নিশ্চয়ই মোমিন মুসলমানগণ কোরান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখেন। বেয়াড়া নাস্তিকগনও নিজেদেরকে কোরান-অজ্ঞ বলেন না কখনও। তাই মুসলিম-নাস্তিক নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিতে পারেন কোরানের আয়াতভিত্তিক এই ধাঁধা প্রতিযোগিতায়। এই সিরিজের মাধ্যমেই তাঁরা নিজেদের কোরান-জ্ঞান যাচাই করে নিতে পারবেন।
প্রশ্ন ১০৭: ইহুদি-খ্রিষ্টানদের জন্য অনুসরণীয় কিতাব কোনটি?
১) তৌরাত-ইঞ্জিল
২) কোরান
২) কোরান
উত্তর বেছে নিয়েছেন? এবারে মিলিয়ে দেখুন।
..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
দু'টি উত্তরই সঠিক:
১. তৌরাত-ইঞ্জিল (সুরা ৫:৪৬-৪৯)
২. কোরান (সুরা ২:৪০-৪১, ২:৮৯, ৩:৮৫, ৫:৬৬-৬৮)
পরম বিনোদনের ব্যাপার এই যে, একজন খাছ মুছলিম কোরানের অজস্র পরস্পরবিরোধী বাণী ও অগণ্য ভুল নিজে চোখে দেখলে বা অনুধাবন করলেও অবলীলায় দাবি করে - এই কিতাবখানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণরূপে নিখুঁত, যাতে কোনও অসামঞ্জস্য নেই। এই জাতীয় চোখ-থাকিতেও-অন্ধ মানুষদের সম্পর্কে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন: "মানবজাতির কলঙ্ক" (a disgrace to the human species)।
পরম বিনোদনের ব্যাপার এই যে, একজন খাছ মুছলিম কোরানের অজস্র পরস্পরবিরোধী বাণী ও অগণ্য ভুল নিজে চোখে দেখলে বা অনুধাবন করলেও অবলীলায় দাবি করে - এই কিতাবখানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যা সম্পূর্ণরূপে নিখুঁত, যাতে কোনও অসামঞ্জস্য নেই। এই জাতীয় চোখ-থাকিতেও-অন্ধ মানুষদের সম্পর্কে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন: "মানবজাতির কলঙ্ক" (a disgrace to the human species)।
** কৃতজ্ঞতা: আবুল কাশেম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন