নিশ্চয়ই মোমিন মুসলমানগণ কোরান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখেন। বেয়াড়া নাস্তিকগনও নিজেদেরকে কোরান-অজ্ঞ বলেন না কখনও। তাই মুসলিম-নাস্তিক নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিতে পারেন কোরানের আয়াতভিত্তিক এই ধাঁধা প্রতিযোগিতায়। এই সিরিজের মাধ্যমেই তাঁরা নিজেদের কোরান-জ্ঞান যাচাই করে নিতে পারবেন।
প্রশ্ন ৯৬: খ্রিষ্টানেরা কি মুছলিমদের বন্ধু হতে পারে?
১. হ্যাঁ
২. না
২. না
উত্তর বেছে নিয়েছেন? এবারে মিলিয়ে দেখুন।
..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
দু'টি উত্তরই সঠিক:
১. হ্যাঁ (সুরা ৫:৮২)
২. না (সুরা ৫:৫১)
লক্ষ্য করুন, সম্পূর্ণ পরস্পরবিরোধী বক্তব্য একই সুরায়। এবং মাত্র একত্রিশটি আয়াতের ব্যবধানে! গবেটশ্রেণীর প্রাণী বা প্রাণীদের গঞ্জিকাসেবনোত্তর রচনা তো এমনই হবার কথা।
পরম বিনোদনের ব্যাপার এই যে, একজন খাছ মুছলিম কোরানের অজস্র পরস্পরবিরোধী বাণী ও অগণ্য ভুল নিজে চোখে দেখলে বা অনুধাবন করলেও অবলীলায় দাবি করে - এই কিতাবখানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণরূপে নিখুঁত, যাতে কোনও অসামঞ্জস্য নেই। এই জাতীয় চোখ-থাকিতেও-অন্ধ মানুষদের সম্পর্কে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন: "মানবজাতির কলঙ্ক" (a disgrace to the human species)।
** কৃতজ্ঞতা: আবুল কাশেম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন