আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০১৫

নাস্তিক-ব্লগার হত্যার বর্বরতার ছহীহ ভিত্তি

নাস্তিক-ব্লগারদের হত্যাকাণ্ড ইছলামসম্মত নয় বলে যাঁরা ধারণা পোষণ করেন বা প্রচার করেন, তাঁরা সম্পূর্ণভাবে ছহীহ ইছলামী তথ্যসূত্রে উল্লেখিত তিনটি ঘটনা জানেন না বা জানলেও লুকিয়ে যান।

দেখা যাক, সমালোচনায় ইছলামের নবীর প্রতিক্রিয়া কেমন ছিলো।

১. ১২০ বছর বয়সী এক কবি ইছলামের নবীর সমালোচনা করে কবিতা লিখলে নবীজির নির্দেশে তার এক উম্মত খুন করে আসে কবিকে। তাঁর ঘরে, তাঁর বিছানায়।

২. এই হত্যাকাণ্ড আলোড়িত করে এক মহিলা-কবিকে। তিনি রচনা করেন নবীর জন্য অসম্মানসূচক একটি কবিতা। নবী তার এক বন্ধুকে পাঠায় রাতের অন্ধকারে তাঁকে হত্যা করতে। কবি তখন স্তন্যপান করাচ্ছিলেন তাঁর শিশুকে। সেই সময় নবী-বন্ধু তাঁর বুকে সেঁধিয়ে দেয় তরবারি। ফজরের নামাজের সময় হত্যাকারীর সঙ্গে নবীর দেখা হলে নবী তাকে বলে, "তুমি আল্লাহ ও তার নবীকে বিজয়ী করেছো।"

৩. উম কেরফা নামের ১২০ (মতান্তরে ৯০) বছর বয়সী এক প্রাজ্ঞ মহিলা ছিলেন সর্বজনশ্রদ্ধেয়। তিনি একবার নবী-বিরোধী মতপ্রকাশ করলে নবীজির পালিত-পুত্রের নেতৃত্বে এক দল পুরুষ তাঁকে আটক করার পরে উলঙ্গ করে শুইয়ে দেয় উপুড় করে। তারপর তাঁর দু'পায়ে দু'টি দড়ি বেঁধে দড়ির প্রান্তদুটো জুড়ে দেয়া দু'টি আলাদা উটের পায়ে। তারপর উট দু'টিকে ছোটানো হয় পরস্পরের বিপরীত দিকে। তাঁর শরীর ছিঁড়ে দু'ভাগ হয়ে যায়। বীরোচিত কর্মসম্পাদন করে ফিরে এলে পালিত-পুত্রকে নবী প্রায় নগ্ন অবস্থায় উঠে গিয়ে আলিঙ্গন করে ও চুমু খায়।

আবার বলি, ওপরের ঘটনা তিনটি নাস্তিকদের মস্তিষ্কপ্রসূত তো নয়ই, বরং সম্পূর্ণভাবে ছহীহ ইছলামী তথ্যসূত্র থেকে আহরিত। নিচের স্লাইড শো-তে বিস্তারিত। চাইলে স্লাইড শো থেকে বানানো পিডিএফ (২.৯ মেগাবাইট) ডাউনলোড করে নেয়া যেতে পারে।

ডাউনলোড লিংক (গুগল ড্রাইভ)
ডাউনলোড লিংক (ড্রপবক্স)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন