লিখেছেন গোলাপ
পর্ব ১ > পর্ব ২ > পর্ব ৩ > পর্ব ৪ > পর্ব ৫ > পর্ব ৬ > পর্ব ৭ > পর্ব ৮ > পর্ব ৯ > পর্ব ১০ > পর্ব ১১ > পর্ব ১২ > পর্ব ১৩ > পর্ব ১৪ > পর্ব ১৫ > পর্ব ১৬ > পর্ব ১৭ > পর্ব ১৮ > পর্ব ১৯ > পর্ব ২০ > পর্ব ২১ > পর্ব ২২ > পর্ব ২৩ > পর্ব ২৪ > পর্ব ২৫ > পর্ব ২৬ > পর্ব ২৭ > পর্ব ২৮ > পর্ব ২৯ > পর্ব ৩০ > পর্ব ৩১ > পর্ব ৩২ > পর্ব ৩৩ > পর্ব ৩৪ > পর্ব ৩৫ > পর্ব ৩৬ > পর্ব ৩৭ > পর্ব ৩৮ > পর্ব ৩৯> পর্ব ৪০ > পর্ব ৪১ > পর্ব ৪২ > পর্ব ৪৩ > পর্ব ৪৪ > পর্ব ৪৫ > পর্ব ৪৬ > পর্ব ৪৭ > পর্ব ৪৮ > পর্ব ৪৯ > পর্ব ৫০ > পর্ব ৫১ > পর্ব ৫২ > পর্ব ৫৩ > পর্ব ৫৪ > পর্ব ৫৫ > পর্ব ৫৬ > পর্ব ৫৭ > পর্ব ৫৮ > পর্ব ৫৯ > পর্ব ৬০ > পর্ব ৬১ > পর্ব ৬২ > পর্ব ৬৩ > পর্ব ৬৪ > পর্ব ৬৫
ওহুদ যুদ্ধে কুরাইশ দলপতি আবু সুফিয়ান ইবনে হারব মানবিক দুর্বলতায় কী কাজটি ভুল করেছিলেন এবং তাঁর সেই ভুলটি তিনি কীভাবে তৎক্ষণাৎ স্বীকার করে নিয়েছিলেন, তার আলোচনা আগের পর্বে করা হয়েছে।
তিনি স্বঘোষিত নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ও তাঁর অনুসারীদের জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, তাদের সহকারীদের কিছু মৃতদেহের অঙ্গচ্ছেদের (mutilation) ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু তিনি কোনো কুরাইশকেই এই কর্মটি করার জন্য কোনো আদেশ বা নিষেধ কোনোটিই করেন নাই।
আবু সুফিয়ান ও তাঁর সৈন্যরা মক্কায় প্রত্যাবর্তনের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার পর মুহাম্মদ ও তাঁর সহচররা তাদের নিজ নিজ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের মৃতদেহের খোঁজ করতে থাকেন। মুহাম্মদ নিজেও তাঁর চাচা হামজা ইবনে আবদুল মুত্তালিবের মৃতদেহের খোঁজে বের হোন।
তিনি ওহুদ উপত্যকার নিম্নভাগে হামজার লাশটির সন্ধান পান। প্রিয় সমবয়সী চাচার বিকৃত লাশ প্রত্যক্ষ করে তিনি অতিশয় আবেগে আপ্লুত ও ক্রোধান্বিত হন।
মুহাম্মদ ইবনে ইশাকের (৭০৪-৭৬৮ সাল) বর্ণনা:
‘আমাকে [মুহাম্মদ ইবনে ইশাক] বলা হয়েছে যে, আল্লাহর নবী হামজার লাশের খোঁজে বাহিরে বের হন এবং তিনি তাকে পেট চেরা, কলিজা উধাত্ত এবং নাক ও কান কাটা অবস্থায় উপত্যকার নিম্নভাগে খুঁজে পান।
মুহাম্মদ বিন জাফর বিন আল-জুবায়ের আমাকে বলেছেন যে, যখন আল্লাহর নবী তা দেখেন, তখন তিনি বলেন,
"যদি বিষয়টি সাফিয়ার [1] জন্য অত্যন্ত দু:খদায়ক (miserable) না হতো ও আমার মৃত্যুর পর এটি প্রথায় (custom) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকতো (যদি এই হাদিসটি সহি হয়, তাহলে এই ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে আল্লাহর নবী জানতেন যে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর প্রত্যেকটি কর্ম ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উদাহরণ সৃষ্টি করবে। কিন্তু, এটাও সম্ভব যে, মূল আরবি রচনায় (text) চারটি অতিরিক্ত শব্দ যোগ করা হয়েছে) তবে আমি তাকে এই অবস্থাতেই রেখে দিতাম, যাতে তার এই মৃতদেহ পশু ও পাখিদের উদরপূর্তির কারণ হয়।
যদি ভবিষ্যতে আল্লাহ আমাকে কুরাইশদের বিরুদ্ধে বিজয়ী করে, তবে আমি তাদের ৩০ জনের অঙ্গচ্ছেদ করবো।"
আল্লাহর নবীর চাচার সঙ্গে যারা এমন ব্যবহার করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর নবীর এই মর্মযন্ত্রণা ও ক্রোধ (grief and anger) যখন মুসলমানেরা প্রত্যক্ষ করেন, তাঁরা বলেন,
"আল্লাহর কসম, যদি ভবিষ্যতে আল্লাহ আমাদেরকে তাদের বিরুদ্ধে বিজয়ী করে, তবে তাদেরকে আমরা এমনভাবে অঙ্গচ্ছেদ করবো যা অন্য আরব কখনো কাউকে করেনি।"
বুরায়েদা ইবনে সুফিয়ান বিন ফারওয়া আল-আসলামী < মুহাম্মদ বিন কাব আল-কুরাজি ও আরেকজন যাকে আমার অবিশ্বাস করার কোন কারণ নেই < ইবনে আব্বাস (হইতে বর্ণিত) আমাকে বলেছেন যে, আল্লাহর নবী ও তাঁর অনুসারীদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ নাজিল করেন,
১৬:১২৬-১২৭ - "আর যদি তোমরা প্রতিশোধ গ্রহণ কর, তবে ঐ পরিমাণ প্রতিশোধ গ্রহণ করবে, যে পরিমাণ তোমাদেরকে কষ্ট দেয়া হয়। যদি সবর কর, তবে তা সবরকারীদের জন্যে উত্তম। আপনি সবর করবেন। আপনার সবর আল্লাহর জন্য ব্যতীত নয়, তাদের জন্যে দুঃখ করবেন না এবং তাদের চক্রান্তের কারণে মন ছোট করবেন না।"
তাই আল্লাহর নবী তাদেরকে ক্ষমা করেন ও ধৈর্যধারণ করেন এবং অঙ্গচ্ছেদ করা নিষেধ করেন।
এমন একজন যাকে আমার অবিশ্বাস করার কোন কারণ নেই < মিকসাম, যিনি ছিলেন আবদুল্লাহ বিন আল-হারিথের একজন মক্কেল (client) < ইবনে আব্বাস (হইতে বর্ণিত) আমাকে বলেছেন:
‘আল্লাহর নবী হামজার মৃতদেহটি ঢিলা বড় জামায় (mantle) আবৃত করার আদেশ দেন। তারপর তিনি সাত বার 'আল্লাহ আকবর' উচ্চারণ করে তার জানাজা আদায় করেন।
তারপর সমস্ত মৃতদেহ একে একে জড়ো করে হামজার মৃতদেহের পাশে রাখা হয় এবং তিনি সবার জানাজা আদায় করেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না ৭২ জনের জানাজা শেষ হয়।
আমাকে বলা হয়েছে যে, সাফিয়া বিনতে আবদুল মুত্তালিব তার ভাইয়ের লাশদেখার জন্য সামনে এগিয়ে আসেন। আল্লাহর নবী তার [সাফিয়া] ছেলে আল-জুবায়ের বিন আল-আওয়ামকে বলেন,
"তার কাছে যাও এবং তাকে ফিরিয়ে নিয়ে এসো যাতে সে তার ভাইয়ের কী হাল হয়েছে তা না দেখে।"
সে তাকে বলে, "মা, আল্লাহর নবী তোমাকে ফিরে যাওয়ার আদেশ করেছেন।"
তিনি জবাবে বলেন "কেন? আমি শুনেছি যে, আমার ভাইয়ের অঙ্গচ্ছেদ করা হয়েছে। আল্লাহ সহায়, যা যা ঘটেছে তা আমাদের মেনে নেয়ার সামর্থ্য সে আমাদের দিয়েছে। আল্লাহ চাহে তো আমি ধীর ও শান্ত থাকবো।"
যখন জুবায়ের আল্লাহর নবীর কাছে ফিরে আসে ও তাঁকে এই খবরটি জানায়, তিনি তাকে বলেন, সে যেন তাকে বাধা না দেয়।
সাফিয়া সেখানে যান, হামজার মৃতদেহ দেখেন এবং তার জন্য দোয়া করেন ও বলেন, "আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছি ও তার কাছেই আমরা ফিরে যাব"। তিনি তার মাগফেরাতের জন্য দোয়া করেন।
তারপর আল্লাহর নবী তাকে সমাহিত করার আদেশ করেন।
আবদুল্লাহ বিন জাহাশের এক পরিবার সদস্য, যিনি ছিলেন উমাইয়ামা বিনতে আবদুল মুত্তালিবের পুত্র ও হামজার ভাগ্নে; হামজার মতই তার মৃতদেহের ও অঙ্গচ্ছেদ করা হয়েছিল। পার্থক্য ছিল এই যে, তার কলিজা বের করে নেয়া হয়নি। তার কিছু পরিবার সদস্যের দাবী এই যে, আল্লাহর নবী তার মৃতদেহ ও হামজার মৃতদেহ একই কবরে সমাহিত করেছিলেন; কিন্তু আমি এই কাহিনী শুধু তার পরিবারের কাছ থেকেই শুনেছি।
কিছু মুসলমান তাদের পরিবার সদস্যের মৃতদেহ মদিনায় নিয়ে আসে ও সমাহিত করে। আল্লাহর নবী এই কাজটি করতে নিষেধ করেন ও তারা যেখানে পড়ে আছে, সেখানেই তাদের কবর দিতে বলেন। তাদের দুইটি বা তিনটি মৃতদেহ একই কবরে সমাহিত করা হয়।
আমার পিতা ইশাক ইবনে ইয়াসার আমাকে বানু সালামা গোত্রের পণ্ডিত শায়খের (shaykh) বরাত দিয়ে বলেছেন, যখন আল্লাহর নবী লাশগুলো দাফন করার আদেশ দেন, তিনি বলেন, "আমর বিন আল-যামুহ ও আবদুল্লাহ বিন আমর বিন হারামের লাশের দিকে নজর রেখো; এই দুনিয়ায় তারা ছিল নিকট বন্ধু, তাই তাদেরকে একই কবরে সমাহিত করো।"
তারপর আল্লাহর নবী মদিনায় প্রত্যাবর্তনের জন্য রওনা হন।’ [2][3]
ইবনে হিশামের (মৃত্যু ৮৩৩ সাল) নোট:
‘যখন আল্লাহর নবী হামজার মৃতদেহের সামনে দাঁড়ান, তিনি বলেন, "ইতিপূর্বে আমি কখনোই এমন আঘাত পাইনি। কখনোই আমি এত ক্রোধান্বিত হইনি।"
তারপর তিনি বলেন, "জিবরাইল আমার কাছে এসেছে এবং বলেছে যে সাতটি বেহেশতের বেহেশত-বাসীদের মধ্যে হামজার নাম লিখিত আছে: ‘হামজা ইবনে আবদুল মুত্তালিব, আল্লাহ ও তার রসুলের সিংহ’।"
আল্লাহর নবী, হামজা ও আবু সালামা ইবনে আবদুল আসাদ ছিলেন পালিত ভাই (foster-brothers); আবু লাহাবের কাছ থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত এক ক্রীতদাসী (freedwoman) এদের প্রতিপালন করেন।’ [4]
>>> ইবনে হিশামের ওপরোক্ত বর্ণনায় আমরা জানতে পারি যে, মুহম্মদের চাচা আবু লাহাব ইবনে আবদুল মুত্তালিব তাঁর এই পিতৃ-মাতৃহীন অনাথ মুহাম্মদের লালন পালন করেছেন। চাচা আবু লাহাব তাঁর এক ক্রীতদাসীকে দাসত্ব মুক্ত করে এই অনাথ ভাতিজার লালন-পালন ও সেবা-যত্নের দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
চাচা আবু লাহাবের এই স্নেহ-ভালবাসার প্রতিদানে (!) কৃতঘ্ন ভাতিজা মুহাম্মদ তাঁর এই চাচাকে শুধু নিজে অভিশাপ দিয়েই ক্ষান্ত হননি, তাঁর অনুসারীরাও যেন তাঁর এই চাচাকে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার (কিয়ামত) পূর্ব পর্যন্ত প্রতিদিন "অভিশাপ বর্ষণ" করে তার ব্যবস্থা করে গিয়েছেন।
তাঁর এই চাচার অপরাধ এই যে, তিনি তাঁর ভাতিজা মুহাম্মদের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছিলেন এবং তাঁর আক্রমণাত্মক প্রচারণায় বাধা প্রদান করেছিলেন। এ বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনা পর্ব ১২ ও পর্ব ৪১ এ করা হয়েছে।
মুহাম্মদ তাঁর স্বরচিত ব্যক্তিমানস জীবনীগ্রন্থ (Psycho-Biography) কুরানে তাঁর সমসাময়িক যে দু'জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন, তার একজন হলেন এই আবু লাহাব (পর্ব: ৩৯)।
"আল্লাহ নামক" হাতিয়ারের মাধ্যমে গত ১৫ টি বছর (৬১০-৬২৫ সাল) যাবত মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ তাঁর মতবাদ প্রচার ও প্রসারে যারাই তাঁকে নবী হিসাবে অস্বীকার করেছেন, সমালোচনা করেছেন কিংবা তাঁর বাণী কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ বাধাদান করেছেন; তাঁদেরকেই তিনি যথেচ্ছ অসম্মান, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য, হুমকি, শাসানী, ভীতি প্রদর্শন, শাপ-অভিশাপ বর্ষণ করেছেন।
সামান্য কবিতা লেখার অপরাধে তিনি বিরুদ্ধবাদীদের অবলীলায় খুন করার আদেশ জারি করেছেন। ১২০ বছরের অতিবৃদ্ধকে (পর্ব-৪৬), ছোট্ট সন্তানকে স্তন্যপান-রতা জননীকে (পর্ব-৪৭), অল্প কিছুদিন আগে বিবাহিত কুলবধুর স্বামীকে (পর্ব-৪৮), নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে (পর্ব-৪৯), স্ত্রীর চোখের সামনে তাঁর স্বামীকে (পর্ব-৫০)!
বিভিন্ন অজুহাতে তিনি একটি গোত্রের সমস্ত মানুষকে তাঁদের শত শত বছরের ভিটেমাটি থেকে প্রায় এক বস্ত্রে বিতাড়িত করে তাঁদের সর্বস্ব লুণ্ঠন করেছেন (পর্ব: ৫১-৫২)।
তাঁর দীক্ষায় দীক্ষিত অনুসারীরা বদর যুদ্ধে প্রচণ্ড নৃশংসতায় খুন করেছেন তাঁদেরই একান্ত নিকটাত্মীয়দের। তাঁদেরকে বন্দী করে ধরে নিয়ে এসে তাঁদেরই নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে আদায় করেছেন মুক্তিপণ!
হত্যার বদলে হত্যা! হিংসার বিনিময়ে হিংসা! ঘৃণার বিনিময়ে ঘৃণা!
সেই ধারাবাহিকতায় আজ মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ ও হারিয়েছেন তাঁরই এক একান্ত নিকট আত্মীয়কে। প্রকৃতপক্ষেই মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ তাঁর জীবনে এত বড় আঘাত ইতিপূর্বে কখনোই পাননি!
(চলবে)
[কুরানের উদ্ধৃতিগুলো সৌদি আরবের বাদশাহ ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ (হেরেম শরীফের খাদেম) কর্তৃক বিতরণকৃত বাংলা তরজমা থেকে নেয়া; অনুবাদে ত্রুটি-বিচ্যুতির দায় অনুবাদকারীর। কুরানের ছয়জন বিশিষ্ট অনুবাদকারীর পাশাপাশি অনুবাদ এখানে।]
তথ্যসূত্র ও পাদটীকা:
[1] সাফিয়া বিনতে আবদুল মুত্তালিব ছিলেন হামজার নিজের বোন এবং মুহাম্মদের নিজের ফুপু। তাঁদের মায়ের নাম ছিল 'হালা' (পর্ব-১২) ।
[2] “সিরাত রসুল আল্লাহ”- লেখক: মুহাম্মদ ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ খৃষ্টাব্দ), সম্পাদনা: ইবনে হিশাম (মৃত্যু ৮৩৩ খৃষ্টাব্দ), ইংরেজি অনুবাদ: A. GUILLAUME, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, করাচী, ১৯৫৫, ISBN 0-19-636033-1, পৃষ্ঠা ৩৮৭-৩৮৯ http://www.justislam.co.uk/images/Ibn%20Ishaq%20-%20Sirat%20Rasul%20Allah.pdf
[3] “তারিক আল রসুল ওয়াল মুলুক”- লেখক: আল-তাবারী (৮৩৮-৯২৩ খৃষ্টাব্দ), ভলুউম ৭,ইংরেজী অনুবাদ: W. Montogomery Watt and M.V. McDonald, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৮৭, পৃষ্ঠা (Leiden) ১৪২০-১৪২২ http://books.google.com/books?id=efOFhaeNhAwC&printsec=frontcover&source=gbs_ge_summary_r&cad=0#v=onepage&q&f=false
[4] Ibid মুহাম্মদ ইবনে ইশাক, ইবনে হিশামের নোট নম্বর -৬১৩, পৃষ্ঠা ৭৫৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন