২. ফ্রান্সের জনসংখ্যার ৮ থেকে ১০ শতাংশ মুছলিম। তবে সে দেশের কারাগারে মুছলিমরা বিপুলভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ - শতকরা ৭০ জন। স্পেনে অবস্থা আরও ভয়াবহ: সেখানেও কয়েদিদের শতকরা ৭০ জন মুছলিম, তবে মূল জনসংখ্যায় মুছলিমের সংখ্যা মাত্র ২.৩ শতাংশ। বস্তুত পশ্চিম ইয়োরোপের প্রায় সব দেশেই সংখ্যালঘু মুছলিমরা জেলখানায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ। ২০০৯ সালের একটি বিশদ পরিসংখ্যান।
৩. মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই, আর তাই ইছলামী ভ্রাতৃত্ববোধে উদ্বুদ্ধ সুন্নি-মোল্লা বলেছে, "শিয়াদের আমরা ভেড়ার মতো করে জবাই করবো, ইনশাল্যা।" ছোট্ট ভিডিও।
৪. ইছলামীদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিশোরী আত্মঘাতী বোমারু ক্যামেরুনে হত্যা করেছে ২০ জনকে। নাইজেরিয়ায় ১০ বছর বয়সী আরেক কিশোরীর আত্মঘাতী হামলায় নিহত হয়েছে ১৪ জন।
৫. আইসিস-এর সম্ভাব্য ৩০ জন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে মস্কোতে।
৬. মুছলিমরা আল্যার ওপর আস্থা একেবারেই হারিয়ে ফেলেছে। নইলে কেন ধর্ম, ঐশী কিতাব, নবী-রছুল, পবিত্র স্থান, উপাসনালয়ের সমালোচনাকে আন্তর্জাতিকভাবে আইনের আওতায় নিয়ে আসার আহবান জানালো চৌদি আজব? সেক্ষেত্রে তো ভিন্ন ধর্ম ও বিশ্বাসের প্রতি প্রত্যক্ষ আঘাত হানার কারণে নবীজিই হবে সবচেয়ে বড়ো আসামী এবং ইহুদি-খ্রিষ্টানদেরকে কুৎসিতভাবে অপমান করা আয়াত সমৃদ্ধ কোরানকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৭. কেন্টাকি ফ্রায়েড চিকেনের হালাল ভার্শন - ইছলামী এক্সপ্লোডেড চিকেন।
৮. ইছলামের বিধান অনুযায়ী উঁচু জায়গা থেকে সমকামীদের নিচে ফেলে দিয়ে হত্যা করার চর্চা বজায় রেখেছে আইসিস। এবং এবারেও মডারেট মুছলিমদের দল শিশুদের নিয়ে উপভোগ করেছে এই দৃশ্য।
৯. সোমালিয়ায় ইছলামী দল আল-শাবাব হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে ১২ জনকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন