লিখেছেন নীল নিমো
আজকে নবীজির সিরাত নিয়ে আলোচনা করছিলাম:
- আমাদের পেয়ারা নবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ) মক্কার সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে জন্ম গ্রহন করেছিলেন...
কথা শেষ করতে পারলাম না, এক নাস্তিক বাম হাত ঢুকিয়ে দিল:
- হুজুর, নবীজি বদর যুদ্ধ থেকে শুরু করে মক্কা বিজয় পর্যন্ত সবগুলো যুদ্ধ করেছিলেন কুরাইশ বংশের বিরুদ্ধে। নবীজি প্রায় সারা জীবনই কুরাইশদের সাথে কুপাকুপি করেছেন। তাহলে কুরাইশ বংশকে সম্ভ্রান্ত বা মর্যাদাশালী বংশ বলা কি ঠিক হচ্ছে? বরং সঠিক করে বলুন, নবীজি মক্কার সম্ভ্রান্ত কাফের বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
নাস্তিকের কথা শুনে একটু চুপসে গেলাম। তারপরেও না শোনার ভান করে আলোচনা চালিয়ে গেলাম:
- শিশু মোহাম্মদ দুধমাতা হালিমার কেবল একটি স্তনই পান করতেন এবং অপরটি তার অপর দুধভাইয়ের জন্য রেখে দিতেন...
নাস্তিক বলিল:
- শিশু বয়সেই, দেখি, নবীজি নারীদেহের অ্যানাটমি ভালোই জানতেন। ১১ টা বিবাহের কারণটা খুঁজে পেলাম।
আমি রেগে গিয়ে বলিলাম:
- ওরে জাহান্নামি নাস্তিক, আমাদের নবীজির সিরাত তো তুই ভালই জানিস। তাহলে তুই না হয় বল, আমি শুনি।
নাস্তিক বলিল:
- খুবই সহজ কাহিনী। হতদরিদ্র মুহাম্মদ বড় লোক হবার আশায় ধনী বুড়ি খাদিজাকে বিবাহ করেছিল। অকর্মা ঘর জামাই হলে আর যা হয় আর কি! অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডা। শয়তানী বুদ্ধি থেকেই মুহাম্মদ একটা ধর্ম বানিয়ে প্রচার করতে লাগল। মক্কার মানুষেরা মুহাম্মদের পাগলামিতে অতিষ্ঠ হয়ে মুহাম্মদকে ধাওয়া দিল। ধাওয়া খেয়ে মুহাম্মদ রিফুউজি হিসাবে মদিনায় আশ্রয় নিল (সিরিয়ান রিফুজিদের মত)।
পরবর্তিতে মদিনায় রিফুউজি ক্যাম্পে অর্থ কষ্ট দেখা দিলে (তখন রেডক্রস ছিল না) মুহাম্মদ চুরি-ডাকাতির সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে (রোহিংগাদের মত)। মুহাম্মদ কুরাইশদের পণ্যবাহী কাফেলাতে ডাকাতি করত। এতে কুরাইশরা ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে সাড়ে চারশ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে মুহাম্মদের উপর হামলা করে, যা বদরের যুদ্ধ নামে পরিচিত। সাড়ে চারশ কিলোমিটার মরুভুমি পাড়ি দিয়ে আসা ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত কুরাইশদের সাথে মুহাম্মদ সহজেই জয় লাভ করে। এইভাবে মুহাম্মদ কোরান দিয়ে নয়, বরং চাপাতি দিয়ে শত্রুদেরকে ইসলামের ছায়াতলে নিয়ে আসে।
শত্রুদের সাথে মুহাম্মদ সহজেই পেরে উঠলেও, তার নিজ ডাকাত দলের ভেতরে সমস্যা লেগেই থাকত। তাই নবীজি ডাকাত দলের ভেতর সেক্স জিহাদ শুরু করলেন। নিজের মেয়েকে চাচাত ভাইয়ের কাছে, বন্ধুর ৬ বছরের শিশুকে বিবাহ করা ইত্যাদি ছিল নবীজির আভ্যন্তরীণ সেক্স জিহাদের অংশ। এইভাবে মুহাম্মদ কোরান দিয়ে নয়, বরং সেক্স জিহাদের মাধ্যমে নিজ আত্মীয়স্বজনকে লাইনে রাখার চেষ্টা করেন।
পরবর্তীতে নবীজির পারিবারিক রাজনীতির কারণে ইসলাম ভেঙে শিয়া, সুন্নি ইত্যাদিতে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যায়। তার মানে, নবীজির সেক্স জিহাদ ব্যর্থ হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে ইসলামিক খেলাফত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে মিডল ইষ্টে অসংখ্য দেশ তৈরি হয়েছে। তার মানে নবীজির চাপাতির জিহাদ ব্যর্থ হয়ে গেল।
নাস্তিকের কথা শুনে আমার মুখ ভোঁতা হয়ে গেল। আমি চুপচাপ পিছনের দরজা দিয়ে বের হয়ে, কাছের একটা পানশালার দিকে এগিয়ে গেলাম।
আজকে নবীজির সিরাত নিয়ে আলোচনা করছিলাম:
- আমাদের পেয়ারা নবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ) মক্কার সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে জন্ম গ্রহন করেছিলেন...
কথা শেষ করতে পারলাম না, এক নাস্তিক বাম হাত ঢুকিয়ে দিল:
- হুজুর, নবীজি বদর যুদ্ধ থেকে শুরু করে মক্কা বিজয় পর্যন্ত সবগুলো যুদ্ধ করেছিলেন কুরাইশ বংশের বিরুদ্ধে। নবীজি প্রায় সারা জীবনই কুরাইশদের সাথে কুপাকুপি করেছেন। তাহলে কুরাইশ বংশকে সম্ভ্রান্ত বা মর্যাদাশালী বংশ বলা কি ঠিক হচ্ছে? বরং সঠিক করে বলুন, নবীজি মক্কার সম্ভ্রান্ত কাফের বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
নাস্তিকের কথা শুনে একটু চুপসে গেলাম। তারপরেও না শোনার ভান করে আলোচনা চালিয়ে গেলাম:
- শিশু মোহাম্মদ দুধমাতা হালিমার কেবল একটি স্তনই পান করতেন এবং অপরটি তার অপর দুধভাইয়ের জন্য রেখে দিতেন...
নাস্তিক বলিল:
- শিশু বয়সেই, দেখি, নবীজি নারীদেহের অ্যানাটমি ভালোই জানতেন। ১১ টা বিবাহের কারণটা খুঁজে পেলাম।
আমি রেগে গিয়ে বলিলাম:
- ওরে জাহান্নামি নাস্তিক, আমাদের নবীজির সিরাত তো তুই ভালই জানিস। তাহলে তুই না হয় বল, আমি শুনি।
নাস্তিক বলিল:
- খুবই সহজ কাহিনী। হতদরিদ্র মুহাম্মদ বড় লোক হবার আশায় ধনী বুড়ি খাদিজাকে বিবাহ করেছিল। অকর্মা ঘর জামাই হলে আর যা হয় আর কি! অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডা। শয়তানী বুদ্ধি থেকেই মুহাম্মদ একটা ধর্ম বানিয়ে প্রচার করতে লাগল। মক্কার মানুষেরা মুহাম্মদের পাগলামিতে অতিষ্ঠ হয়ে মুহাম্মদকে ধাওয়া দিল। ধাওয়া খেয়ে মুহাম্মদ রিফুউজি হিসাবে মদিনায় আশ্রয় নিল (সিরিয়ান রিফুজিদের মত)।
পরবর্তিতে মদিনায় রিফুউজি ক্যাম্পে অর্থ কষ্ট দেখা দিলে (তখন রেডক্রস ছিল না) মুহাম্মদ চুরি-ডাকাতির সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে (রোহিংগাদের মত)। মুহাম্মদ কুরাইশদের পণ্যবাহী কাফেলাতে ডাকাতি করত। এতে কুরাইশরা ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে সাড়ে চারশ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে মুহাম্মদের উপর হামলা করে, যা বদরের যুদ্ধ নামে পরিচিত। সাড়ে চারশ কিলোমিটার মরুভুমি পাড়ি দিয়ে আসা ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত কুরাইশদের সাথে মুহাম্মদ সহজেই জয় লাভ করে। এইভাবে মুহাম্মদ কোরান দিয়ে নয়, বরং চাপাতি দিয়ে শত্রুদেরকে ইসলামের ছায়াতলে নিয়ে আসে।
শত্রুদের সাথে মুহাম্মদ সহজেই পেরে উঠলেও, তার নিজ ডাকাত দলের ভেতরে সমস্যা লেগেই থাকত। তাই নবীজি ডাকাত দলের ভেতর সেক্স জিহাদ শুরু করলেন। নিজের মেয়েকে চাচাত ভাইয়ের কাছে, বন্ধুর ৬ বছরের শিশুকে বিবাহ করা ইত্যাদি ছিল নবীজির আভ্যন্তরীণ সেক্স জিহাদের অংশ। এইভাবে মুহাম্মদ কোরান দিয়ে নয়, বরং সেক্স জিহাদের মাধ্যমে নিজ আত্মীয়স্বজনকে লাইনে রাখার চেষ্টা করেন।
পরবর্তীতে নবীজির পারিবারিক রাজনীতির কারণে ইসলাম ভেঙে শিয়া, সুন্নি ইত্যাদিতে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যায়। তার মানে, নবীজির সেক্স জিহাদ ব্যর্থ হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে ইসলামিক খেলাফত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে মিডল ইষ্টে অসংখ্য দেশ তৈরি হয়েছে। তার মানে নবীজির চাপাতির জিহাদ ব্যর্থ হয়ে গেল।
নাস্তিকের কথা শুনে আমার মুখ ভোঁতা হয়ে গেল। আমি চুপচাপ পিছনের দরজা দিয়ে বের হয়ে, কাছের একটা পানশালার দিকে এগিয়ে গেলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন