আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আল্লাহ কি বিজ্ঞানের কাছে পরাজিত? - ৩

লিখেছেন শ্রোডিঞ্জারের বিড়াল

বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে কুরানের অনেক বাণী মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার ধর্মের অস্তিত্বের জন্যে হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে এই বিজ্ঞানের কল্যাণেই মানুষ ধর্ম নামক ভাঁওতাবাজি থেকে মুক্তি পাবে। তো চলুন, বন্ধুরা, আল্লাহর বাণীকে মিথ্যা প্রমাণিত করা কিছু চমকপ্রদ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা জেনে নিই।


১১. ''তাদের জন্যে এক নিদর্শন রাত্রি, আমি তা থেকে দিনকে অপসারিত করি, তখনই তারা অন্ধকারে থেকে যায়।" [কোরান ৩৬:৩৭]

>> আল্লাহ দিনকে অপসারিত করলেও এখন আমরা আর অন্ধকারে থাকি না! আল্লাহ বিজ্ঞানীদের কাছে এখানেও পরাজিত!

১২. "তুমি কি তোমার পালনকর্তাকে দেখ না, তিনি কিভাবে ছায়াকে বিলম্বিত (বর্ধিত, extend) করেন? তিনি ইচ্ছা করলে একে স্থির রাখতে পারতেন। এরপর আমি সূর্যকে করেছি এর নির্দেশক। অতঃপর আমি একে নিজের দিকে ধীরে ধীরে গুটিয়ে আনি।" [কোরান ২৫:৪৫-৪৬]

>> ছায়াকে বর্ধিত-সংকুচিত করার জন্য এখন তো আর সুর্যের দরকার নাই! কোন উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন লাইট সোর্স দিয়াও দিনের বেলাতেই, এমনকি সুর্যের দিকেই বস্তুর ছায়া সৃষ্টি করা যাবে! বর্ধিত-সংকুচিত করা তো আরো সোজা।

১৩. "তিনিই সূর্যকে করেছেন দীপ্তিশালী ও চন্দ্রকে আলোকময় এবং তার মঞ্জিলও ঠিকমত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন যাতে তোমরা তার সাহায্যে বছর গণনা ও তারিখ হিসেব করতে পারো" [কোরান ১০:৫]

>> বছর আর তারিখ গনণার জন্য এখন কি আর চাঁদ-সুর্যের দরকার আছে? আরবীয়রা অবশ্য এখনো চাঁদ দেইখা মাস হিসাব করে, কিন্তু বাকিদের দরকার নাই! বিজ্ঞান বহু আগেই বিকল্প ব্যবস্থা কইরা ফেলসে!

১৪. "আর তিনিই তারকাগুলোকে বানিয়েছেন তোমাদের জন্য পৃথিবী ও সমুদ্রের গভীর অন্ধকারে পথের দিশা জানার মাধ্যম। দেখো, আমি নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করে দিয়েছি তাদের জন্য যারা জ্ঞান রাখে।" [কোরান ৬:৯৭]

>> এখন আর তারকা দেখে পথ চেনার দরকার নাই! মানুষ তো এখন স্যাটেলাইট জিপিএস দিয়া আরো নির্ভুলভাবে পথ চিনতে পারে! আল্লাহ আবার বিজ্ঞানের কাছে পরাজিত!

১৫. "আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছি, অতঃপর তাতে উদগত করেছি সর্বপ্রকার কল্যাণকর উদ্ভিদরাজি।" [কোরান ৩১:১০]

>> চাইনিজ বিজ্ঞানীরা মেঘের মধ্যে কেমিকেল ছিটিয়ে প্রতিবছর ৫৫ বিলিয়ন টন বৃষ্টিপাত ঘটায়! আর এখন তো উদ্ভিদ উৎপন্ন করার জন্য বৃষ্টির পানিও দরকার নাই! এখন বিভিন্ন দেশে সেচের মাধ্যমে মরুভূমিতেও চাষাবাদ করা হয়!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন