সম্পূর্ণ ছহীহ ও ইছলামী দৃষ্টিকোণ থেকে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ও দলিল থেকে নবীর জীবন, তার কর্মকাণ্ড বা ইছলামের ইতিহাস সম্পর্কিত উদ্ধৃতি দিলেও ঈমান্দার মুছলিম ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে - এই প্রবণতাটি কিন্তু সাম্প্রতিক নয়। বস্তুত এটাই ইছলামী ঐতিহ্য। শুধু তা-ই নয়, শুধু শোনা কথার ওপর ভিত্তি করে (সত্যতা যাচাইয়ের স্বভাব বিশ্বাসীদের নেই) উন্মত্ত সহিংসতায় ঝাাঁপিয়ে পড়াটাও তাদের ঈমানী বৈশিষ্ট্য।
অখণ্ড ভারতবর্ষে ১৯২০-এর দশকের প্রারম্ভে পাঞ্জাবের মুসলিমরা একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে। সেটিতে হিন্দুদের দেবী সীতাকে পতিতা হিসেবে চিত্রিত করা হয়। এবং কথিত আছে, এর প্রতিশোধ নিতেই হিন্দু পণ্ডিত চমূপতি "রঙ্গিলা রসুল" নামে একটি সত্য তথ্য সম্বলিত ব্যঙ্গাত্মক পুস্তিকা লেখেন, যা ১৯২৩ সালে প্রকাশ করেন লাহোরের প্রকাশক রাজপাল। বইটির শেষে উল্লেখ করাও আছে: "এই পুস্তকে যে সমস্ত রেফারেন্স ব্যবহার করা হইয়াছে, তাহা কেবল সুন্নী দলিল হইতে গৃহীত।"
এর পরে ইলমুদ্দিন নামের মর্দে মুছলিম রাজপালকে হত্যা করে।
"রঙ্গিলা রসুল" নামের পুস্তিকাটিকে অখণ্ড ভারতবর্ষের প্রথম নিষিদ্ধ বই হিসেবে গণ্য করা হয়। সেই বইটিকে মূল হিন্দি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন সুরসিক ও সুলেখক জুপিটার জয়প্রকাশ। মূল বইয়ের চরিত্র ও স্বাদ অটুট রাখতে অনুবাদক ব্যবহার করেছেন সাধু বাংলা ভাষা, যা নিশ্চিতভাবেই অত্যন্ত উপযুক্ত ও উপাদেয় হয়েছে।
আর ইবুকটি নির্মাণের সার্বিক কৃতিত্ব সকল কাজের কাজী নরসুন্দর মানুষ-এর।
ফরম্যাট: পিডিএফ (সম্পূর্ণভাবে মোবাইলবান্ধব)
সাইজ: ১.১৮ মেগাবাইট
ডাউনলোড লিংক (গুগল ড্রাইভ): https://goo.gl/cxYigX
ডাউনলোড লিংক (ড্রপবক্স): https://goo.gl/lmyUSp
(অনলাইনে লভ্য সমস্ত বাংলা কুফরী কিতাব এক জায়গায়, এই ঠিকানায়)
(অনলাইনে লভ্য সমস্ত বাংলা কুফরী কিতাব এক জায়গায়, এই ঠিকানায়)
অনলাইনে পাঠযোগ্য ভার্শনও এমবেড করা হলো নিচে:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন