বাংলাস্তানের মশহুর শায়ের-তেলাওয়াতক্কারী শিমুল মুস্তাফা একটি এলান দিয়েছেন:
অর্থাৎ এর মাধ্যমে তিনি নিজেকে "হাওয়ার পোলা" হিসেবে ঘোষণাই শুধু করেননি, "মানুষ রূপি পশু" কারা, সেটিও নির্দেশ করেছেন।
আধুনিক যুগে বসবাস করে এবং বিজ্ঞানের সমস্ত সুযোগ-সুবিধে ব্যবহার করেও তিনি বিশ্বাস করেন আদমের জাদুকরী জন্মের কথা, জানেন - পুরুষের পাঁজরের হাড় থেকে নারীকে সৃষ্টি করা সম্ভব এবং, সর্বোপরি, মানেন - মানবজাতির বংশবৃদ্ধি হয়েছে মা হাওয়ার সঙ্গে তার দুই পুত্রের যৌনসম্পর্কের (ইনসেস্ট) মাধ্যমে।
আধুনিক যুগে বসবাস করে এবং বিজ্ঞানের সমস্ত সুযোগ-সুবিধে ব্যবহার করেও তিনি বিশ্বাস করেন আদমের জাদুকরী জন্মের কথা, জানেন - পুরুষের পাঁজরের হাড় থেকে নারীকে সৃষ্টি করা সম্ভব এবং, সর্বোপরি, মানেন - মানবজাতির বংশবৃদ্ধি হয়েছে মা হাওয়ার সঙ্গে তার দুই পুত্রের যৌনসম্পর্কের (ইনসেস্ট) মাধ্যমে।
বিবর্তন সম্পর্কিত সমস্ত অকাট্য তথ্য-উপাত্ত উপেক্ষা করে প্রমাণহীন কুৎসিত রূপকথায় বর্ণিত অজাচারের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধিকে কেউ শ্রেয় ও গ্রহণযোগ্য মনে করলে আর কিছু বলার থাকে না। তবে শিমুল মুস্তাফার কবিতা-আবৃত্তিচর্চা বিষয়ে দুটো কথা বলতেই হয়।
কবিতা-আবৃত্তিকারকে ইছলামের নবী "শয়তান" বলে আখ্যা দিয়েছিল এবং কবিতা সম্পর্কে বলেছিল, কবিতা-পূর্ণ মস্তিষ্কের চেয়ে পুঁজ-ভর্তি পেট উত্তম। এই যে মূল হাদিস: Abd 'Sa'id Khudri reported: We were going with Allah's Messenger (may peace be upon him). As we reached the place (known as) 'Arj there met (us) a poet who had been reciting a poem. Thereupon Allah's Messenger (may peace be upon him) said: Catch the satan or detain the satan, for filling the belly of a person with pus is better than stuffing his brain with poetry. (সহীহ মুসলিম, বই ২৮, হাদিস ৫৬১১)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন