লিখেছেন তুয়াম লুকিলাম
কলকাতায় অবতীর্ণ
আয়াত সংখ্যা ১১
নিশ্চয়ই আল্লা, গড, ভগবান, ঈশ্বর, লাত, উজ্জা, শিব, ব্রহ্মা ও দূর্গা-কালী প্রভৃতি উপাস্যগণ একই সত্তার বিভিন্ন রূপ এবং তাদের উৎপত্তিও একই কেন্দ্র থেকে।
আর তা হলো তোমাদের মস্তিষ্ক।
নিশ্চয়ই দূর্গা, কালী, আল্লা, শিব, ব্রহ্মা এবং জিউস-গং স্বর্গলোকে পরস্পর গ্রুপ সেক্স করে থাকেন এবং মুমিনগণের চেতনায় তারা পরস্পর পরস্পরের সাথে উপগত হন।
সাচ্চা মুমিন তো তারাই, পুলসেরাতের কথা স্মরণ করা হলে যাদের স্ফীত ঈমানদণ্ড চুপসে যায় এবং জান্নাতের হুরদের সম্পর্কিত আয়াত যখন তাদের সামনে উচ্চারণ করা হয়, তখন তা পুনরায় স্ফীত হয়।
নিশ্চয়ই বিশ্বাসীদের মগজ তাদের বীর্যথলিতে অবস্থান করে, আর তাদের মাথার খুলি গোবর দিয়ে পরিপূর্ণ।
তোমরা কি জান, এ গোবর কী কাজে লাগে?
নিশ্চয়ই গোবরসমূহ উর্বরতার প্রতীক।
যুগে যুগে মুমিনগণ তাদের উর্বর মস্তিষ্কে দেবতাদের চাষ করেছে, আর স্বীয় ক্ষমতালিপ্সা চরিতার্থ করেছে সুমহান রবের নামে এবং নিজেদের লাম্পট্য প্রকাশ করেছে অসংখ্য কামাতুর দেব-দেবীর নামে, যাদের সরদার ছিলেন লুচ্চাশ্রেষ্ঠ ইন্দ্র, যিনি অসংখ্য ভগের মালিক।
সমস্ত প্রশংসা সেই দেবীর যিনি মণ্ডপ নামক বলরুমে নৃত্যরত বেশ্যার মতো উন্নত স্তন থেকে জনসাধারণকে বিনোদন দান করে থাকেন।
সমস্ত স্তুতি সেই বারাঙ্গণার যিনি রংবেরং-এর অলংকারে সজ্জিত হয়ে বার জন বন্ধুর সাথে (বারোয়ারি) গ্যাংব্যং হন পবিত্র শরতের রাতে।
সমস্ত ভক্তি সেই মাতৃদেবীকে, যিনি তাঁর কোটি কোটি সন্তানকে অভুক্ত রেখে দেবতা ও ধনী ভক্তের সাথে বাসর সাজাতে ব্যস্ত থাকেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন