আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ফাতেমা দেবীর ফতোয়া - ৩১

লিখেছেন ফাতেমা দেবী (সঃ)

১৫১.
একসময় ফেব্রুয়ারি মাস আমার খুব প্রিয় ছিল। ছিল অত্যন্ত আনন্দের মাস। ফেব্রুয়ারি আমাদের ভাষা আন্দোলনের মাস, অমর একুশে বইমেলার মাস।

এই ফেব্রুয়ারি মাসেই নাস্তিক লেখক থাবা বাবা খুন হয়েছে ইসলামিস্টদের হাতে, নাস্তিক লেখক অভিজিৎ রায় খুন হয়েছে ইসলামিস্টদের হাতে। এখন আর তা আনন্দের নেই। ভয়াবহ বেদনার, বর্ণনাহীন ভয়ের। সে ভয় শুধু ইসলাম ধর্ম ও এর অনুসারীদেরকে।

১৫২.
বিভিন্ন স্বাদের বিবি-দাসী-গনিমত আস্বাদনের সাধ ছিল মহানবীজির।

১৫৩.
প্রেমিক-প্রেমিকার প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া হারাম। তবে দাসীসম্ভোগ হালাল। দাসীসম্ভোগ শুধু হালালই নয়, আল্লার অত্যন্ত প্রিয় জিনিস। এতো প্রিয় জিনিস যে, তিনি কোরানে চারবার মমিনদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দাসীসম্ভোগ করার জন্য। একবার নয়, দু'বার নয়, তিনবার নয়, চার-চারবার তিনি মমিনদের প্রতি আহ্বান করে বলেছেন, দাসী সম্ভোগ করো। আল্লার চারবারের আহ্বানে যে সাড়া দেবে না, আল্লা চারবার বলার পরেও যে দাসীসম্ভোগ করবে না, সে কি মুসলমান?

১৫৪.
"জন্মিলে মরিতে হয়। যে জন্মে নাই, সে মরে না।" - এই চিরন্তন সত্যটি কার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
- আল্যার ক্ষেত্রে।

১৫৫.
নবীর যুগে মেয়ে-শিশুদের কেউ আদর-টাদর করতো না। নবীজি ছিলেন এর ব্যতিক্রম। তিনি খুব আদর করতেন মেয়ে-শিশুদের। তিনি তাঁর বন্ধু আবু বকরের শিশুকন্যা আয়শাকে এতই আদর করতেন যে, আদরের চোটে তিনি তাকে বিবাহ করে ফেললেন। বিবাহ করে আরো বেশি বেশি আদর করতে শুরু করলেন। চুমাটুমা খেতে লাগলেন ভাল করে এবং অতি আদরের সহিত ভালবাসা বানাতে লাগলেন। ছেলেশিশুদের তো এমনিতেই তখন অনেক কদর ও আদর ছিল সবার কাছে। তাই নবীজি ছেলেশিশুদের তেমন একটা আদর করতেন না। তাই তো তিনি তাঁর কোনো বন্ধুর শিশুপুত্রকে বিবাহ করেননি। দেখেলেন তো, নবীজি মেয়েশিশুদের কত আদর করতেন, তাদের সাথে কত ভালোবাসা বানাতেন?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন