ঠিক চার বছর আগে এই দিনে ইছলামের মহানবীর মহান বীর কিছু অনুসারী অশেষ ছওয়াব হাছিলপূর্বক তাদের বেহেশতগমন নিশ্চিত করে ফেলেছে থাবা বাবার মতো এক বেদ্বীন, কাফের, মুশরিক, নাস্তিককে হত্যা করার মতো ফরজ ও সুন্নত কর্মটি সাধন করে। এবং দেশের বিপুল সংখ্যক মুছলিম এই হত্যাকাণ্ডে উচ্চকণ্ঠ বা নীরব সমর্থন জানিয়ে প্রকাশ্য করেছে তাদের মনে পুষে রাখা বর্বরতা। অবশ্য "লেখার কারণে মানুষহত্যা যায়েজ" - এমন শিক্ষায় তাদের দীক্ষিত করেছে ইছলাম ধর্ম। নবীজি নিজেই তার জীবনে এমন উদাহরণ স্থাপন করে গেছে কয়েকটি।
"থাবা বাবা" ছদ্মনামের আড়ালে সরল কিন্তু স্পষ্টবক্তা, সরস কিন্তু প্রয়োজনে শ্লেষাত্মক এবং বিচিত্র বিষয়ে ঈর্ষণীয় জ্ঞানের অধিকারী কিন্তু নিরহংকারী এই মানুষটিকে তাঁর পরিচিত গণ্ডির অনেকে খুব পছন্দ করতো, তবে বাকিদের চক্ষুশূল ছিলেন তিনি তাঁর অকপট স্পষ্টবাদিতার কারণে।
চার বছর ধরে থাবা বাবা নেই, তবে তাঁর লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকালই। "থাবার থাবড়া" নামে একটি ইবুক প্রকাশ করা হয়েছিল তিন বছর আগে। তবে বর্তমান সংস্করণটি কিছুটা পরিবর্ধিত তো বটেই এবং তা সাজানোও হয়েছে ভিন্ন ধরনে। ধর্মকারীতে প্রকাশিত থাবা বাবার সমস্ত লেখা (প্রবন্ধ, গল্প, ছড়া, রম্য রচনা), তাঁর বানানো ও অনূদিত সব পোস্টার ও কার্টুন সংকলিত হয়েছে এখানে।
এই ইবুকের পরিকল্পনা, বিন্যাস ও নির্মাণ নরসুন্দর মানুষ-এর। প্রচ্ছদ বানিয়েছেন কবি।
এই ইবুকের পরিকল্পনা, বিন্যাস ও নির্মাণ নরসুন্দর মানুষ-এর। প্রচ্ছদ বানিয়েছেন কবি।
ফরম্যাট: পিডিএফ (সম্পূর্ণভাবে মোবাইলবান্ধব)
সাইজ: ২.৫ মেগাবাইট মাত্র
ডাউনলোড লিংক (গুগল ড্রাইভ): https://goo.gl/2YD6RG
ডাউনলোড লিংক (ড্রপবক্স): https://goo.gl/ubyQZc
(অনলাইনে লভ্য সমস্ত বাংলা কুফরী কিতাব এক জায়গায়, এই ঠিকানায়)
নিচে অনলাইনে পাঠযোগ্য ভার্শন:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন