লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
আরব অঞ্চল আমরার নিকটবর্তী হইবার কারণে উভয়ের সংষ্কৃতির কিসু কিসু বেফারে মিল দেকতে ফাই। তাই ত আরব ধর্ম এই অঞ্চলে ধোপে টিকার একটা প্লট ফায়। ইউরোফ এ ফায় না।
ইসলাম যেসব বিষয় লিয়ে কতা বলে, তার সাথে ভারতিয় উফমহাদেশের লোকেদের জীবন ঘনিষ্ট অনেক বেফার জড়িত। ইসলাম ধর্ম সবচেয়ে সাংঘাতিক ফেরেশান হয় একটা রাস্তা নিয়া; নারীদের প্রস্রাবের রাস্তা ও মলত্যাগের মধ্যবর্তী এইটা এমুন এক রাস্তা, যার নাম 'জোনাঙ্গ'।
ঠিক একই তরিকায় ভারতিয় উফমহাদেশেও কুমারিত্ব নিয়া প্রাসিন কাল থিকা দেব দেবিদের বড়ই টেনশন। নয় কি?
যে ধর্ম সতিত্বের বেফারে এত সংবেদনশীল, সে ধর্মের লোকেরা কেনো শিব লিঙ্গ লিয়ে এত আরাদনা করে! আইচ্ছা, শিব লিঙ্গের ফূজা কি কেবল নারীরা করে? কেননা সমকামি পুরুশেরা অ ত শিবের যন্ত্রটির গুণ গাওয়ার কতা! তাই না?
কতা হোসসিলো ইসলামি সংষ্কৃতিবান্দব আমাগের এই অঞ্চলের সংষ্কৃতির বেফারে।
দিখা যাইচ্ছে, আরবিয় খাদ্যভ্যাসের সঙ্গে বাঙ্গালিদের খাবার দাবার এর তেমন মিল না থাইকলেও মল ত্যাগের ফরবর্তি ফ্রক্রিয়ার সাথে মিল আছে।
আর লোকেই ত বলে, মলত্যাগের অভ্যাস সভ্যতার নিদর্শন বহন খরে।
সম্ভবত, নবিজিই তখন আরবে মলত্যাগ জনিত উন্নত সভ্যতার প্রসলন করেন। কারণ ইতিহাস ফোইয্যালোচনায় আমরা জানতে ফারি যে, আরবের অমুসলিম বান্দারা তখনো তাদের নিজস্ব দেয়ালে পুরুশের কোমর সমান উচ্চতায় মরিসের গুড়া ছিটায়ে দিত, কারণ মুমিন বান্দারা জলমুক্ত হবার ফর, তাদের নলের আগা অমুসলিমদের দেয়ালে দেয়ালে ঘষত। ফলে আরবের দেয়ালে দেয়ালে তখন পুরুশের নল বরাবর স্থানে ছিটছিটে দাগ ফড়ি যায়।
এসব নাফরমানী কাজে রুষ্ট হয়া নবীজিই হয়ত নতুন এক সভ্যতার প্রসলন ঘটান। যেমন, অমুসলিম এর দেয়াল বেবোহার করা যাইবে না, ঢিলা-কুলুফ পাগড়ির ভিতর রাকতে হবে যাতে ফ্রয়োজনমত টুক করি নিয়া জল নিঃসরন স্থানে চাপি রাখা যায়। বড়টা সম্পাদন শেষে ঢিলা কুলুফ বেবোহার এবং এতে বাম হস্ত বেবোহার করিয়া ফরবর্তিতে উত্তরমরুপে ধৌত করিতে হইবে।
আর এখন ত অনেক জল গড়িয়েসে। সুন্নতি ঢিলা-কুলুফের বেবোহার কমি গেসে, কেবল বাম হস্ত দ্বারাই দিনে পানি বেবোহার করি ধৌত করা হয়।
অন্যের দেয়াল অথবা ড্রেনে গাস ফালাইয়া, প্রকৃতির ডাকে সাড়ে দেওয়ার সাইতে নিশচয়ই এই আরবিয় সভ্যতা উৎকৃষ্টতর। সুতরাং আরব ধর্ম "ইসলাম"ই শ্রেষ্ঠ ধর্ম!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন