আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৫

ফাতেমা দেবীর ফতোয়া - ১১

লিখেছেন ফাতেমা দেবী (সঃ)

৫১.
এতদিন ভাবতাম, বাজেতম ইছলাম ধর্মরে কেউ কেউ শান্তির ধর্ম কয় ক্যান? পরে দেখলাম, আরে ঘটনা ত সত্যি, এক্কেরে হাঁচা হাঁচা। ইছলামের নবীজিরে, ইছলামের কুরানরে, ইছলামের য়াল্ল্যারে, ইছলামের ক্বাবা শরীফরে, ইছলামে য়াল্ল্যার যৌনাঙ্গ হাজরে আসওয়াদরে ও সর্বোপরি ইছলামরে গালাগালি কইরা যেই অপার শান্তি, হেই রকম শান্তি নিখিলের আর কিচ্ছুতে নাইক্কা। এখন বুঝতাছি, ইছলাম আসলেই শান্তির ধর্ম।

৫২.
- কয়েকটি ন্যুড বারের নাম লিখো এবং ওসব জায়গার কর্মকাণ্ড বর্ণনা করো।

- ক্বাবা শরীফ, শিব মন্দির ও কালী মন্দির এগুলি হলো একেকটি কুখ্যাত ন্যুড বার।

* ক্বাবা শরীফে য়াল্ল্যাপ্যাককে নেংটু পুটু ক'রে তার যৌনাঙ্গে মুছলিমরা চুমু খায় সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দেখিয়ে। আবার এসব বিকৃত যৌনাচারের ভিডিও ক'রে, ছবি তুলে সবখানে ছড়িয়ে দেয়; যদিও ছবি তোলা এবং ভিডিও করা ইছলামে হারাম।

* শিব মন্দিরে শিব ভগবানকে নেংটু পুটু ক'রে হিন্দুরা তার যৌনাঙ্গে দুধ ঢালে, চুমু খায়। এবং তার ছবি তুলে, ভিডিও ক'রে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয় এই বিকৃত যৌনতা।

* কালী মন্দিরে কালী ভগবতীকে নেংটু পুটু ক'রে যা ইচ্ছে তাই করে হিন্দুরা। এমনকি পশু এনেও যোগ করে এই নেংটু যৌনোৎসবে। 

এই তিনটি কুখ্যাত ন্যুড বারে প্রতিনিয়ত বিকৃত যৌনাচার-চর্চা হয়। এমন কি পিতা-পুত্র-কন্যা-মাতা মিলেও এই যৌনোৎসবে যোগ দেয়। লজ্জা শরমের কোনো বালাই নাইক্কা।

৫৩.
হীরার বিচার ঔজ্জ্বল্যে, মসলিনের বিচার সূক্ষ্মতায়, ধর্মের বিচার বর্বরতায়।

৫৪.
তিনি খুঁটি ব্যতীত আকাশমন্ডলী সৃষ্টি করেছেন; তোমরা তা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পর্বতমালা, যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে ঢলে না পড়ে। (কোরান ৩১:১০)

তিনি কেন আকাশে খুঁটি দিলেন না? বাঁশের অভাব ছিল বুঝি? 

তিনি পৃথিবীকে যদি পর্বত দিয়ে চাপা না দিতেন, তাহলে তো পৃথিবী আমাদের নিয়ে ঢলে পড়ে যেতো। আমরা পড়ে যেতাম পৃথিবী থেকে। আমরা পৃথিবী থেকে পড়ে কোথায় যেতাম?

৫৫.
নিচের আসমানে তারাগুলিকে লটকানো দেখেই আমি আস্তিক হয়ে গেছি। আসমানে, তা-ও আবার নিচের আসমানে তারা লটকিয়ে দিতে একমাত্র য়াল্ল্যাতালা ছাড়া কোনো মানুষ পারে না ব'লে আমি মনে করি। যদি কেউ পেরে থাকে, তবে লটকিয়ে দিয়ে দেখাক তো! আমি আবার সাথে সাথেই নাস্তিক হয়ে যাবো।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন