রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৫

আয়েশার প্রতি অপবাদ-১: এক অভিযুক্তের জবানবন্দি!: কুরানে বিগ্যান (পর্ব-১০২): ত্রাস, হত্যা ও হামলার আদেশ – ছিয়াত্তর

লিখেছেন গোলাপ

পর্ব ১ > পর্ব ২ > পর্ব ৩ > পর্ব ৪ > পর্ব ৫ > পর্ব ৬ > পর্ব ৭ > পর্ব ৮ > পর্ব ৯ > পর্ব ১০ > পর্ব ১১ > পর্ব ১২ > পর্ব ১৩ > পর্ব ১৪ > পর্ব ১৫ > পর্ব ১৬ > পর্ব ১৭ > পর্ব ১৮ > পর্ব ১৯ > পর্ব ২০ > পর্ব ২১ > পর্ব ২২ > পর্ব ২৩ > পর্ব ২৪ > পর্ব ২৫ > পর্ব ২৬ > পর্ব ২৭ > পর্ব ২৮ > পর্ব ২৯ > পর্ব ৩০ > পর্ব ৩১ > পর্ব ৩২ > পর্ব ৩৩ > পর্ব ৩৪ > পর্ব ৩৫ > পর্ব ৩৬ > পর্ব ৩৭ > পর্ব ৩৮ > পর্ব ৩৯ পর্ব ৪০ > পর্ব ৪১ > পর্ব ৪২ > পর্ব ৪৩ > পর্ব ৪৪ > পর্ব ৪৫ > পর্ব ৪৬ > পর্ব ৪৭ > পর্ব ৪৮ > পর্ব ৪৯ > পর্ব ৫০ > পর্ব ৫১ > পর্ব ৫২ > পর্ব ৫৩ > পর্ব ৫৪ > পর্ব ৫৫ > পর্ব ৫৬ > পর্ব ৫৭ > পর্ব ৫৮ > পর্ব ৫৯ > পর্ব ৬০ > পর্ব ৬১ > পর্ব ৬২ > পর্ব ৬৩ > পর্ব ৬৪ > পর্ব ৬৫ > পর্ব ৬৬ > পর্ব ৬৭ > পর্ব ৬৮ > পর্ব ৬৯ > পর্ব ৭০ > পর্ব ৭১ > পর্ব ৭২ > পর্ব ৭৩ > পর্ব ৭৪ > পর্ব ৭৫ > পর্ব ৭৬ > পর্ব ৭৭ > পর্ব ৭৮ > পর্ব ৭৯ > পর্ব ৮০ > পর্ব ৮১ > পর্ব ৮২ > পর্ব ৮৩ > পর্ব ৮৪ > পর্ব ৮৫ > পর্ব ৮৬ > পর্ব ৮৭ > পর্ব ৮৮ > পর্ব ৮৯ > পর্ব ৯০ > পর্ব ৯১ > পর্ব ৯২ > পর্ব ৯৩ > পর্ব ৯৪ > পর্ব ৯৫ > পর্ব ৯৬ > পর্ব ৯৭ > পর্ব ৯৮ > পর্ব ৯৯ > পর্ব ১০০ > পর্ব ১০১

স্বঘোষিত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ও তাঁর অনুসারীরা বিনা নোটিসে কীভাবে বানু আল-মুসতালিক গোত্রের ওপর অতর্কিত নৃশংস হামলা চালিয়েছিলেন; উন্মুক্ত শক্তি প্রয়োগে তাঁদের কিছু লোককে খুন, বহু লোককে বন্দী ও তাঁদের সমস্ত সম্পত্তি লুট করে কীভাবে সেই লুণ্ঠিত সামগ্রী ও বন্দী হতভাগ্য নিরপরাধ মুক্ত মানুষদের দাস ও যৌনদাসীরূপে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন - এক-পঞ্চমাংশ মুহাম্মদের ও বাকি চার-পঞ্চমাংশ হামলায় অংশগ্রহণকারী অনুসারীদের; এই ভাগাভাগির পর থাবিত বিন কায়েস নামের তাঁর এক অনুসারীর ভাগে পড়া জুয়াইরিয়া বিনতে আল-হারিথ নামের এক সুন্দরী মহিলা থাবিতের কাছ থেকে মুক্তির আশায় এক লিখিত দলিলে চুক্তি-বদ্ধ [1] হওয়ার জন্য কীভাবে থাবিতকে অনুরোধ করেছিলেন এবং এই ব্যাপারে সাহায্যের জন্য যখন জুয়াইরিয়া মুহাম্মদের কাছে গমন করেন, তখন মুহাম্মদ কীভাবে এই সুন্দরী মহিলাকে করায়ত্ত ও বিবাহ করেছিলেন [2]; নিজ নিজ ভাগে পড়া অসহায় বন্দী নারীদের সাথে তারা কীভাবে যৌনকর্মে লিপ্ত হয়েছিলেন; এই হামলাটি সংঘটিত হওয়ার পর কী কারণে মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে কোন্দলের সূত্রপাত হয়েছিল; এই কোন্দলের পর মুহাম্মদ কী উদ্দেশ্যে তাঁর আল্লাহর রেফারেন্সে সুরা মুনাফিকুন অবতীর্ণ করে তাঁর অনুসারীদের মধ্যে "মুমিন বনাম মুনাফিক" নামের বিভাজনের জন্ম দিয়েছিলেন এবং সেই ঘটনারই ধারাবাহিকতায় আবদুল্লাহ বিন উবাইয়ের পুত্র আবদুল্লাহ কী কারণে তার জন্মদাতা পিতাকে নিজ হাতে খুন করার জন্য মুহাম্মদের অনুমতি প্রার্থনা করেছিলেন - ইত্যাদি বিষয়ের ধারাবাহিক আলোচনা আগের পাঁচটি পর্বে (পর্ব: ৯৭-১০১) করা হয়েছে।

বানু আল-মুসতালিক গোত্রের ওপর এই সফল হামলাটি সম্পন্ন করার পর মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা মদিনায় প্রত্যাবর্তনের উদ্দেশ্যে দ্রুত বেগে রওনা হন (পর্ব-৯৮); কিন্তু মদিনায় পৌঁছার পূর্বেই পথিমধ্যে মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীদের অজ্ঞাতেই নবী-পত্নী আয়েশা বিনতে আবু বকর মূল সেনাবাহিনী থেকে একটি রাতের কিয়দংশ থেকে পর দিন দুপুর নাগাদ পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।

মুহাম্মদ ইবনে ইশাকের (৭০৪-৭৬৮ সাল) বর্ণনা:  [3] [4] [5]

‘আয়েশা হইতে বর্ণিত > উরওয়া > আল-জুহরী [মৃত্যু ৭৪২ সাল] কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে একজন সন্দেহাতীত ব্যক্তি আমাকে [ইবনে ইশাক] বলেছেন যে, আল্লাহর নবী মদিনার নিকটবর্তী হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সম্মুখ যাত্রা অব্যাহত রাখেন। ঐ যাত্রায় আয়েশা তাঁর সঙ্গে ছিলেন, যখন মিথ্যাবাদীরা তাঁর সম্বন্ধে বলাবলি করছিল।

আলকামা বিন ওয়াকাস, সায়িদ বিন জুবায়ের, উরওয়া বিন আল-যুবায়ের ও উবায়েদুল্লাহ বিন আবদুল্লাহ বিন উতবা-এর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আল-জুহরী আমাদের বলেছেন যে, এদের প্রত্যেকেই এই উপাখ্যানের অংশ বিশেষের অবদান রেখেছেন, কারও অবদান কম ও কারও বা বেশি। তিনি বলেছেন, "ঐ লোকেরা আমাকে যা বলেছেন আমি (আল-জুহরী) সেই অংশগুলো তোমাদের জন্য একত্রিত করেছি।"

ইয়াহিয়া বিন আববাদ বিন আবদুল্লাহ বিন আল-যুবায়ের তাঁর পিতার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এবং উমারা বিনতে আবদুল-রহমান-এর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আবদুল্লাহ বিন আবু বকর আমাকে বলেছেন যে, যা মিথ্যাবাদীরা আয়েশা সম্বন্ধে বলেছিলেন, তা আয়েশা নিজেই তাঁদের কাছে বর্ণনা করেছিলেন। মোটামুটি ভাবে তাঁর [আয়েশা] এই উপাখ্যানের সবটুকুই এই লোকগুলোর তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। তাঁদের একজন যে-অংশ উদ্ধৃত করেছেন, অন্যজন হয়তো তা করেননি। এদের প্রত্যেকেই বিশ্বস্ত সাক্ষী ও প্রত্যেকেই বলেছেন যে, যা তাঁরা বর্ণনা করেছেন, তা তাঁরা তাঁর [আয়েশার] কাছ থেকে শুনেছেন।

তিনি [আয়েশা] বলেছেন: 'যখন আল্লাহর নবী কোনো অভিযানে যাওয়া মনস্থ করতেন, তখন তিনি স্ত্রীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ করতেন, কে তাঁর সহযোগী হবেন। বানু আল-মুসতালিক গোত্রের ওপর হামলার প্রাক্কালে তিনি এই কাজটি করেন ও লটারিতে আমার (ওয়াকিদি: 'ও উম্মে সালামা) নামটি পড়ে। তাই আল্লাহর নামে আমাকে তাঁর সঙ্গে নেন। এই সব ঘটনার সময় তাঁর স্ত্রীরা অল্প খাবার খেতেন, যাতে তারা মোটা হয়ে ভারী হয়ে না যান।

যখন আমার জন্য উটের ওপর জিন পরানো হতো, আমি এক আচ্ছাদিত 'হাওদার' (Howdah) মধ্যে বসে পড়তাম [6]; তারপর ঐ জিন পরানো ব্যক্তিটি এসে হাওদার নিচের অংশ ধরে তা উটের পিঠের ওপর স্থাপন করতো ও দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলতো। তারপর তারা ঐ উটটির মাথাটি ধরে হাঁটা শুরু করতো।

এই যাত্রায় হামলা সম্পন্ন করার পর আল্লাহর নবী প্রত্যাবর্তনের উদ্দেশ্যে রওনা হন ও মদিনার নিকটবর্তী এক স্থানে এসে যাত্রাবিরতি দেন এবং রাত্রির কিয়দংশ সেখানে কাটান। অতঃপর তিনি যাত্রা শুরুর আদেশ দেন ও লোকেরা চলা শুরু করে।

আমি এক নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে (certain purpose) বাইরে বের হই [7],আমার গলায় ছিল যিফার শহরের পুঁতি দ্বারা তৈরি এক হার। যখন আমি আমার কাজটি শেষ করি, আমার অজ্ঞাতেই হারটি আমার গলা থেকে খুলে পড়ে। আমি আমার উটটির কাছে ফিরে আসি ও গলায় হাত দিয়ে অনুভব করি যে হারটি নেই। এদিকে তখন সেনাবাহিনীর আসল অংশ চলতে শুরু করেছে। আমি যেখানে গিয়েছিলাম, সেখানে আবার ফিরে আসি ও হারটি খুঁজতে থাকি, যতক্ষণ না আমি তা খুঁজে পাই।

সেনা স্থানটি থেকে আমার ফিরে আসার পরে পরেই যে-লোকগুলো আমার জন্য উটের জিন পরাচ্ছিল, তারা সেখানে আসে ও আমি হাওদার মধ্যে আছি মনে করে, সাধারণত আমি যা করে থাকি, তারা তা উটের পিঠের ওপর স্থাপন করে ও বেঁধে ফেলে; আমি যে সেখানে নেই, সে ব্যাপারে কোনোরূপ সন্দেহ না করেই। অতঃপর তারা উটের মাথাটি ধরে যাত্রা শুরু করে। যখন আমি সেই স্থানে ফিরে আসি, দেখি, তা জনমানবশূন্য। লোকেরা সেখান থেকে চলে গিয়েছে।

তাই আমি নিজেকে কুঁচি দেওয়া ঢিলে পোশাকে আবৃত করি ও যেখানে ছিলাম সেখানেই শুয়ে পড়ি, এই ভরসায় যে, যখন তারা জানবে, আমি বাদ পড়েছি তখন তারা আমার জন্য ফিরে আসবে। সত্যি বলছি, যেই মাত্র আমি শুয়েছি, সাফওয়ান বিন আল-মুয়াত্তাল আল-সুলামি আমার পাশ দিয়ে গমন করে; কিছু কাজে সে আসল সৈন্যবাহিনী থেকে পিছিয়ে পড়েছিল ও তাদের সাথে সে-রাত্রির কিয়দংশ যাপন করেনি। সে আমার অবয়ব দেখতে পায় ও আমার কাছে এসে দাঁড়ায়। আমাদের ওপর পর্দা আরোপের পূর্বে সে আমাকে দেখতো। তাই যখন সে আমাকে দেখে, তখন সে অবাক হয়ে বলে "আল্লাহর নবীর পত্নী"; আমি তখন ছিলাম আমার পোশাকে আবৃত।

সে আমাকে জিজ্ঞাসা করে জানতে চায়, কেন আমি পিছিয়ে পড়েছি, কিন্তু আমি তার সাথে কোনো কথা বলিনি। অতঃপর সে তার উটটি নিয়ে আসে ও উটটির পেছনে থেকে আমাকে সেটার ওপর আরোহণ করতে বলে। আমি সেটার ওপর আরোহণ করি। সে উটটির মাথা ধরে সৈন্য বাহিনীর সন্ধানে দ্রুতবেগে সামনে অগ্রসর হয়।

আল্লাহর কসম, আমরা তাদের নাগাল পাই না ও পরদিন সকালের আগে তারা আমার অভাব বুঝতে পারে না। যখন তারা যাত্রাবিরতি দিয়ে বিশ্রাম করছিল, তখন আমাকে নিয়ে এই লোকটি তাদের কাছে পৌঁছে। মিথ্যাবাদীরা তাদের গুজব ছড়াতে থাকে ও সেনাদের মধ্যে অশান্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কিন্তু আল্লাহর কসম, আমি এর কিছুই জানতাম না।'

- অনুবাদ, টাইটেল, ও [**] যোগ - লেখক।]

>>> ৬২৬ অথবা ৬২৭ খৃষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসের (পর্ব: ৯৭) সেই রাতে সত্যিই কী ঘটেছিল, তা নিশ্চিতভাবে জানা সম্ভব নয়। কারণ আদি উৎসের মুসলিম ঐতিহাসিকদের 'সিরাত' (মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ) ও হাদিস গ্রন্থে যা লিপিবদ্ধ হয়েছে, তা একান্তই নবী-পত্নী আয়েশার নিজস্ব বর্ণনা, এক অভিযুক্ত মানুষের আত্মপক্ষ সমর্থনের জবানবন্দি। এই ঘটনার অন্য কোনো প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য ইসলামের ইতিহাসের কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। [8]

কিন্তু যে-বিষয়টি আমরা প্রায় নিশ্চিতরূপে জানি, তা হলো, এই ঘটনাটি যখন সংঘটিত হয়েছিল, তখন আয়েশার বয়স ছিল ১৩ কিংবা ১৪ বছর (পর্ব: ৯১);  নবী-পত্নী আয়েশার বর্ণিত এই উপাখ্যান যদি এক শতভাগ সত্য হয়, তবে যা আমরা নিশ্চিতরূপে অনুধাবন করতে পারি, তা হলো - সেই রাত্রিতে এই অপ্রাপ্তবয়স্কা বালিকা তাঁর জীবনের এক চরম সংকটের সম্মুখীন হয়েছিলেন।

কল্পনা করুন, ১৩-১৪ বছর বয়সী এক বালিকা তার পরিচিতজনদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এক নিশুতি রাতে আরবের ধু ধু মরু প্রান্তরে নিজেকে তার ঢিলে পোশাকে আবৃত করে জড়োসড়ো হয়ে ভয়ে ও ভাবনায় শুয়ে আছে রাস্তার পাশে! সে অপেক্ষা করছে এই আশায় যে, কখন তার পরিচিতজনেরা তাকে উদ্ধারের জন্য ফিরে আসবে! ইসলামের ইতিহাসে আয়েশা বিনতে আবু বকর হলো এমনই এক হতভাগীর নাম।

(চলবে)

তথ্যসূত্র ও পাদটীকা:

[1] কুরান: ২৪:৩৩ – ‘যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। ---’  

[2] 'সিরাত' এর অনুরূপ বর্ণনা: সুন্নাহ আবু দাউদ: বই ২৪, হাদিস নম্বর ৩৯২০
http://hadithcollection.com/abudawud/256-Abu%20Dawud%20Book%2024.%20Book%20Of%20Emancipation%20Of%20Slaves/17722-abu-dawud-book-024-hadith-number-3920.html

[3] “সিরাত রসুল আল্লাহ”- লেখক: মুহাম্মদ ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ খৃষ্টাব্দ), সম্পাদনা: ইবনে হিশাম (মৃত্যু ৮৩৩ খৃষ্টাব্দ), ইংরেজি অনুবাদ:  A. GUILLAUME, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, করাচী, ১৯৫৫, ISBN 0-19-636033-1, পৃষ্ঠা ৪৯৩- ৪৯৫

[4] “তারিক আল রসুল ওয়াল মুলুক”- লেখক: আল-তাবারী (৮৩৮-৯২৩ খৃষ্টাব্দ), ভলুউম ৮, ইংরেজী অনুবাদ: Michael Fishbein, University of California, Los Angeles, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৮৭, ISBN 0-7914-3150—9 (pbk), পৃষ্ঠা (Leiden) ১৫১৮- ১৫২১ 

[5] অনুরূপ বর্ণনা (Parallal):  কিতাব আল-মাগাজি”- লেখক:  আল-ওয়াকিদি (৭৪৮-৮২২), ed. Marsden Jones, লন্ডন ১৯৬৬; ভলুম ২, পৃষ্ঠা ৪২৬- ৪২৯

ইংরেজি অনুবাদ: Rizwi Faizer, Amal Ismail and Abdul Kader Tayob; Simultaneously published in the USA and Canada in 2011 by Routledge: 2 Park square, Milton park , Abington, Oxon, OX14 4RN and  711 Third Avenue, New York, NY 10017; ISBN: 978-0-415-86485-5 (pbk); পৃষ্ঠা ২০৮- ২১০

[6] 'হাওদা’ – সম্ভ্রান্ত লোকদের বাসর জন্য উট অথবা হাতির পিঠের উপর বসানো আচ্ছাদিত আসন।

[7] ‘নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য’- প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়া (পেশাব-পায়খানা) জাতিয় ক্রিয়াদি অর্থ বুঝানো হয়েছে বলে বর্ণিত হয়েছে।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন