্স, মুসলিম দেশসমূহের রাষ্ট্রদূতসহ দেশের অগণিত ঈমানদাঁড় মুমিন অংশ নেয়।
শুরুতে 'নাস্তিক কতল করা কেন ফরজ নয়, ওয়াজিব' - এর কারন ব্যাখ্যা করে ক্ষুদ্র বয়ান দেয় তেঁতুল শফি। তারপর নাস্তিকদের আঘাতে আহত ঈমানদণ্ডের বিশেষ প্রদর্শনী হয়। অতঃপর তেঁতুল শফি নিজ হস্তে লতিফ সিদ্দিকীকে কতলের মাধ্যমে নাস্তিক কতলের উদ্ধোধন করে। পরবর্তীতে একে একে বাবুনগরি, ফারাবী, ফরহাদ মজহার, গোলাম মাওলা রনিসহ সবাই নাস্তিক কতলে অংশ নেয়। কারাগারে থাকা মেশিনম্যান সাঈদি কারারুদ্ধ দুই কিশোর নাস্তিককে কতল করে।
নাস্তিক কতল উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী, বিএনপি নেত্রী সবাই পৃথক পৃথক বাণীতে নাস্তিক কতল সফল হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন এবং প্রতিটি ঈমানদাঁড় মুমিনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
যথাযথভাবে নাস্তিক কতল হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষন করার জন্য জাতিসংঘ মানবাধিকার উপস্থিত থাকে। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মানবাধিকার তাদের সন্তোষ প্রকাশ করে। এছাড়াও, যুদ্ধাপরাধীদের অধিকার নিশ্চিত করতে বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয়।
নাস্তিক কতল শেষে সবাই দুই রাকাত শোকরানা নামাজ আদায় করে। সবশেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও অমুসলিমদের অশান্তি কামনা করে এবং পরবর্তীতে অমুসলিম কতলের তৌফিক কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন