মদীনায় মুহম্মদকে আশ্রয় দেয়া একটি জাতি ছিল বনু কুরাইযা। বিরোধীপক্ষ যখন মদীনায় মুহম্মদদের ঘিরে ফেলে তখন পরিখা খনন করে বনু কুরাইযার লোকেরা তাদের রক্ষা করে। কিন্তু আশ্রয়দাতা বনু কুরাইযার বংশের লোকেদের অনেক আচরণ মুহম্মদের পছন্দ হচ্ছিল না। তাই সে এদের শায়েস্তা করার ফন্দি আঁটে। কিন্তু সাহাবাদের বিবেকে বাধে। মুহম্মদ তাদের জানায় আল্লাহ তাকে জানিয়েছে, বনু কুরাইযার লোকেরা তাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে তাই তাদের হত্যা করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন! বনু কুরাইযার সকল লোককে ধরে আনা হয়। মুহম্মদ তাঁদের পিউবিক হেয়ার (আমরা যাকে ‘বাল’ বলি) উঠেছে কি না, পরীক্ষা করে দেখতে বলেন। যাদের যৌনকেশোদগম ঘটেছে, তাদের সবাইকে (৮০০-৯০০ জন) জবাই করা হয় বিনা বিচারে।
ফটোমাস্তানি সহযোগিতা: কৌস্তুভ
সুন্দরী রাইয়ানা হারায় তাঁর স্বামীকে। এই সদ্য বিধবার প্রতি চোখ পড়ে মুহম্মদের। যুদ্ধবন্দী নারীদের ভোগ করা মুহম্মদ ও তাঁর সাহাবীদের জন্য স্বাভাবিক (মুহম্মদ একে ইসলাম অনুযায়ী বৈধ করে নিয়েছিলেন) ঘটনা ছিলো। কিন্তু মুহম্মদ তাকে এই বৃদ্ধ বয়সে বিবি হিসেবে পেতে চান। কিন্তু স্বামীর হত্যাকারীকে স্বামী হিসেবে মেনে নেয়া রাইয়ানার পক্ষে সম্ভব হয় নি। তাই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাকে মুহম্মদের দাসী হয়ে তাঁর যৌনক্ষুধা নিবারণ করে যেতে হয়েছে।
তথ্যসূত্র
তথ্যসূত্র
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন