উপর্যুপরি কাফের হত্যার মাধ্যমে বাংলাস্তানে শান্তির ধর্ম ইছলাম তার শান্তিপ্রতিষ্ঠা প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে। এ যুগের সবচেয়ে শান্তিময় স্লোগান "আল্যাহুয়াকবর" ধ্বনি তুলে মহানবীর মহান বীর অনুসারীরা গতকাল হত্যা করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র নাজিমুদ্দিন সামাদকে।
তিনি ছিলেন সিলেট জেলা বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও গণজাগরণ আন্দোলনের সিলেটের সংগঠক। লেখালেখি করতেন ফেসবুকে। মুক্তচিন্তার অধিকারী ধর্মমুক্ত এক ব্যক্তি ছিলেন তিনি। স্পষ্টবাদী। ধর্মান্ধতার বিপক্ষে সরব ও সক্রিয়। ফেসবুকে তাঁর লেখালেখির কারণে ইছলামের পিলার, খুব সম্ভব, নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল। "এই পিলার আবার ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে মেরামত করা যায় না। রক্ত প্রয়োজন হয়। নাস্তিক, মুরতাদদের রক্ত..." (উদ্ধৃত অংশটুকু ওয়াশিকুর বাবুর লেখা); তাই এবার নাজিমুদ্দিন সামাদের রক্ত দিয়ে ইছলামের নড়বড়ে পিলারটি নিশ্চয়ই আবার মজবুত করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি লিখেছিলেন, "আমি আলোর পথের যাত্রী। তোর অন্ধকারে আগুন ধরিয়ে দেবো।" আমরা আপনারই সহযাত্রী, নাজিমুদ্দিন সামাদ। এ পথ আমরা ত্যাগ করবো না।
* নিচে সংকলিত নাজিমুদ্দিন সামাদের লেখা ঊনিশটি কিঞ্চিৎ-কথা পড়ে ইছলামের পিলার-দৌর্বল্যের কারণটি অনুমান করা দুরূহ নয়।... প্রক্সি ব্যবহারকারীদের জন্য সরাসরি লিংক: http://imgur.com/a/CBdtw
তিনি লিখেছিলেন, "আমি আলোর পথের যাত্রী। তোর অন্ধকারে আগুন ধরিয়ে দেবো।" আমরা আপনারই সহযাত্রী, নাজিমুদ্দিন সামাদ। এ পথ আমরা ত্যাগ করবো না।
* নিচে সংকলিত নাজিমুদ্দিন সামাদের লেখা ঊনিশটি কিঞ্চিৎ-কথা পড়ে ইছলামের পিলার-দৌর্বল্যের কারণটি অনুমান করা দুরূহ নয়।... প্রক্সি ব্যবহারকারীদের জন্য সরাসরি লিংক: http://imgur.com/a/CBdtw
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন