আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৫

ঘাম, শিকনি, থুতু ও মূত্র - নবীর এসব পুত-পবিত্র

প্রতিটি মানুষই নানান উপায়ে শরীরের বর্জ্য ত্যাগ করে থাকে। সেটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু ইছলামের নবী তো ছিলো অ-স্বাভাবিক মানুষ। বর্জ্য বলে কিছু ছিলো না তার শরীরে। তার সব কিছুই ছিলো পাক-পবিত্র: ঘাম, মূত্র, রক্ত, থুতু, নাকের শিকনি তো বটেই, এমনকি অজুতে তার ব্যবহৃত পানি, তার কুলি-করা পানিও... শুধু একটি প্রধান বর্জ্যের উল্লেখ পেলাম না অবশ্য।

তো এ সব ব্যবহারে নবীর উম্মতদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যেতো। মারামারি লেগে যাবার উপক্রমও হতো কখনও কখনও।
নবীজি অজু করার পর তার ব্যবহৃত পানি খেয়ে ফেলতো তার সাহাবিরা। 
তার ঘাম দিয়ে বানানো হতো এক ধরনের পারফিউম। 
মাখানো ময়দার তাল এবং মাংসের পাত্রে থুতু ফেলে নিশ্চয়ই সেসবকে পবিত্রতা দান করেছিল সে, নইলে তাঁর ভক্তরা খেতো ওইসব খাদ্য? 
সে তার কুলি করা পানি খেতে নির্দেশ দিতো উম্মতদের এবং গায়ে-মুখে মাখাতে বলতো। নারীজাতির কথাও সে বিস্মৃত হতো না। সেই পানির কিয়দংশ সে মায়েদের জন্য সংরক্ষণ করতে বলতো। 
আরও শুনুন মিশরের প্রধান মুফতির বক্তব্য: নবীজির সম্পূর্ণ শরীরই বিশুদ্ধ, এমনকি তার বর্জ্যও। 

আরেক সূত্রে বলা আছে: নবীজির মূত্র আপনার নামাজের চেয়ে শ্রেয়।

নিচের স্লাইড শো-তে ব্যবহৃত প্রতিটি তথ্য ইসলামী সূত্র থেকে আহরিত; একটিও কাফেরদের মস্তিষ্কপ্রসূত নহে।

কেউ চাইলে স্লাইড শো-টি পিডিএফ ফরম্যাটেও ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। সাইজ: ৩.৫ মেগাবাইট।

ডাউনলোড লিংক ১
https://drive.google.com/file/d/0BwbIXqxRzoBOaVdEYVE4RkduSVE/view?usp=sharing

ডাউনলোড লিংক ২
http://www.nowdownload.ch/dl/bc685778e59d9

সতর্কবাণী:
বড়োই বিবমিষাজাগানিয়া স্লাইড-শো। খাদ্যগ্রহণকালে দেখা একেবারেই হারাম।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন