লিখেছেন গরিব অল্ফ সিক্কিত মাদেসার হুজুর কুদরত আলি
১৬.
আজিয়া গরিব হুজুর বলিয়া তমি আমাক অবহেলা কইল্লে, ফাফরি। কিন্ত মুনে রাকবা, হুজুররা হইতেসে আল্লার মেহমান। এই হুজুর দের হাত দরেই বেস্তে যাতি হবি। কিলিন শেইফ করা চাওয়াল-পাওয়াল দের হাত দরি বেস্তে যাতি ফাইরবা না। আর তমার বিয়ার কাবিন, সুন্তান জন্মের ফরে আজান কিন্তুক হুজুর গ দিই দেয়া লাইগবে, ফাফরি। ফাফরি, তমার অবহেলা আমাক অফরাদি করি দেয়। মুনে হয়, কেন আল্লার রাস্তায় আইসলাম? কিন্তুক ফরকালের সিন্তায় মুনকে সান্তনা দেই, ফাফরি। মাদেসার হুজুর বলি আইজ ফইজ্জনত ফেনড রিকুস্ট ডা গহন কইল্লে না, ফাফরি! আল্লা, তমি ফাফরি কে আরু বরো ডাকতর বানাও। আমিন।
১৭.
২০৫২ সাল...
সারদিকে ইস্লামের সুসিতল বাতাস বইসে। বাংলা একাটেমি, ইংলিস একাটেমি, দেসের সব ইনবার্সিটি, কলেজে ইস্লামি আইন ফ্রতিস্টিত। সবকানেই ইস্লামি সিক্কা সালু অই গেসে। এমুন সুময় রেসকুস ময়দানে এক বিসাল জনসমাবেসে ফ্রদান অতিতি আল্লামা সফি হুজুর মঞ্ছে উটে বাসন দিবেন, "আরুবি এবং আরুবি ই হইবে দেসের একমাতর রাস্ট বাশা। দেসের অপিস-আদালত, ইসকুল, কলেজ, মাদেসা, মন্তিনালয়, ইনবার্সিটি সব জায়গায় একমাতর আরুবি বাশা সলইলবে। আরুবি সারা কুনু কথা নাই"। সারদিক তেকে মুরহ মুরহ করতালি তে বেসে যাবে শফি হুজুরের বাসন। এমুন সুময় নাস্তেক মজিদ চুরায় সিন্তা কইরবে অরে ১৯৫২ সালে ত ফাকিস্তানি দের উর্দু বাশার বিরুদ্দে যুদ্দ কইরেসিলাম, বিনদেসি বাসা বলে উর্দু কে ফ্রতিহত করাসিলাম। কিন্তু একন আরুবি কে রাস্ট বাশা করার বিরুদিতা কইরব কি বাবে? আরুবি যে নবি রাসুলের বাশা, আরুবি যে আল্লার বাশা। আল্লায় নবিজির সাতে কতা কইচ্ছেন এই বাশায়। আল্লার কালাম কুরানের বাশা যে আরুবি। ইসলামের ফ্রদান বাশা যে আরুবি। নাস্তেক মজিদ চুরায় সিন্তা করে, এই ২০৫২ সালে ইস্লামি এই দেসে যুদি আরুবি বাশার বিরুদিতা করি, তালি ফরে আমাদের ফিডের সামরা একটু ও বাকি তাইকবে না। তালি ফরে কি আরুবি বাশা কেই রাস্ট বাশা ইসেবে মানি নিব? মজিদ মিয়ায় বাবে। বাবতে বাবতে কুল কিনারা ফায় না মজিদ মিয়ায়। আরুবি বাশা দেসের রাস্ট বাশা হবি, এই গুসনার বিরুদ্দে না সব্দ উসসারন করার মুত সাহুস ত কুনু বাফের বেটার নাই। বাবতে বাবতে মজিদ মিয়ার বেরেন আউট অই যায়।
১৮.
এক নাস্তেকে ইনবক্সে আমারে ডাইকতেছে, কুদরতালি বাই ও কুদরতালি বাই। আমি বইল্লাম, কি? হেতি কয়, আল্লা ত সর্বশক্তিমান। আল্লার ইসারা সারা গাচের ফাতাও নরে না। আমি কইলাম, হ। হেতে কয়, তাইলে আমি ত নাস্তেক হয়েছি আল্লার ইসসায়। আমি কইলাম, না, তুমি নাস্তেক হয়েস সয়তান এর ধুকায় পরি। কয়, তাইলে ত সয়তান আল্লার চেয়ে সক্তিসালি। আমি বইল্লাম, না, তবে সাময়িখ সময়ের জন্য তুমার মুনে হইতে ফারে সয়তান আল্লার চেয়ে সক্তিসালি। মইল্লে পড়ে বুঝভা। হেতি কয়, তাইলে এখন বাচার উফায় কি। আমি বইল্লাম, তবা করি ফিরি আসো। হেতি কয়, তবা যদি কবুল না অয়? আমি বইল্লাম, গরুর গুস্ত দি সিন্নি কর। তাইলে দুয়া করিয়ুম, তবা কবুল হইব। গরুর গুস্ত দি সিন্নি করার কতা বইলতেই নাস্তেক টা দাত কেলাই হাশি দি বাগি গেচে, আর দেকা নাই।
১৬.
আজিয়া গরিব হুজুর বলিয়া তমি আমাক অবহেলা কইল্লে, ফাফরি। কিন্ত মুনে রাকবা, হুজুররা হইতেসে আল্লার মেহমান। এই হুজুর দের হাত দরেই বেস্তে যাতি হবি। কিলিন শেইফ করা চাওয়াল-পাওয়াল দের হাত দরি বেস্তে যাতি ফাইরবা না। আর তমার বিয়ার কাবিন, সুন্তান জন্মের ফরে আজান কিন্তুক হুজুর গ দিই দেয়া লাইগবে, ফাফরি। ফাফরি, তমার অবহেলা আমাক অফরাদি করি দেয়। মুনে হয়, কেন আল্লার রাস্তায় আইসলাম? কিন্তুক ফরকালের সিন্তায় মুনকে সান্তনা দেই, ফাফরি। মাদেসার হুজুর বলি আইজ ফইজ্জনত ফেনড রিকুস্ট ডা গহন কইল্লে না, ফাফরি! আল্লা, তমি ফাফরি কে আরু বরো ডাকতর বানাও। আমিন।
১৭.
২০৫২ সাল...
সারদিকে ইস্লামের সুসিতল বাতাস বইসে। বাংলা একাটেমি, ইংলিস একাটেমি, দেসের সব ইনবার্সিটি, কলেজে ইস্লামি আইন ফ্রতিস্টিত। সবকানেই ইস্লামি সিক্কা সালু অই গেসে। এমুন সুময় রেসকুস ময়দানে এক বিসাল জনসমাবেসে ফ্রদান অতিতি আল্লামা সফি হুজুর মঞ্ছে উটে বাসন দিবেন, "আরুবি এবং আরুবি ই হইবে দেসের একমাতর রাস্ট বাশা। দেসের অপিস-আদালত, ইসকুল, কলেজ, মাদেসা, মন্তিনালয়, ইনবার্সিটি সব জায়গায় একমাতর আরুবি বাশা সলইলবে। আরুবি সারা কুনু কথা নাই"। সারদিক তেকে মুরহ মুরহ করতালি তে বেসে যাবে শফি হুজুরের বাসন। এমুন সুময় নাস্তেক মজিদ চুরায় সিন্তা কইরবে অরে ১৯৫২ সালে ত ফাকিস্তানি দের উর্দু বাশার বিরুদ্দে যুদ্দ কইরেসিলাম, বিনদেসি বাসা বলে উর্দু কে ফ্রতিহত করাসিলাম। কিন্তু একন আরুবি কে রাস্ট বাশা করার বিরুদিতা কইরব কি বাবে? আরুবি যে নবি রাসুলের বাশা, আরুবি যে আল্লার বাশা। আল্লায় নবিজির সাতে কতা কইচ্ছেন এই বাশায়। আল্লার কালাম কুরানের বাশা যে আরুবি। ইসলামের ফ্রদান বাশা যে আরুবি। নাস্তেক মজিদ চুরায় সিন্তা করে, এই ২০৫২ সালে ইস্লামি এই দেসে যুদি আরুবি বাশার বিরুদিতা করি, তালি ফরে আমাদের ফিডের সামরা একটু ও বাকি তাইকবে না। তালি ফরে কি আরুবি বাশা কেই রাস্ট বাশা ইসেবে মানি নিব? মজিদ মিয়ায় বাবে। বাবতে বাবতে কুল কিনারা ফায় না মজিদ মিয়ায়। আরুবি বাশা দেসের রাস্ট বাশা হবি, এই গুসনার বিরুদ্দে না সব্দ উসসারন করার মুত সাহুস ত কুনু বাফের বেটার নাই। বাবতে বাবতে মজিদ মিয়ার বেরেন আউট অই যায়।
১৮.
এক নাস্তেকে ইনবক্সে আমারে ডাইকতেছে, কুদরতালি বাই ও কুদরতালি বাই। আমি বইল্লাম, কি? হেতি কয়, আল্লা ত সর্বশক্তিমান। আল্লার ইসারা সারা গাচের ফাতাও নরে না। আমি কইলাম, হ। হেতে কয়, তাইলে আমি ত নাস্তেক হয়েছি আল্লার ইসসায়। আমি কইলাম, না, তুমি নাস্তেক হয়েস সয়তান এর ধুকায় পরি। কয়, তাইলে ত সয়তান আল্লার চেয়ে সক্তিসালি। আমি বইল্লাম, না, তবে সাময়িখ সময়ের জন্য তুমার মুনে হইতে ফারে সয়তান আল্লার চেয়ে সক্তিসালি। মইল্লে পড়ে বুঝভা। হেতি কয়, তাইলে এখন বাচার উফায় কি। আমি বইল্লাম, তবা করি ফিরি আসো। হেতি কয়, তবা যদি কবুল না অয়? আমি বইল্লাম, গরুর গুস্ত দি সিন্নি কর। তাইলে দুয়া করিয়ুম, তবা কবুল হইব। গরুর গুস্ত দি সিন্নি করার কতা বইলতেই নাস্তেক টা দাত কেলাই হাশি দি বাগি গেচে, আর দেকা নাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন