লিখেছেন ফাতেমা দেবী (সঃ)
৯৬.
চোরে চোরে মাসতুত ভাই - মরুদস্যুতে মরুদস্যুতে শ্বশুর-জামাই। যেমন, নবীজি ও আবু বকর।
৯৭.
আল্ল্যার অনুগ্রহে জাহাজ সমুদ্রে চলাচল করে, যাতে তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করেন। নিশ্চয় এতে প্রত্যেক সহনশীল, কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য নিদর্শন রয়েছে। (সূরা লোমকান, আয়াত ৩১)
পদার্থবিজ্ঞানীরা বলেন, কোনো বস্তু পানিতে রাখা হলে তার বরাবর নিচের দিকে যতটুকু পানি থাকে সে পানির ওজন যদি বস্তুটির ওজন থেকে বেশি হয় তাহলে বস্তুটি পানিতে ভাসে। আর যদি পানির ওজন বস্তুটির ওজনের চেয়ে কম হয় তাহলে বস্তুটি পানিতে ডুবে যায়। এজন্যই ছোট্ট একটি সুঁই পানিতে ডুবে যায়, কিন্তু একটি বিশাল জাহাজ পানিতে ভাসে।
তাই তো মহাবিগ্যানী আল্যাতালা সমুদ্রে সুঁই চলাচল করিয়ে তার আচোদা দর্শকদেরকে নিদর্শন দেখাতে পারে না, জাহাজ চলাচল করিয়ে দেখায়।
৯৮.
আব্রাহামিক ধর্মগুলির আব্বা ইব্রাহিম আঃ ছাগল চুরিতে ধরা পড়ে বলল, আল্যা তাকে তার ছেলেকে জবাই করে দিতে বলেছে।
- কী রে হারামজাদা ছাগল চোর! তোর আল্ল্যা তোকে তোর ছেলে জবাই করতে বললে তা না করে অন্যের ছাগল চুরি করে জবাই করলি কেন?
৯৯.
ইছলামিস্টরা যদি ইছলাম ও নবীজির প্রতি মানুষের ঘৃণা করা বন্ধ করতে চায়, তাহলে তাদের উচিত কোরান ও হাদিছকে চিরতরে ধ্বংস করে দেওয়া। মানুষকে হত্যা করে ইছলাম ও নবীজির প্রতি মানুষের ঘৃণা বন্ধ করা যাবে না। হত্যা করতে হবে মূল জিনিস, সমূলে উচ্ছেদ করতে হবে ঘৃণার মূল - কোরান ও হাদিছ।
১০০.
প্রতিটা ধর্মবিশ্বাসীই নিজেকে তার নিজ ধর্মের প্রবর্তক ও নিজ ধর্মের ঈশ্বরের চেয়ে বেশি জ্ঞানী, গুণী ও দয়ালু মনে করে। তাদের প্রত্যেকের ধর্মগ্রন্থগুলি বাজে কথায় কানায় কানায় ভরপুর। তাদেরকে ওখান থেকে কোনো উদ্ধৃতি দিলে তারা ঘেউঘেউ করে বলে, ওসব আমাদের ধর্মগ্রন্থে নেই। অথচ এসব কথা তাদের ঈশ্বর ও ধর্মপ্রবর্তকেরা বলেছে। তার জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ আছে তাদের 'অলৌকিক' গ্রন্থগুলিতেই। কিন্তু তারা তা অস্বীকার করে তাদের ঈশ্বর ও ধর্মপ্রবর্তককে হেয় করে থাকে। এবং নিজেদের মনগড়া কিছু যুগোপযোগী ভালু ভালু কথা বলে ওসব তাদের অলৌকিক গ্রন্থে আছে দাবি করে। রেফারেন্স দিতে বললে খুন করতে আসে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন