ইছলাম স্পষ্টতই পড়াশোনা ও জ্ঞানচর্চাবিমুখ। অমুছলিমদের প্রতি হুমকি, নারীবিদ্বেষ, গনিমতের মালের টোপ, আখিরাতে হুরি-গেলমানের প্রলোভন, দোজখে পোড়ার ভীতি ও ইত্যাকার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ভিড়ে তুচ্ছ জ্ঞানচর্চার স্থান কোথায়! এবং নবী কখনও বলেনি "জ্ঞানার্জনের জন্য সুদূর চীন পর্যন্ত যাও"; এমন হাদিসের কোনও অস্তিত্বই নেই। স্রেফ দুর্বলতা ঢাকতে ইছলামের স্বভাবগত ভুয়া প্রচারণার অংশ এটা।
১.
আধুনিক শিল্প-সাহিত্য-বিজ্ঞানে আরবীয় মুছলিমদের বিস্ময়জাগানিয়া অগাধ অবদানের কারণটা কী, জানেন? এরা ভয়াবহ রকমের বইপড়ুয়া। 'আল-আরবিয়া নিউজ' থেকে জানা যাচ্ছে, একজন আরব গড়পড়তাভাবে এক বছরে পড়ে এক পৃষ্ঠার এক-চতুর্থাংশ! না, ভুল পড়েননি - এক বছরে এক পৃষ্ঠার এক-চতুর্থাংশ।
২.
এখন দেখা যাক, আরবীয়দের এহেন অদম্য পাঠপ্রীতির রহস্যটা কী: তামাম আরব জাহানে গত এক হাজার বছরে যতো বই অনূদিত হয়েছে, পুঁচকে স্পেনেই ততোগুলো অনূদিত বই প্রকাশিত হয় মাত্র এক বছরে।
অনুসিদ্ধান্ত:
আসলে গুচ্ছের বই পড়ার প্রয়োজনও এদের নেই। কারণ কোরান নামের একখানা কিতাবই তো ধারণ করে বিশ্বের সমস্ত জ্ঞান-বিজ্ঞান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন