সোমবার, ১ জুন, ২০১৫

কোরান কুইজ – ৬৩

নিশ্চয়ই মোমিন মুসলমানগণ কোরান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখেন। বেয়াড়া নাস্তিকগনও নিজেদেরকে কোরান-অজ্ঞ বলেন না কখনও। তাই মুসলিম-নাস্তিক নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিতে পারেন কোরানের আয়াতভিত্তিক এই ধাঁধা প্রতিযোগিতায়। এই সিরিজের মাধ্যমেই তাঁরা নিজেদের কোরান-জ্ঞান যাচাই করে নিতে পারবেন। 

প্রশ্ন ৭৩: ইহুদি-খ্রিষ্টানেরা কি বেহেশতে যাবে?

১. হ্যাঁ
২. না

উত্তর বেছে নিয়েছেন? এবারে মিলিয়ে দেখুন।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.

উত্তর ৭৩: 
দু'টি উত্তরই সঠিক।

১. হ্যাঁ (সুরা ২:৬২)
২. না (সুরা ৩:৮৫, ৫:৭২, ৯:১৭, ৯:২৯)

পরম বিনোদনের ব্যাপার এই যে, একজন খাছ মুছলিম কোরানের অজস্র পরস্পরবিরোধী বাণী ও অগণ্য ভুল নিজে চোখে দেখলে বা অনুধাবন করলেও অবলীলায় দাবি করে - এই কিতাবখানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণরূপে নিখুঁত, যাতে কোনও অসামঞ্জস্য নেই। এই জাতীয় চোখ-থাকিতেও-অন্ধ মানুষদের সম্পর্কে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন: a disgrace to the human species.

* কোরানের ছয়টি ভিন্ন অনুবাদ একসঙ্গে পাওয়া যাবে এখানে

** কৃতজ্ঞতা: আবুল কাশেম

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন